IMF Loan: প্রথমে পাকিস্তান, এবার বাংলাদেশ! IMF থেকে টাকার পাহাড় ঢুকবে বাংলাদেশে? কিন্তু কেন?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
IMF Loan: সম্প্রতি পাকিস্তানকে ১০০ কোটি ডলার অতিরিক্ত ঋণ মঞ্জুর করেছে আইএমএফ।
advertisement
1/7

প্রথমে পাকিস্তান, এবার বাংলাদেশ। আগামী জুনের মধ্যে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির ১৩০ কোটি ডলার পাওয়ার আশা করছে বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রক। বুধবার দুপুরে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
advertisement
2/7
আইএমএফের পাশাপাশি জুনের মধ্যে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংক (এআইআইবি), জাপান ও ওপেক ফান্ড ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্টসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে আরও প্রায় ২০০ কোটি ডলার বাজেট পাবে বলে প্রত্যাশা বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রক।
advertisement
3/7
সম্প্রতি পাকিস্তানকে ১০০ কোটি ডলার অতিরিক্ত ঋণ মঞ্জুর করেছে আইএমএফ। তবে বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি কোনও অতিরিক্ত ঋণ নয়। আগে থেকেই বাংলাদেশের জন্য আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ মঞ্জুর হয়ে রয়েছে।
advertisement
4/7
সেটিরই চতুর্থ এবং পঞ্চম কিস্তি আগামী মাসে পেতে পারে বাংলাদেশ সরকার। বাংলাদেশের অর্থমন্ত্রক জানিয়েছে, আইএমএফের চতুর্থ পর্যালোচনা সফলভাবে শেষ হয়েছে। রাজস্ব ব্যবস্থাপনা ও বিনিময়হার ব্যবস্থায় কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার বিষয়ে অধিকতর পর্যালোচনার লক্ষ্যে চতুর্থ মিশন সম্পন্ন হওয়ার পর নির্ধারিত কিস্তির অর্থ একত্রে ছাড় করা হবে, এমন সিদ্ধান্ত হয় তৃতীয় পর্যালোচনায়।
advertisement
5/7
সে ধারাবাহিকতায় চলতি বছরের এপ্রিলে ঢাকায় অনুষ্ঠিত চতুর্থ পর্যালোচনার সময় বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় এবং পরবর্তীকালে একই মাসে আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বব্যাংক-আইএমএফের সভায় আলোচনা চলমান থাকে।
advertisement
6/7
বাংলাদেশ সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষার স্বার্থে সব বিষয় সতর্কতার সঙ্গে পর্যালোচনা করে উভয় পক্ষ রাজস্ব ব্যবস্থাপনা, মুদ্রা বিনিময়হারসহ অন্যান্য সংস্কার কাঠামো বিষয়ে সম্মত হয়েছে। চতুর্থ পর্যালোচনার ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ সম্পন্ন হওয়ায় আশা করা হচ্ছে আইএমএফ চলতি বছরের জুনের মধ্যে চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির জন্য নির্ধারিত ১৩০ কোটি ডলার একত্রে ছাড় করবে।
advertisement
7/7
অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে বাজেট–সহায়তা গ্রহণের ক্ষেত্রে যেসব সংস্কার কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব বিবেচনায় পরিকল্পিত ও জাতীয় স্বার্থে গৃহীত। এসব সংস্কার কর্মসূচির ক্ষেত্রে উন্নয়ন সহযোগীদের কার্যক্রম শুধু কারিগরি সহায়তা প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ।