Kolkata Durgangan: রাজ্যবাসীর জন্য দুর্দান্ত সুখবর...! ইকোপার্কের কাছেই মাথা তুলবে সুবিশাল 'দুর্গাঙ্গন'! কতদূর এগোল কাজ? জানুন
- Published by:Shubhagata Dey
- hyperlocal
- Reported by:Rudra Narayan Roy
Last Updated:
Kolkata Durgangan: ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়া বাংলার দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করেই এবার গড়ে উঠতে চলেছে এমনই এক অনন্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণার পর নিউটাউনের ইকোপার্কের উলটো দিকেই তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এই ‘দুর্গাঙ্গন’।
advertisement
1/6

*উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের ধাঁচেই এবার নিউটাউন ইকো পার্কের কাছেই গড়ে উঠছে বাংলার ‘দুর্গাঙ্গন’! খরচ ধার্য করা হয়েছে প্রায় ২৬০ কোটি টাকা।
advertisement
2/6
*ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়া বাংলার দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করেই এবার গড়ে উঠতে চলেছে এমনই এক অনন্য সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষণার পর নিউটাউনের ইকোপার্কের উলটো দিকেই তৈরি করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এই ‘দুর্গাঙ্গন’। সূত্রের খবর, প্রাথমিক ভাবে এই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ করা হতে পারে আনুমানিক ২৬০ কোটি টাকা।
advertisement
3/6
*২১ জুলাইয়ের মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী ‘দুর্গাঙ্গন’ তৈরির কথা ঘোষণা করেছিলেন। এরপর ১১ অগাস্ট মন্ত্রিসভার বৈঠকে সেই প্রস্তাব পাশ হয়। বৈঠক শেষে রাজ্যের বিদ্যুৎ, ক্রিড়া ও যুব কল্যাণ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানান, দিঘার জগন্নাথ ধামের আদলেই গড়ে তোলা হবে এই নতুন দর্শনীয় স্থান।
advertisement
4/6
*সূত্রের খবর, প্রকল্পের জমি চিহ্নিতকরণের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। বিমানবন্দর ও মেট্রোর কাছাকাছি হওয়ায় ওই এলাকা পর্যটনের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী বলে মনে করছে রাজ্য সরকার। হিডকো ও পর্যটন দফতর যৌথভাবে কাজ দেখভাল করবে। পাশাপাশি, ‘দুর্গাঙ্গন’ পরিচালনার জন্য একটি বিশেষ ট্রাস্টও গঠন করা হবে।
advertisement
5/6
*নতুন তৈরি হওয়া 'দুর্গাঙ্গন'-এ বছরভর দেবী দুর্গার আরাধনা হবে। শুধু দুর্গাপুজোর পাঁচ দিন নয়, দেশ-বিদেশ থেকে আসা পর্যটকরা যাতে সারা বছরই দেবী দুর্গার দর্শন পান ও সাংস্কৃতিক আঙ্গিক উপভোগ করতে পারবেন। সূত্র মারফত আরও জানা গিয়েছে, বিশ্বমানের সুযোগ-সুবিধা নিয়েই তৈরি হবে এই সাংস্কৃতিক পরিসর।
advertisement
6/6
*হিডকোর এক আধিকারিকের কথায়, যে পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে তাতে দুর্গাঙ্গন কোনও সাধারণ স্থাপত্য নয়, এটি বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের এক প্রতীক হয়ে উঠবে।