Titanic 3D Images: ছড়িয়ে আছে জুতো, শ্যাম্পেনের বোতল, ১১১ বছর ধরে অতলান্তিক মহাসাগরের ১২৫০০ ফুট গভীরে কেমন আছে টাইটানিক, দেখুন ছবি
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- news18 bangla
Last Updated:
Titanic 3D Images: জাহাজের যাত্রীদের ব্যবহার করা কিছু জিনিস যেমন জুতো, ঘড়িরও হদিশ মিলেছে জাহাজের ধ্বংসাবেশেষে
advertisement
1/9

সলিলসমাধির পর ১১৩ বছর ধরে অতলান্তিক মহাসাগরের সাড়ে বারো হাজার ফুট গভীরে পড়ে আছে টাইটানিকের ধ্বংসস্তূপ। এই প্রথম প্রকাশিত হল জাহাজের পূ্র্ণাঙ্গ ডিজিটাল স্ক্যান। ডিপ সি ম্যাপিং প্রযুক্তিতে পেশ করা হয়েছে তার ত্রিমাত্রিক বা থ্রিডি ছবি। টাইটানিকের বো বা জাহাজের অগ্রভাগ শতাধিক বছর জলের গভীরে থেকেও একইরকম আছে কার্যত। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
2/9
১৯১২ সালে ১০ এপ্রিল ইংল্যান্ডের সাদাম্পটন বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করেছিল টাইটানিক। গন্তব্য ছিল আমেরিকার নিউ ইয়র্ক। ১৫ এপ্রিল উত্তর অতলান্তিকে নিউ ফাউন্ডল্যান্ডের কাছে হিমশৈলে ধাক্কা লেগে জাহাজটি ডুবে যায়। বিশ্বের ভয়ঙ্করতম এই জাহাজডুবিতে মৃত্যু হয় দেড় হাজার মানুষের। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
3/9
সমুদ্রের অতলে টাইটানিকের ছবি এর আগেও প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু কোনও ছবিতেই এত স্পষ্ট ধরা পড়েনি সুবিশাল এই জাহাজকে। ত্রিমাত্রিক নতুন ছবি দেখে মনে হচ্ছে যেন তার চার পাশে জলই নেই। এতটাই জীবন্ত সেই ছবিগুলি। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
4/9
অতলান্তিক মহাসাগরের উত্তর অংশে দেড় মাস ধরে ছিলেন গবেষকরা। ৭ লক্ষ ছবির সাহায্যে পাওয়া গিয়েছে এই ত্রিমাত্রিক ছবিগুলি। এই জাহাজডুবির পিছনে রহস্য এখনও কাটেনি। যুক্তির তুলনায় অনেক বেশি নির্ভরতা অনুমানভিত্তিক। মনে করা হচ্ছে এই নতুন ছবি অনেক অধরা প্রশ্নের উত্তর দেবে। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
5/9
টাইটানিকের ছবি তোলার জন্য জলের নীচে সাবমার্সিবল যন্ত্র পাঠানো হয়েছিল। রিমোটের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে সেগুলিকে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে এ বার টাইটানিকের সব দিকের পূর্ণাঙ্গ ছবি পাওয়া গিয়েছে। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
6/9
টাইটানিকের ছবি তোলার জন্য তথ্যচিত্র নির্মাতা অতলান্তিক প্রোডাকশনস-এর সঙ্গে কাজ করেছে ম্যাগেলান লিমিটেডও। গভীর সমুদ্রে গবেষণায় দক্ষ এই সংস্থা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছে টাইটানিককে ঘিরে থাকা রহস্যের উপর আলো ফেলবে এই নতুন ছবিগুলি। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
7/9
ত্রিমাত্রিক ছবিগুলি এতটাই জীবন্ত, জাহাজের প্রপেলারে লেখা ক্রমিক নম্বরও পড়া যাচ্ছে। জাহাজের যাত্রীদের ব্যবহার করা কিছু জিনিস যেমন জুতো, ঘড়িরও হদিশ মিলেছে জাহাজের ধ্বংসাবেশেষে। রয়েছে জাহাজের অন্দরসজ্জার মূর্তি, যাত্রীদের জন্য রাখা মুখবন্ধ শ্যাম্পেনের বোতলের মতো নানা জিনিস। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
8/9
২০২২-এর গ্রীষ্মে টাইটানিকের ছবিগুলি তোলা হয়। এক বছর পর সেগুলি প্রকাশ করা হল। বিজ্ঞানী, গবেষক থেকে সাধারণ মানুষ সকলেই জানতে চান জাহাজডুবির রাতে ঠিক কী হয়েছিল। হিমশৈলের ধাক্কা ছাড়া আর কোনও কারণ কী ছিল এই বিপর্যযের পিছনে? কেন প্রথম যাত্রাই শেষ যাত্রা হল এই বিশ্বখ্যাত জাহাজের? (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)
advertisement
9/9
এই প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে গবেষণা শুরু করতে হবে দ্রুত। সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। কারণ ক্রমশ সমুদ্রতলে বসে যাচ্ছে টাইটানিক। বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে এর বিভিন্ন অংশ। মাইক্রোবস কুের কুরে খাচ্ছে ধ্বংসাবশেষ। তাই এখনই সক্রিয় না হলে টাইটানিক রহস্য হয়েই থেকে যাবে আজীবন। (ছবি: আটলান্টিক প্রোডাকশন্স, ম্যাগেলানের ছবি নেটমাধ্যম থেকে)