পোষ্য কুকুর দিয়ে দিন, মাংস হিসেবে খাওয়া হবে! দেশবাসীকে ভয়ানক নির্দেশ কিম জং উনের
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
উত্তর কোরিয়ার সব মানুষের কাছে তাদের পোষ্য কুকুর দিতে নির্দেশের কারণ, সেখানে খাবারে টান পড়েছে৷ বুকে পাথর রেখেও একনায়কের নির্দেশ মানতে বাধ্য হচ্ছেন উত্তর কোরিয়াবাসী৷
advertisement
1/6

▪️দেশে খাবারের জোগানে টান পড়েছে৷ তাই দেশবাসীর পোষ্য কুকুরের প্রতি নজর গিয়েছে দেশের শাসকের৷ তাই নির্দেশ এসেছে বাড়ির পোষ্য কুকুরদের দিয়ে দিতে হবে, যা পরবর্তীতে মাংস হিসেবে খাওয়া হবে৷ এই নির্দেশ যখন দিচ্ছেন কিম জং উন, তখন কারও কোনও প্রতিবাদের ক্ষমতা থাকে না৷ তিনি দেশের একনায়ক৷ তাঁর কথাই উত্তপ কোরিয়ার শেষ কথা৷ অতএব বুকে পাথর রেখেও পোষ্যদের তুলে দিতে হবে মাংস রান্নার জন্য!
advertisement
2/6
▪️উত্তর কোরিয়ায় অর্থনীতি ভেঙে পড়েছে, এমনই মত বিশেষজ্ঞদের৷ এই নিয়ে খুবই আতঙ্কিত সে দেশের নাগরিকরা৷ দেশজুড়ে খাদ্যের হাহাকার দেখা দিতে পারে এমনই আশঙ্কা করা হচ্ছে৷ এমনই তথ্য সামনে এনেছে নিউ জিল্যান্ড হেরল্ড৷
advertisement
3/6
▪️পোষ্য কুকুর রয়েছে, এমন বাড়ি চিহ্নিত করা হয়েছে৷ সেখান থেকে হয় জোর করে না হয় মালিকদের মতেই পোষ্য কুকুরদের নিয়ে চলে যাচ্ছে প্রসাশন৷ কিছু কুকুরকে চিড়িয়াখানায় পাঠানো হচ্ছে৷ আবার কোনও কোনও পোষ্যকে সোজা ডগ মিট রেস্তোরাঁয় পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে৷ জুলাই মাসেই এই নির্দেশ আসে এবং তারপর থেকে শুরু হয়েছে ধরপাকড়৷ এমনই খবর আসছে সূত্র মারফৎ৷
advertisement
4/6
▪️অন্যদিকে পোষ্য কুকুর ছিনিয়ে নেওয়ার পিছনে আরও একটি ত্বত্ত্ব সামনে আসছে৷ বাড়িতে পোষ্য কুকুর রাখা পাশ্চাত্যের বিলাসিতা হিসেবে দেখা হয়৷ তাঁর দেশের কোনও পাশ্চাত্যের প্রভাব থাকবে না এবং দেশের মানুষের মধ্যে সেই বড়লোকি চাল বন্ধ করার পক্ষে কিম৷ এই নির্দেশ দেওয়ার সময় এই কথাও তাঁর মাথায় ছিল বলে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্রে জানানো হয়েছে৷
advertisement
5/6
▪️কিমের মতে সাধারণ মানুষ শুকর বা এই জাতীয় পশুপালন করেন৷ কিন্তু সমাজের ধনী ব্যক্তিরা বাড়িতে কুকুর রাখেন পোষ্য হিসেবে৷ এটা মোটেই পছন্দ নয় তাঁর৷ এমনই সূত্রের খবর৷
advertisement
6/6
▪️সাম্প্রতিক রাষ্ট্রসংঘের হিসেব বলছে, উত্তর কোরিয়ায় প্রায় ২৫ কোটি জনসংখ্যার ৬০ শতাংশের জন্য দেশে পর্যাপ্ত খাবার নেই৷ একদিকে বন্যায় ধানের চাষের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে অন্যদিকে করোনার অতিমারীর ফলে খাদ্য সরবরাহে টান পড়েছে৷