Indus Water Treaty: শুকিয়ে খাঁক, মরা নদীতে পরিণত হয়েছে সিন্ধু! এবার ভাত জোটাতেও হাহাকার করবে পাকিস্তান, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
- Published by:Ratnadeep Ray
- news18 bangla
Last Updated:
Indus Water Treaty: সিন্ধু চুক্তি নিয়ে যে চূড়ান্ত চাপে পড়েছে পাকিস্তান, তা পাক সরকারের বারবার অনুরোধ করা দেখেই বোঝা গিয়েছিল। তারই একটি হিসাব প্রকাশ্যে এসেছে।
advertisement
1/7

সিন্ধু চুক্তি নিয়ে যে চূড়ান্ত চাপে পড়েছে পাকিস্তান, তা পাক সরকারের বারবার অনুরোধ করা দেখেই বোঝা গিয়েছিল। তারই একটি হিসাব প্রকাশ্যে এসেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এই সপ্তাহে পাকিস্তানের বিভিন্ন বাঁধ থেকে প্রায় ১৫% কম জল ছাড়া হয়েছে।
advertisement
2/7
৫ জুন, পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জলের প্রবাহ ১.২৪ লাখ কিউসেকে নেমে এসেছে। গত বছর একই সময়ে সিন্ধু দিয়ে প্রবাহিত জলের পরিমাণ ছিল ১.৪৪ লাখ কিউসেক। পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ার তারবেলা বাঁধে সিন্ধুর জলের স্তর মাত্র ১,৪৬৫ মিটার, যেখানে ডেড লেভেল ১,৪০২ মিটার।
advertisement
3/7
পাঞ্জাবের চাসমা বাঁধে সিন্ধুর জলের স্তর ৬৪৪ মিটার, ডেড লেভের সামান্য উপরে রয়েছে জল। চাসমা বাঁধে ডেড লেভেল ৬৩৮ মিটার। মিরপুরে বিতস্তার মঙ্গলা বাঁধে জলের স্তর ১,১৬৩ মিটার। ওখানে জলস্তরের ডেড লেভেল ১,০৫০ মিটার।
advertisement
4/7
এখানে মৃত স্তর বা ডেড লেভেলের অর্থ সেই স্তরের নিচে, রিজার্ভারে মাধ্যাকর্ষণ দ্বারা জল নিষ্কাশনের কোনও উপায় নেই। পরিস্থিতির উন্নতির জন্য বর্ষা আসা ছাড়া কোনও উপায় নেই পাকিস্তানের।
advertisement
5/7
পাকিস্তান অনুমান করছে যে ভারতের পদক্ষেপের কারণে প্রাথমিক খরিফ শস্যের মরশুমে, ২১% জলের ঘাটতি হবে। বিশেষভাবে চাপে পড়বে শিয়ালকোট, পাঞ্জাবের মারালায়, যেখানে ৫ জুন চন্দ্রভাগায় জলের প্রবাহ ২৬,৬৪৫ কিউসেক থেকে কমে ৩,০৬৪ কিউসেকে নেমে এসেছে, এমনটাই তথ্য দিয়েছে পাকিস্তান।
advertisement
6/7
পাকিস্তানে পরিস্থিতি আরও খারাপ করে তুলছে, ৮ জুন থেকে একটি তীব্র তাপপ্রবাহের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, কেন্দ্রীয় এবং উপরের পাঞ্জাব, ইসলামাবাদ, খাইবার পাখতুনখোয়া, কাশ্মীর এবং গিলগিট-বালতিস্তানে দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে ৫ থেকে ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি হবে।
advertisement
7/7
গত মাসে এক বিবৃতিতে, পাকিস্তান বলেছিল যে "চেনাব নদীতে ভারতীয় স্বল্প সরবরাহের কারণে একটি সংকট সৃষ্টি হয়েছে", এবং এটি খরিফ মৌসুমে ঘাটতির দিকে নিয়ে যাবে। পাকিস্তান ভারতের পদক্ষেপকে "যুদ্ধের কাজ" বলে অভিহিত করেছে এবং সতর্ক করেছে যে পরবর্তী সংঘাত জলের জন্য হতে পারে।