Bangladesh Situation: হুমকি দিতে ব্যস্ত বাংলাদেশের হাঁড়ির হাল! নুন আনতে পান্তা ফুরোয় হালে আকাশ ছোঁওয়া তেলের দাম, নেই সাপ্লাইও
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Bangladesh Situation: আমেরিকা ছাড়াও সুইৎজারল্যান্ডও বন্ধ করে দিয়েছে সাহায্যদান, পরস্থিতি সামলাতে নাকানিচোবানি ইউনূস সরকারের
advertisement
1/6

: গত বছর আগস্ট মাসে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে এখনও বাংলাদেশ স্থিতিশীল অবস্থায় পৌঁছতে পারেনি৷ মুহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে বাজার অস্থিতিশীল ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির সঙ্গে লড়ছে। রিপোর্ট অনুসারে বাংলাদেশের মুদি দোকানগুলি ব্র্যান্ডেড বোতলজাত তেল এবং নন-ব্র্যান্ডেড লুজ সয়াবিন তেল সহ রান্নার তেলের ঘাটতির সম্মুখীন হচ্ছে। যা চাহিদা তার যোগান দিতে না পারায় দাম বেড়ে যাওয়ায় সমস্যা আরও বেড়েছে। Photo- Representative
advertisement
2/6
আওয়ামি লিগ সরকার ক্ষমতাচ্যূত হওয়ার পর যে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল, তারা সাপ্লাই চেনের সুবিধার্থে দাম বাড়ানোর পরে রান্নার তেলের দাম স্থিতিশীল করতে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাতিল করেছিল বলে জানা গেছে। গত বছরের অক্টোবরে রান্নার তেলের ওপর ভ্যাট ৫ শতাংশ কমিয়ে উৎপাদন ও ব্যবসায়িক পর্যায়ে ভ্যাট পুরোপুরি তুলে দেওয়া হয়। ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং বরিশাল সহ প্রধান শহরগুলির খুচরা বিক্রেতা এবং পাইকারি বিক্রেতাদের মতে, সরকার গত মাসে দাম বাড়াতে অস্বীকার করার পরে সাপ্লাই চেন প্রভাবিত হয়েছিল। আমদানি ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় স্থানীয় শোধনাকারীরা দাম বাড়াতে চেয়েছিল। Photo- Representative
advertisement
3/6
বাংলাদেশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে রমজানের আগে উৎপাদক ও বিপণনকারীদের মূল্য নির্ধারণের কৌশল সয়াবিন তেলের দাম বাড়িয়েছে। খুচরা পর্যায়ে ডিলারদের দ্বারা হ্রাসকৃত কমিশন এবং কঠোর ক্রেডিট নীতি বাংলাদেশের স্থানীয় দোকানে বটলড অয়েলের পাওয়া যাওয়া উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করেছে, যা তার বার্ষিক ২৪ লক্ষ টন তেলের চাহিদা মেটাতে আমদানির উপর নির্ভর করে।
advertisement
4/6
বোতলজাত সয়াবিন তেল গত মাসের তুলনায় এক শতাংশ বেড়ে প্রতি লিটার ১৭৫ থেকে ১৭৬ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) দ্বারা সংকলিত তথ্য অনুযায়ী, গত সপ্তাহে আলগা সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ১৮০ টাকা থেকে ১৮২ টাকায় অর্থাৎ ৪ শতাংশ দাম বেড়েছে।
advertisement
5/6
গত বছর থেকে আর্থিক সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে। দেশ রাজনৈতিক ও আর্থিক অস্থিতিশীলতায় আচ্ছন্ন। সাম্প্রতিক আর্থিক ধাক্কায় সুইৎজারল্যান্ড ও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে তাদের আর্থিক সহায়তা বন্ধ করে দিয়েছে। গত মাসে ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশে আসা মার্কিন অর্থায়ন বন্ধ করে দেন। ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে ইউএসএআইডিকে বাংলাদেশে তাদের সব কার্যক্রম স্থগিত করার নির্দেশ দেন।
advertisement
6/6
এর পরেই সুইৎজারল্যান্ড বাংলাদেশকে আর্থিক সহায়তা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়। সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কোঅপারেশন (এসডিসি) ২০২২৮ সালের শেষ নাগাদ বাংলাদেশস হ তিনটি দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।