advertisement
1/6

ছোটবেলার সেই চাঁদের দেশে পাড়ি ৷ ঠাকুরমার মুখে শোনা চাঁদমামা আজ রিসার্চের বিষয়বস্তু হয়ে দাঁড়িয়েছে ৷ ১৯৬০ সালের পর থেকে পরবর্তী ১০ বছর গবেষণায় কেটেছে ৷ তারপর থেকেই চাঁদ থেকে পাথর এনে জমিয়েছে মানুষ ৷ প্রায় ৩৮২ কেজি পাথর জমিয়েছে ৷ জানা গিয়েছে চাঁদকে তিন টুকরোয় ভাগ করে নীলামের উদ্দেশ্যে বিক্রি করা হয়েছে ৷ যার বাজার মূল্য সাড়ে ৮ লক্ষ ডলার বা ৬ কোটি টাকা ৷ এর আগেও চাঁদের টুকরোর নিলাম হয়েছে ৷ যাঁরা মহকাশে যাওয়ার জন্য ঋণে নিয়ে ছিলেন যাঁদের নিজস্ব টাকা ছিলনা ৷ চাঁদের টুকরো কিনতে ক্রয়ের তালিকাভূক্ত ছিলেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
2/6
চাঁদের যে টুকরো নীলামে উঠেছিল সেটি সোভিয়েত লুনা মিশনের মাধ্যমে পৃথিবীতে নিয়ে আসা হয়েছে ৷ এই তিন টুকরোর মোট মূল্য কিছু মিলিগ্রাম ৷ গ্রাহকেরা দেখার জন্য লেন্স ব্যবহার করে থাকেন ৷ এমন ব্যবস্থাও রয়েছে যার মাধ্যমে আসল না নকল চাঁদের টুকরো তা বুঝতে পারা যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
3/6
এর আগেও অনেকবার চাঁদের টুকরো নীলাম হয়েছে ৷ প্রতিবারেই চাঁদের টুকরো নীলাম করার সময়ে নকল ৷ আমেরিকাও চাঁদের টুকরোর বেচাকেনায় বিশেষ আগ্রহ দেখিয়েছে ৷ শুধু তাই নয় ভবিষ্যতে এর ব্যবহারেও বিশেষ নজর হয়ত আছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
4/6
১৯৭২ সালে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে চাঁদ থেকে বড় একটি পাথর নিয়ে আসা হয়েছে ৷ যা বিশ্বের অনেক দেশেই উপহার হিসাবে দেওয়ার কথা ছিল ৷ তৎকালীন আমেরিকার রাষ্ট্রপতি রিচার্ড নিক্সন পৃথিবার প্রায় ১৩০টি দেশে ভাগ করে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন ৷ এর আগে ১৯৬২ সালে দেশে চাঁদের টুকরো উপহার হিসাবে দেওয়া হয়েছিল ৷ প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
5/6
এই দুই মিশনের সময়ে প্রায় ১৮৪টি চাঁদের টুকরো হারিয়ে গিয়েছিল ৷ এমনটাই মনে করা হয় ৷ সেই হারানো চাঁদের টুকরো খুঁজে পেতে স্টিং অপারেশনও শুরু হয়েছে ৷ বহু জায়গায় এর উল্লেখ রয়েছে ৷ তবে এখনও পর্যন্ত সেই সব টুকরোর কোনও হিসাব পাওয়া যায়নি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
advertisement
6/6
আমেরিকার এক চিত্র পরিচালকেরা কাছ থেকে মহামূল্যবান চাঁদের ধুলো পাওয়া গিয়েছিল ৷ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার পরেও চাঁদের টুকরো নিয়ে কালোবাজারি চলছেই, পরে অবশ্য সেই ধুলো বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷