DA মামলায় 'কৌশলী' রাজ্য, ১৩ রাজ্যের তুলনা টেনে 'ডিএ' নিয়ে তীক্ষ্ণ সওয়াল কপিল সিব্বলের
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
- Reported by:Maitreyee Bhattacharjee
Last Updated:
DA Case Update: সুপ্রিম কোর্টে চলছে ডিএ মামলার শুনানি। এদিন মামলার শুরু থেকেই সরগরম আদালত চত্ত্বরে। উল্লেখ্য সোমবারই রাজ্য সরকারের তরফে সুপ্রিম কোর্টে জানিয়ে দেওয়া হয়, যে পরিমাণ টাকা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, সেটা বিপুল। এদিনের শুনানির শুরু থেকেই ডিএ আদৌ কর্মচারীদের মৌলিক অধিকার কিনা, তা নিয়েই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন বিচারপতি।
advertisement
1/7

সুপ্রিম কোর্টে চলছে ডিএ মামলার শুনানি। এদিন মামলার শুরু থেকেই সরগরম আদালত চত্ত্বরে। উল্লেখ্য সোমবারই রাজ্য সরকারের তরফে সুপ্রিম কোর্টে জানিয়ে দেওয়া হয়, যে পরিমাণ টাকা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল, সেটা বিপুল। এদিনের শুনানির শুরু থেকেই ডিএ আদৌ কর্মচারীদের মৌলিক অধিকার কিনা, তা নিয়েই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন বিচারপতি।
advertisement
2/7
রাজ্য সরকারের আইনজীবী শ্যাম দেওয়ান উত্তরে জানান, পুরনো মামলার নজির অনুযায়ী, ডিএ-কে কোনওভাবেই মৌলিক অধিকার বলা যায় না। উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা হাইকোর্ট ও ট্রাইব্যুনালে যখন মামলা চলছিল, তখন একই বিষয় উঠে আসে। ডিএ যদি মৌলিক অধিকার না হয়, তাহলে কর্মচারীরা কেন পাবেন? এই প্রশ্ন নিয়ে শুনানির প্রথমার্ধ্বে ওঠে ঝড়।
advertisement
3/7
শ‍্যাম দিওয়ান তাঁর সওয়ালে বলেন, "আমরা তিনটি বিষয়ে সওয়াল রাখতে চাই। ডিএ ফান্ডামেন্টাল রাইট নয়, ডিএ নিয়ে কোনও আইনি এবং স্ট‍্যাটুয়েটরি রাইটস নেই সরকারি কর্মীদের ডিএ সরকারের বিবেচনা বা বিচক্ষনতার উপর নির্ভর করে। সরকার বিভিন্ন সময়ে নিজেদের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে ডিএ ঘোষণা করতে পারে।"
advertisement
4/7
আইনজীবী আরও বলেন, "রাজ‍্যকে কেন্দ্রের হারে ডিএ দিতে বাধ‍্য করতে পারে না কর্মচারীরা। রাজ‍্য টানা ডিএ দিয়েছে এবং ডিএর বৃদ্ধিও করেছে।
advertisement
5/7
অন‍্যদিকে রাজ‍্যের তরফে কপিল সিব্বাল বলেন— "পাবলিক সার্ভিসের জন‍্য কর্মীদের কতটা বেতন দেওয়া হবে, সেটা সংশ্লিষ্ট রাজ‍্য ঠিক করে। রাজ‍্যগুলিকে কেন্দ্রের নিয়ম মানতেই হবে তেমন কোনও নিয়ম নেই। এমনকি দেশের ১৩ রাজ‍্য আলাদা আলাদা নিয়মে ডিএ দেয়।"
advertisement
6/7
ফলে এই মামলার দেশব‍্যপী প্রভাব থাকতে পারে বলে গতকাল যে বিষয়টি উঠে এসেছিল, সেটাকেও খন্ডন করে দেয় রাজ‍্য।
advertisement
7/7
উল্লেখ্য, ডিএ-র ২৫ শতাংশ মিটিয়ে দিতে রাজ্যকে আগেই নির্দেশ দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। ছ’সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই সময়সীমার মধ্যে রাজ্য টাকা দিতে পারেনি। এই মামলায় সোমবারের শুনানিতে আরও সময় চেয়েছিল রাজ্য। যদিও শীর্ষ আদালত তা দিতে রাজি হয়নি।