TRENDING:

East West Metro: টানেল জুড়ে আলোর খেলা! গঙ্গার নীচে দিয়ে মেট্রো যাত্রার সময় কী কী চমক থাকবে? দেখে নিন

Last Updated:
East West Metro: গঙ্গার নীচে দিয়ে যখন মেট্রো যাবে তখন ঠিক কেমন হবে যাত্রা পথ? গঙ্গার জল না দেখা যাক। গঙ্গার নীচে দিয়ে যাওয়ার সময় যাতে পুরো লুক অ্যান্ড ফিল পাওয়া যায় তার সমস্ত ব্যবস্থা থাকবে।
advertisement
1/8
টানেল জুড়ে আলোর খেলা! গঙ্গার নীচে দিয়ে মেট্রো যাত্রার সময় কী কী চমক থাকবে?
* অনেকেই ভেবেছিলেন গঙ্গার নীচে দিয়ে মেট্রো, তা কি কাঁচ দিয়ে ঘেরা থাকবে। স্বচ্ছ পর্দার ওপার থেকে ভেসে উঠবে নানা মাছ? কিন্তু তেমনটা হবে বলে জানিয়ে মেট্রো। তবে তাতে গঙ্গার নীচে দিয়ে যাত্রা কম রোমাঞ্চকর হবে না। গঙ্গার জল না দেখা যাক। গঙ্গার নীচে দিয়ে যাওয়ার সময় যাতে পুরো লুক অ্যান্ড ফিল পাওয়া যায় তার সমস্ত ব্যবস্থা থাকবে।
advertisement
2/8
* ঠিক কেমন হবে সেটা, জেনে নিন। ঘন নীল আলো থাকবে যাত্রা পথে, পাশে খেলে বেড়াবে মাছ। তবে তা আসল নয়। সেটা হবে আলোর মাছ। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় গঙ্গার নীচ স্বচ্ছ কাচের দেওয়াল থাকবে না বটে, তবে নদীর নীচে মেট্রো যাত্রা রোমাঞ্চকর করে তুলবে এই আলোর খেলা।
advertisement
3/8
* মেট্রো রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, এই লক্ষ্যে ইতিমধ্যেই নদীর নীচে থাকা সুড়ঙ্গ পথে নীল রঙের এলইডি আলো বসানোর কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। ট্রেনে ওই পথ পেরোতে লাগবে ৭৫-৮০ সেকেন্ডের মতো সময়। আর তখন এই নীল আলোয় বোঝা যাবে মেট্রো ছুটছে গঙ্গার নীচ দিয়ে৷
advertisement
4/8
* তবে সুড়ঙ্গের অন্যান্য অংশে সাদা আলো থাকলেও পশ্চিম দিকের হাওড়ার ডিআরএম ভবন সংলগ্ন অংশ থেকে পূর্ব দিকের স্ট্র্যান্ড রোড পর্যন্ত অংশের জোড়া সুড়ঙ্গে ওই নীল রঙের আলো ইনস্টল হয়েছে।
advertisement
5/8
* অবশ্য এর আগে নদীর নীচে সুড়ঙ্গ শুরু এবং শেষ হওয়ার অংশে তথ্য সংবলিত বোর্ড বসানো হয়েছিল। কিন্তু ঘণ্টায় ৬০-৭০ কিলোমিটার গতিতে ছুটে চলা ট্রেনের কামরার ভিতর থেকে ওই বোর্ড কার্যত নজরেই আসে না। খালি চোখে দেখলে ওই অংশের সুড়ঙ্গে আলাদা কোনও বৈশিষ্ট্যও নেই।
advertisement
6/8
* জলের নীচের আবহ তৈরি করতে বিশেষ বাদ্যসঙ্গীত এবং লেসার প্রযুক্তির আলো ব্যবহার করা হতে পারে বলেও আলোচনা হয়েছে। সেই জন্য বিশেষজ্ঞ সংস্থার পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে বলে মেট্রো কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।
advertisement
7/8
* গঙ্গার জলতল থেকে প্রায় ১৯ মিটার গভীরে তৈরি করা হয়েছে এই মেট্রো টানেল। সুড়ঙ্গের মাথা থেকে নীচের অংশের ব্যবধান ৬ মিটার। ভূমিকম্প রোধক নানা প্রযুক্তি ব্যবহৃত হয়েছে এই প্রকল্পে।
advertisement
8/8
* ১৮৭৪ সালে প্রথমবার সেতুপথে জুড়েছিল ব্রিটিশ ভারতের তৎকালীন রাজধানী কলকাতা এবং হাওড়া। ১৯৩৭ সালে শুরু হয় ক্যান্টিলিভার সেতুর কাজ। ১৯৪৩ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন হয়েছিল হাওড়া ব্রিজের। চলেছিল যাত্রীবিহীন ট্রাম। এরপর তৈরি হয়েছে দ্বিতীয় হুগলি সেতু। আর এবার এই সাফল্যের তালিকায় নবতম সংযোজন হতে চলেছে গঙ্গার নীচে মেট্রো সুড়ঙ্গ।
বাংলা খবর/ছবি/কলকাতা/
East West Metro: টানেল জুড়ে আলোর খেলা! গঙ্গার নীচে দিয়ে মেট্রো যাত্রার সময় কী কী চমক থাকবে? দেখে নিন
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷  News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল