Russia News: দেশের সেনাপ্রধানকে সরিয়ে দিলেন ভ্লাদিমির পুতিন! ভারত 'বন্ধু' রাশিয়া যুদ্ধবিরতির জন্য বেছে নিল পাক-'বন্ধু' তুরস্কের মাটি
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Russia News: এই পদক্ষেপ শুধু এক ব্যক্তির অপসারণ নয়, বরং পুরো রুশ সামরিক কাঠামোর ওপর পুতিন প্রশাসনের অস্বস্তি এবং নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টার প্রতিফলন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
advertisement
1/7

রাশিয়ার সামরিক নেতৃত্বে বড় ধরনের রদবদল করলেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বরখাস্ত করলেন স্থলবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওলেগ সালিয়ুকভকে। দীর্ঘদিন ধরে সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকা এই অভিজ্ঞ জেনারেলের অপসারণ এমন এক সময় ঘটল, যখন ইউক্রেন যুদ্ধ তৃতীয় বছরে পা দিয়েছে এবং যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার পদক্ষেপ নিয়ে দেশ-বিদেশে সমালোচনা তীব্র হয়েছে।
advertisement
2/7
এই পদক্ষেপ শুধু এক ব্যক্তির অপসারণ নয়, বরং পুরো রুশ সামরিক কাঠামোর ওপর পুতিন প্রশাসনের অস্বস্তি এবং নিয়ন্ত্রণ পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টার প্রতিফলন বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
advertisement
3/7
২০১৪ সাল থেকে রাশিয়ার স্থলবাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন সালিয়ুকভ। তিনি সিরিয়ার গৃহযুদ্ধ এবং ইউক্রেন যুদ্ধের তদারকি করেছিলেন। এর আগে চার বছর ধরে জেনারেল স্টাফের উপ-প্রধান ছিলেন তিনি।
advertisement
4/7
সপ্তাহ খানেক আগে, সালিয়ুকভ বর্তমান প্রতিরক্ষামন্ত্রী আন্দ্রে বেলোসভের সঙ্গে রেড স্কয়ারে নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে বিজয়ের ৮০তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত বিজয় দিবসের সামরিক কুচকাওয়াজ পরিচালনা করেন।
advertisement
5/7
গত বছর থেকে রাশিয়ার আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাগুলো সামরিক ও প্রতিরক্ষা খাতের এক ডজনেরও বেশি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত লাভের জন্য বড় প্রকল্প থেকে অর্থ আত্মসাতেরও অভিযোগ রয়েছে।
advertisement
6/7
এদিকে, এরই মধ্যে শুক্রবার, তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে যুদ্ধবিরতি নিয়ে রাশিয়া ও ইউক্রেন উচ্চ-পর্যায়ের সরাসরি আলোচনা শুরু করেছে। ২০২২ সালের মার্চ মাসের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে প্রথম মুখোমুখি বৈঠক, যা ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ শুরু হওয়ার পরপর অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
advertisement
7/7
অবশ্য এই বৈঠকের আগেই আমেরিকার বিদেশমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, তুরস্কে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা নিয়ে তাঁর উচ্চাশা নেই। অগ্রগতি অর্জনের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠক হওয়া প্রয়োজন।