'উনি বাঁচানোর চেষ্টা করছেন', পুরনো ফর্মে ফিরে গেলেন দিলীপ ঘোষ! এমন অভিযোগ তুললেন এবার, শুনে মাথায় হাত সকলের
- Published by:Suman Biswas
- Reported by:Susmita Mondal
Last Updated:
Dilip Ghosh: বৃহস্পতিবার দিলীপ ঘোষ আধার নিয়ে বলেন, ''নির্বাচন কমিশনের কাজ ফেয়ার ইলেকশন করানো। এসব কার্ড পয়সা দিলেই পাওয়া যায়।''
advertisement
1/5

কলকাতা: বিহারে ভোটার লিস্ট সংশোধন হচ্ছে। এর জন্য শুরু হয়েছে স্পেশ্যাল ইনটেনসিভ রিভিশন। আর এতেই বাদ পড়েছেন বিহারের ৫৭ লাখ ভোটার। নির্বাচন কমিশন সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে বলেছে আধার নাগরিকত্বের কোনও প্রমাণ নয়। এ নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
advertisement
2/5
বৃহস্পতিবার দিলীপ ঘোষ আধার নিয়ে বলেন, ''নির্বাচন কমিশনের কাজ ফেয়ার ইলেকশন করানো। এসব কার্ড পয়সা দিলেই পাওয়া যায়। বাড়ির কুকুরেরও আধার কার্ড করা সম্ভব। এসব পরিচয়পত্র হিসেবে ধরা হচ্ছে না। পশ্চিমবঙ্গে রাস্তায় বস্তা বস্তা ভোটার কার্ড ও আধার কার্ড পাওয়া গিয়েছে। যে দশ বছর আগে বাংলাদেশ থেকে এসেছে আর যে এখানে রয়েছে আজীবন, সেই দুজন এক হতে পারে কি? বাংলাদেশে ভোটার লিস্টে নাম রয়েছে অথচ এখানেও আছে এমনও দেখা গেছে। আলাদা করা দরকার এদের।''
advertisement
3/5
অন্যদিকে ভিনরাজ্যে বাঙালি হেনস্তার প্রতিবাদে দীর্ঘদিন ধরেই সরব মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই ইস্যুতেও মুখ খুললেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। তাঁর দাবি, বাংলাদেশি, বাঙালি আর বাংলাভাষীদের গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। যারা ভিনরাজ্যে সমস্যায় পড়ছেন তাঁরা অনুপ্রবেশকারী বলেও দাবি দিলীপের। দিলীপের দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশি আর বাঙালি বা বাংলাভাষীদের গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন।
advertisement
4/5
দিলীপের কথায়, “উনি বাঁচানোর চেষ্টা করছেন অনুপ্রবেশকারী মুসলমানদের। আমাদের দাবি, যেভাবে বিহারে ভোটার লিস্ট সংশোধন হচ্ছে, বাংলাতেও সেটা করা হোক।” পশ্চিমবঙ্গ দ্বিতীয় বাংলাদেশ হওয়ার দিকে এগোচ্ছে জানিয়ে দিলীপ ঘোষের আরও সংযোজন, "বামপন্থীরা করে দিয়েছিল রাস্তা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই রাস্তা ধরে গাড়ি চালিয়ে এগোচ্ছেন। দেশভাগের আগের পরিস্থিতি আবার তৈরি হচ্ছে রাজ্যে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবটা জানেন।"
advertisement
5/5
তবে হিন্দু মুসলমান ভোট ভাগাভাগিতে সত্যিই কি লাভবান হবে বিজেপি ? এ প্রশ্নের উত্তর দিলীপ ঘোষের মন্তব্য, বিজেপি এ ধরনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। তবে রাজনৈতিকভাবে বিজেপি কতখানি সক্ষম হয় শাসক দলকে চাপে রাখতে, নির্বাচনের প্রাক্কালে সেটাই এখন দেখার।