India China: চোখের জলে ভাসবে ভারত-বাংলাদেশের কোটি-কোটি মানুষ! এ কী করল চিন? সত্যিটা জানলে ভয় পাবেন! পরমাণু অস্ত্রের চেয়েও ভয়ঙ্কর!
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
India China: ব্রহ্মপুত্র নদের উপর 'কলকাঠি' চিনের! ক্ষতিগ্রস্থ হতে চলেছে ভারত ও বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষ? বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নিয়ে আতঙ্ক। জানুন সত্যিটা।
advertisement
1/7

ব্রহ্মপুত্র নদের উপর বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধ নির্মাণ করবে চিন! যা নিয়ে শোরগোল, চর্চা। দুঃসাহসী এই প্রকল্প ভারত ও বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের উপর প্রভাব ফেলতে পারে বলেই আশঙ্কা।
advertisement
2/7
চিন যদি এই পরিকল্পনায় সফল হয়, তবে এটি উত্তর-পূর্ব ভারতের জলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ লাভ করবে। এই নদী শুধু ভারতেরই নয়, বরং পুরো বাংলাদেশের তৃষ্ণাও মেটায়। এই বাঁধ তৈরি হলে ভারতের উপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং পুরো উত্তর-পূর্ব ভারতের পানীয় জল সংকট তৈরি হতে পারে।
advertisement
3/7
তিব্বত মালভূমির পূর্বদিকে বিশ্বের এই সবচয়ে বড় জলবিদ্যুৎ বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে চিন। ২০২০ সালে চিনের রাষ্ট্রায়ত্ত জলবিদ্যুৎ কোম্পানি পাওয়ার কনস্ট্রাকশন করপোরেশন অব চায়নার দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, এই বাঁধ থেকে প্রতি বছর ৩০ হাজার কোটি কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হবে।
advertisement
4/7
বর্তমানে বিশ্বের বৃহত্তম বাঁধটি চিনেরই মাঝামাঝি অবস্থিত থ্রি গর্জেস ড্যাম। এখান থেকে বছরে ৮৮.২ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। নতুন এই বাঁধের উৎপাদন ক্ষমতা থ্রি গর্জেস ড্যামের চেয়ে তিনগুণের বেশি।
advertisement
5/7
ইয়ারলুং সাংপো নদী গলিত হিমবাহ এবং পাহাড়ের ঝর্ণা থেকে উৎপত্তি। হিমালয়ের জলরেখা দিয়ে প্রবাহিত নদীটি ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আসাম রাজ্যের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। ভারত ও বাংলাদেশে এই নদীটি ব্রহ্মপুত্র নামে পরিচিত। তাই বাঁধটি চিনের জন্য ইতিবাচক হলেও ভারত ও বাংলাদেশের জন্য নেতিবাচক হতে পারে।
advertisement
6/7
এই কারণে দিল্লি ও ঢাকা এই বাঁধ নির্মাণ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। প্রকল্পটি স্থানীয় বাস্তুতন্ত্র ও নদীর নিম্নধারে জলের প্রবাহ ও পথ পরিবর্তন করতে পারে বলে নিজেদের শঙ্কার কথা জানিয়েছে দুই দেশ।
advertisement
7/7
তবে চিনের কর্মকর্তাদের দাবি, তিব্বতে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো পরিবেশ বা নদীর নিম্ন প্রবাহে জল সরবরাহের ওপর বড় কোনও প্রভাব ফেলবে না।