Sheikh Hasina: ইউনূস সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে! হাসিনার রায় মানছে না আওয়ামী লীগ! ফিরে আসার দুরন্ত প্ল্যান তৈরি?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Sheikh Hasina: আওয়ামী লীগের মুখপাত্র মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করে দেওয়ার রায়টি ছিল পূর্বনির্ধারিত।
advertisement
1/7

ঢাকা: মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ডের রায় দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর এটিই তার বিরুদ্ধে প্রথম মামলার রায়। প্রাক্তন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকেও মৃত্যুদণ্ড আর রাজসাক্ষী হওয়া সাবেক আইজিপি আবদুল্লাহ আল মামুনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
advertisement
2/7
কিন্তু এই রায় প্রত্যাখ্যান করছে আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের মুখপাত্র মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, শেখ হাসিনাকে দোষী সাব্যস্ত করে দেওয়ার রায়টি ছিল পূর্বনির্ধারিত। তিনি বলেন, “এটি বিচারের আগেই দেওয়া রায়। এর সবকিছুই পূর্বনির্ধারিত। আজ ট্রাইব্যুনালে রায় দেওয়ার সময় যা দেখেছেন, তা খুব সতর্কতার সঙ্গে সাজানো ও সবার সামনে মঞ্চস্থ করা হয়েছিল।”
advertisement
3/7
যদিও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, শেখ হাসিনার যে বিচার হয়েছে তা অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয়, কিন্তু এটি শুধু অতীতের বিচার নয় বরং ভবিষ্যতের জন্য একটি শিক্ষা। যাতে কেউ আর ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্র না হয়, কেউ যাতে ফ্যাসিস্ট না হয়ে ওঠে।''
advertisement
4/7
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়কে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশে সরকারি নির্দেশে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ। দলের সভাপতিমণ্ডলির সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ''আজ যে রায় ঘোষণা করেছে, এই রায় বাংলাদেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। বাংলাদেশের জনগণ এই রায় মানে না, মানবে না।'' তিনি আরও বলেন, “প্রতিশোধের লক্ষ্য নিয়ে মানুষের প্রিয় নেত্রীর বিরুদ্ধে যে রায় দিয়েছে, তা মেনে নেব আমরা। অচিরেই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করব।”
advertisement
5/7
হাসিনার রায় ঘোষণার আগেই সোমবার দুপুরের দিকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনের মিরপুর সড়কে দুটি এক্সকাভেটর দেখা যায়। বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে এক্সকাভেটর ঢোকানোর চেষ্টা করলে বাধা দেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীদের লাঠিপেটা করা হয়।
advertisement
6/7
বিক্ষোভকারীরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ করে ইটপাটকেল ছোড়ে। এই সময় পুলিশের এক সদস্যের মাথায় আঘাত লাগতে দেখা যায়। পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড মেরে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গের চেষ্টা করে। একাধিক সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যায়। একপর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়।
advertisement
7/7
বেলা পৌনে ২টার দিকে দুই ভাগে ভাগ হয়ে বিক্ষোভকারীরা আবার জড়ো হওয়ার চেষ্টা করেন। তাঁদের মিরপুর রোডের ৩২ নম্বর অংশ জড়ো হওয়ার চেষ্টা করতে দেখা যায়। পরে তাঁদের আবার ছত্রভঙ্গ করে দেয় সেনাবাহিনী ও পুলিশ।