Russia Ukraine War: 'এই নিন, ৯০০ জনের মৃতদেহ!' ভয়ঙ্কর ঘটনা! প্রতিবেশীর 'ঘর' থেকে ফিরল শয়ে-শয়ে লাশ, কী মর্মান্তিক দৃশ্য!
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Russia Ukraine War: ইউক্রেন সরকার জানিয়েছে, "পুনর্বাসন কার্যক্রমের ফলে ৯০৯ জন নিহত ইউক্রেনীয় সেনার দেহ ইউক্রেনে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।"
advertisement
1/8

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কবে থামবে, কেউ জানে না। এরই মধ্যে কিয়েভ শুক্রবার জানিয়েছে, তারা রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে নিহত শত শত ইউক্রেনীয় সৈন্যের দেহ পেয়েছে, যা তিন সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো ঘটেছে। যুদ্ধবন্দী এবং যুদ্ধে নিহত সৈনদের বিনিময় রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকে দুই পক্ষের মধ্যে সহযোগিতার কয়েকটি ক্ষেত্রের মধ্যে একটি।
advertisement
2/8
ইউক্রেন সরকার জানিয়েছে, "পুনর্বাসন কার্যক্রমের ফলে ৯০৯ জন নিহত ইউক্রেনীয় সেনার দেহ ইউক্রেনে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।" গত ২৮ মার্চ, দুই দেশ এই ধরনের বিনিময় করেছিল, যেখানে কিয়েভ ৯০৯টি দেহ এবং মস্কো ৪৩টি দেহ ফেরত পেয়েছিল। যদিও রাশিয়া সর্বশেষ পুনর্বাসন সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করেনি।
advertisement
3/8
ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছিলেন, তার ৪৬,০০০ এর বেশি সৈন্য নিহত এবং প্রায় ৩৮০,০০০ জন আহত হয়েছে। রাশিয়া ২০২২ সাল থেকে ৬,০০০-এর মতো সৈন্য নিহত হওয়ার কথা স্বীকার করেছিল।
advertisement
4/8
দীর্ঘ তিন বছর ধরা চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে সরগরম আন্তর্জাতিক মহল। দুই দেশের ভয়ঙ্কর যুদ্ধে মৃত্যু হয়েছে অসংখ্য মানুষের। ভিটেমাটি হারিয়েছে বহু জন। কবে থামবে এই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ? এই প্রশ্নই বারংবার উঠছে। কিন্তু উত্তর নেই।
advertisement
5/8
যুদ্ধ থামাতে মধ্যস্থতায় আসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তারপরও কোন কাজ হয়নি। পরিস্থিতি সেই একইরকম রয়ে গিয়েছে। সূত্রের খবর, এই আবহে 'ক্রিমিয়া'কে রাশিয়ার হাতে তুলে দিয়ে যুদ্ধ থামাতে মরিয়া ট্রাম্প!
advertisement
6/8
একসময় ক্রিমিয়া দখল করে রাশিয়া। অন্যদিকে ইউক্রেনের দাবি, ক্রাইমিয়া তাদের অংশ। দুই দেশের মধ্যে শুরু হয় সংঘাত। চলতে থাকে যুদ্ধ। সূত্রের খবর, ক্রাইমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে ঘোষণা করে যুদ্ধ থামাতে চান ট্রাম্প! যা কোনভাবেই মেনে নিতে রাজি নন ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। ক্রিমিয়াকে কোনও ভাবেই মস্কোর হাতে তুলে দিতে রাজি নয় ইউক্রেন।
advertisement
7/8
আগেই যুদ্ধ থামিয়ে শান্তির পথে হাঁটার বার্তা দিয়েছিলেন জেলেনস্কি। সূত্রের খবর, আমেরিকার সঙ্গে বৈঠকের পর ঠিক এমনই জানান হয়েছিল ইউক্রেনের পক্ষ থেকে। যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি! সেই একই পথে হেঁটেছে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও। ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেন পুতিন। সূত্রের খবর, সেখানে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির পথে হাঁটার কথা বলেছিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন।
advertisement
8/8
তবে ট্রম্পের প্রশাসনের অভিযোগ, এখনও অবধি যুদ্ধ থামাতে কোনও রকম সদর্থক প্রচেষ্টা দেখায়নি রাশিয়া-ইউক্রেন। শান্তির বার্তা দিয়েও কোনও পরিস্থিতি সমাধানের পথে হাঁটেনি পুতিন-জেলেনস্কি। এমনই অভিযোগ মার্কিন প্রসাশনের। ওয়াকিবহল মহলের মতে তাই মধ্যস্থতা থেকে সরে আসার সিদ্বান্ত নিতে চলেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এখন দেখার বিষয় পরবর্তী পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেয়।