Iran-Israel Ceasefire: 'ইজরায়েল ও ইরানই আমার কাছে এসেছিল', ফের একবার যুদ্ধবিরতির কৃতিত্ব নিয়ে বড় দাবি ট্রাম্পের
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Iran-Israel Ceasefire: পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধবিরতি প্রশ্নে তোলপাড় গোটা বিশ্ব। ইরানের পাল্টা বিবৃতির পর এবার স্বঘোষিত 'ইজরায়েল-ইরান সংঘর্ষবিরতি' নিয়ে সমাজমাধ্যমে আরও একটি পোস্ট করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
advertisement
1/10

পশ্চিম এশিয়ার যুদ্ধবিরতি প্রশ্নে তোলপাড় গোটা বিশ্ব। ইরানের পাল্টা বিবৃতির পর এবার স্বঘোষিত 'ইজরায়েল-ইরান সংঘর্ষবিরতি' নিয়ে সমাজমাধ্যমে আরও একটি পোস্ট করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
advertisement
2/10
মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি, ইজ়রায়েল এবং ইরান প্রায় একই সঙ্গে তাঁর কাছে এসেছিল। দুই দেশই তাঁর কাছে গিয়ে ‘শান্তি’র কথা বলে। সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইজরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতার কৃতিত্ব দাবি করে বলেন, “ইজরায়েল ও ইরান প্রায় একই সঙ্গে আমার কাছে এসে বলেছে, 'শান্তি!'
advertisement
3/10
ট্রাম্প তার পোস্টে লিখেছেন, তিনি এই মুহূর্তের গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছেন। ভারতীয় সময় মঙ্গলবার সকালে তাঁর ওই পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, “আমি জানতাম, এটাই সঠিক সময়। বিশ্ব এবং পশ্চিম এশিয়াই আসল জয়ী। আগামী দিনে দুই দেশেই শান্তি, সমৃদ্ধি এবং ভালবাসা ফিরবে।"
advertisement
4/10
একইসঙ্গে ট্রাম্পের তাৎপর্যপূর্ণ বার্তা, "ওরা অনেক কিছু পেয়েছে। তবে ধর্ম এবং সত্যের পথ থেকে বিচ্যুত হলে অনেক কিছু হারাতেও পারে।”
advertisement
5/10
প্রসঙ্গত, ভারতীয় সময়, সোমবার গভীর রাতে সাড়ে ৩টে নাগাদ সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে ইরান-ইজ়রায়েলের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা করেন ট্রাম্প। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট লিখেছিলেন, “এই যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ইরান ও ইজ়রায়েল— দু’দেশই সহমত জানিয়েছে। আগামী ৬ ঘণ্টার মধ‍্যেই সম্পূর্ণ সংঘর্ষ বিরতি শুরু হবে।"
advertisement
6/10
ট্রাম্প সেই পোস্টে স্পষ্ট লেখেন, "প্রথমে ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু করবে এবং তার ১২ ঘণ্টা পরে ইজ়রায়েল তা অনুসরণ করবে। ২৪ ঘণ্টা পর দু’ দেশের মধ্যে ১২ দিনের টানা যুদ্ধ শেষ বলে ঘোষণা করা হবে।”
advertisement
7/10
হোয়াইট হাউসের একজন উর্দ্ধতন কর্মকর্তা বলেন, "সোমবার ইজরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করেছেন, যেখানে যুদ্ধবিরতি নাটকীয়ভাবে বৃদ্ধি পায় গত কয়েকদিনে।"
advertisement
8/10
নাম প্রকাশ না করার শর্তে রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলা ওই কর্মকর্তার মতে, "ট্রাম্প ব্যক্তিগতভাবে ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। অন্যদিকে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ একই সঙ্গে ইরানি প্রতিপক্ষদের সঙ্গে চালিয়ে যাচ্ছেন কূটনৈতিক প্রচেষ্টা।
advertisement
9/10
জানা গিয়েছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তিটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্তের উপর নির্ভরশীল: ইরান যদি আর কোনও আক্রমণ শুরু না করে তবে ইজরায়েল তার সামরিক অভিযান বন্ধ করবে।
advertisement
10/10
ওই কর্মকর্তা একইসঙ্গে বলেন, "ইরান অশান্তি কমাতে প্রস্তুত বলে ইঙ্গিত দিয়েছে, এবং এক্ষুনি তাদের নতুন করে হামলার কোনও পরিকল্পনা নেই বলেও ইঙ্গিত দিয়েছে। উভয় পক্ষের সমন্বয় সাধনে ট্রাম্পের সরাসরি অংশগ্রহণ-সহ গত কয়েকদিন ধরে কূটনৈতিক স্তরে উচ্চ পর্যায়ের আলোচনার পরই এই সাফল্য এসেছে বলেই দাবি হোয়াইট হাউজের।