India Pakistan Nuclear Weapon: ক্ষণে ক্ষণে রং বদল! পারমাণবিক অস্ত্র আধুনিকীকরণে জোর দিচ্ছে পাকিস্তান, লক্ষ্য ভারত? মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্টে বিশ্বজুড়ে শোরগোল
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
India Pakistan Nuclear Weapon: সর্বশেষ 'ওয়ার্ল্ড থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট' রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, পাকিস্তান তাদের পারমাণবিক অস্ত্রের আধুনিকীকরণে জোর দিয়েছে। সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের পরেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
advertisement
1/12

ক্ষণে ক্ষণে রং বদলাচ্ছে পাকিস্তান। এই মুখে এক কথা বলছে, কিছুক্ষণেই তা বদলে আরেক দাবি করছে। এবার মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্টে পাকিস্তানের আসল রূপ ফের একবার সামনে চলে এল। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
2/12
২০২৫ সালের এপ্রিলের শেষের দিকে জম্মু ও কাশ্মীরে জঙ্গি হামলার পর পাকিস্তানের অভ্যন্তরে জঙ্গিঘাঁটিতে হামলা চালায় ভারত। এরপর, ৭ থেকে ১০ মে পর্যন্ত দুই দেশের মধ্যে বেশ কয়েক দফা ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন এবং আত্মঘাতী ড্রোন এবং ভারী গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটে। ১০ মে নাগাদ উভয় পক্ষ সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
3/12
রবিবার মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থা প্রকাশিত সর্বশেষ 'ওয়ার্ল্ড থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট' রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, পাকিস্তান তাদের পারমাণবিক অস্ত্রের আধুনিকীকরণে জোর দিয়েছে। সাম্প্রতিক ভারত-পাকিস্তান সংঘাতের পরেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
4/12
চিনের সামরিক ও অর্থনৈতিক সহায়তায় পাকিস্তান তাদের পারমাণবিক অস্ত্র আধুনিকীকরণ করছে। ভারতকে ভয় দেখাতেই পাকিস্তানের এই উদ্যোগ বলে মনে করা হচ্ছে। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
5/12
ওই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে যে, আগামী বছরের জন্য পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর শীর্ষ অগ্রাধিকারের মধ্যে রয়েছে আঞ্চলিক প্রতিবেশীদের সঙ্গে সীমান্তে সংঘর্ষ এবং পারমাণবিক অস্ত্রের আধুনিকীকরণ অব্যাহত রাখা। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
6/12
'ওয়ার্ল্ড থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট' রিপোর্ট অনুসারে, 'পাকিস্তান তার পারমাণবিক অস্ত্র আধুনিকীকরণ করছে এবং পারমাণবিক উপকরণ, পারমাণবিক কমান্ড এবং নিয়ন্ত্রণের নিরাপত্তা বজায় রাখছে। পাকিস্তান প্রায় নিশ্চিতভাবেই বিদেশি সরবরাহকারী এবং মধ্যস্থতাকারীদের কাছ থেকে গণবিধ্বংসী পণ্য সংগ্রহ করে।' (Image Courtesy Social Media)
advertisement
7/12
রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, পাকিস্তান গণবিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির জন্য চিন থেকে উপকরণ এবং প্রযুক্তির সাহায্য পাচ্ছে, যার মধ্যে কিছু স্থানান্তর করা হয় হংকং, সিঙ্গাপুর, তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর মতো দেশগুলির মাধ্যমে। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
8/12
যদিও চিন পাকিস্তানের সামরিক সরঞ্জামের প্রধান সরবরাহকারী, তবুও পাকিস্তানে কর্মরত চিনা নাগরিকদের লক্ষ্য করে ধারাবাহিক সন্ত্রাসবাদী হামলার কারণে ইসলামাবাদের প্রতি মোহভঙ্গ হচ্ছে বেজিংয়ের। সম্পর্ক তিক্ত হয়ে উঠেছে। যার ফল সুদূর ভবিষ্যতে মিলতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হয়েছে। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
9/12
'ওয়ার্ল্ড থ্রেট অ্যাসেসমেন্ট' রিপোর্ট বলা হয়েছে যে, 'ভারতকে, পাকিস্তান নিজেদের অস্তিত্বের হুমকি হিসেবে দেখে। ভারতের প্রচলিত সামরিক সুবিধাকে ছোট করে দেখানোর জন্য যুদ্ধক্ষেত্রের পারমাণবিক অস্ত্রের উন্নয়ন-সহ সামরিক ভাণ্ডার আধুনিকীকরণের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে পাকিস্তান।' (Image Courtesy Social Media)
advertisement
10/12
মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্টে ফের একবার চিনের সম্প্রসারণবাদী নীতি এবং ভারতের প্রতি তার কৌশলগত চ্যালেঞ্জ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিরক্ষা নীতি বিশ্ব নেতৃত্বকে শক্তিশালী করা, চিনকে মোকাবিলা করা এবং ভারতের সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির উপর দৃষ্টি রেখেই। চিনকে তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী মনে করে ভারত। যদিও পাকিস্তানকে একটি সীমিত নিরাপত্তা সমস্যা হিসেবে দেখে ভারত, যা নিয়ন্ত্রণে রাখা যেতে পারে। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
11/12
পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার মতো দেশে ভারত তার পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) সামরিক ঘাঁটি স্থাপনের পরিকল্পনা বিবেচনা করছে। যদি এটি ঘটে, তাহলে এটি ভারতের জন্য একটি গুরুতর কৌশলগত হুমকি তৈরি করতে পারে। কারণ এই দেশগুলি ভারতের সরাসরি সামুদ্রিক এবং স্থল সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থিত। (Image Courtesy Social Media)
advertisement
12/12
ভারত ২০২৫ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখবে। কারণ এটি অর্থনৈতিক ও প্রতিরক্ষা স্বার্থের জন্য অপরিহার্য বলে মনে করে। প্রতিবেদন অনুসারে, যদিও মোদি সরকার রাশিয়া থেকে সামরিক সরঞ্জামের নতুন ক্রয় কমিয়ে দিয়েছে, তবুও রাশিয়ার তৈরি ট্যাঙ্ক এবং যুদ্ধবিমানের বিশাল মজুত বজায় রাখার জন্য ভারতকে এখনও রাশিয়ার খুচরো যন্ত্রাংশের উপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এই সহযোগিতাকে চিন ও রাশিয়ার মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ভারসাম্য হিসেবেও দেখা হচ্ছে। (Image Courtesy Social Media)