Haunted Place in Kolkata: কলকাতা শহরের বুকেই লুকিয়ে রয়েছে এই রহস্যজনক স্থানগুলি! যেখানে গেলে হাড় হিম হয়ে যাবে সাহসীদেরও!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
পুরনো নিদর্শন বুকে করে দাঁড়িয়ে থাকা শহরে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা রীতিমতো হাড় হিম করে দিতে পারে।
advertisement
1/12

কলকাতা শহর ‘আনন্দের শহর’ নামেই পরিচিত। ঝাঁ চকচকে এই শহর সর্বদাই আনন্দমুখর থাকে। তবে এই শহরের আনাচে কানাচেই লুকিয়ে রয়েছে নানা অজানা রহস্য। পুরনো নিদর্শন বুকে করে দাঁড়িয়ে থাকা শহরে এমন অনেক কিছু রয়েছে, যা রীতিমতো হাড় হিম করে দিতে পারে।
advertisement
2/12
আজ এমন কিছু জায়গার বিষয়ে কথা বলব, যেখানে গেলে সাহসী মানুষদেরও মেরুদণ্ড দিয়ে হিমশীতল স্রোত নামতে বাধ্য!
advertisement
3/12
রাইটার্স বিল্ডিং: কলকাতার বুকে মাথা তুলে দাঁড়িয়ে রয়েছে ৩০০ বছরের পুরনো রাইটার্স বিল্ডিং। শহরবাসী যাকে মহাকরণ হিসেবেই চেনেন। লাল রঙের এই বাড়িটি নানা ইতিহাসের সাক্ষী। তবে অনেকেই হয়তো জানেন না যে, এখানে একটি ঘর রয়েছে, যার অন্দরে লুকিয়ে রয়েছে অজানা এক রহস্য।
advertisement
4/12
শোনা যায়, এই ঘরেই ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ক্যাপ্টেন সিম্পসনকে খুন করেছিলেন ভারতের বিখ্যাত তিন বিপ্লবী বিনয়, বাদল এবং দীনেশ। ওই ভবনে যাঁরা এখনও কাজ করেন, তাঁরা সূর্যাস্তের পূর্বেই সেখান থেকে বেরিয়ে যান।
advertisement
5/12
রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন: এই মেট্রো স্টেশনের কথা অনেকেই জানেন। এখানে নানা রকম ভৌতিক কার্যকলাপ হয় বলে দাবি যাত্রীদের। আসলে গত কয়েক দশকে রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন বহু আত্মহত্যার সাক্ষী হয়ে রয়েছে।
advertisement
6/12
এমনকী দিনের শেষ মেট্রোর যাত্রীরাও এই নিয়ে এক আশ্চর্য দাবি করে থাকেন। যাত্রীরা বলেন, আচমকাই মনে হয় যেন চোখের নিমেষে কোনও অবয়ব কিংবা ছায়া সরে যাচ্ছে।
advertisement
7/12
ন্যাশনাল লাইব্রেরি: কলকাতার আরও একটা ভূতুড়ে স্থান হিসেবে বহুলচর্চিত হল ন্যাশনাল লাইব্রেরি। এখানে বই পড়ার সময় মনে হবে যেন অশরীরী কেউ ঘাড়ের কাছে নিঃশ্বাস ফেলছে। এমনটাই দাবি করে লাইব্রেরিতে আসা মানুষজন।
advertisement
8/12
শুধু তারাই নয়, লাইব্রেরিয়ানও দাবি করেছেন যে, তিনিও বিষয়টা অনুভব করেছেন। অনেক সময় লাইব্রেরি ফাঁকা থাকাকালীনই বইপত্র তাক থেকে পড়ে যেতেও দেখেছেন তিনি।
advertisement
9/12
হাওড়া ব্রিজ: হাওড়া ব্রিজের ঠিক নিচেই রয়েছে মল্লিকঘাট ফুলের বাজার। বলা হয়, এশিয়ার সবথেকে বড় ফুলের বাজার এটিই। ভোর রাত থেকেই কোলাহল মুখর থাকে এই ফুলের বাজার। শোনা যায়, অদ্ভুত রহস্যময় বিষয় চোখে পড়েছে এখানে আসা মানুষজনের।
advertisement
10/12
গঙ্গা তীরবর্তী এই ঘাটে ভোরবেলা থেকেই কসরত শুরু করেন কুস্তিগীররা। হামেশাই ভোরের দিকে এক অদ্ভুত দৃশ্যের সাক্ষী থাকেন তাঁরা। কুস্তিগীররা জানিয়েছেন যে, মাঝগঙ্গার বুক চিরে আচমকাই কোনও হাত যেন ভেসে ওঠে বাঁচার আর্তি নিয়ে। এই দৃশ্য রীতিমতো হাড়হিম করে দেয়।
advertisement
11/12
পুতুল বাড়ি: সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে ভূতুড়ে পুতুল বাড়ির কথা হয়তো অনেকেই জেনে গিয়েছেন। উত্তর কলকাতার শোভাবাজারে রয়েছে এই প্রাসাদোপম বাড়িটি। বিগত কুড়ি শতকে সুদূর কোনও দেশ থেকে থেকে মালবাহী জাহাজে করে কলকাতায় আসত মশলা, সিল্ক, পাট ইত্যাদি সামগ্রী।
advertisement
12/12
সেই সব পণ্যই জমিয়ে রাখা হত পুতুল বাড়িতে। তবে শোনা যায়, এই অঞ্চলের মালিক স্থানীয় কিংবা বাবু স্থানীয় মানুষেরা কমবয়সী মহিলাদের এখানে এনে যৌন লালসা মেটাতেন। তার পরে ওই মহিলাদের নৃশংস ভাবে খুন করে ওই বাড়ির মধ্যেই পুঁতে দিতেন। মনে করা হয়, সেই কমবয়সী মেয়েদের অতৃপ্ত আত্মাই এখনও ঘুরে বেড়ায় পুতুল বাড়িতে।