Honey Trap: বিশ্ববিদ্যালয়ের আড়ালে সুন্দরী মহিলাদের কী তৈরি করছে পাকিস্তান! টার্গেট ভারতীয় সেনা, এই 'ট্র্যাপ' সাংঘাতিক!
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Honey Trap: বছর কয়েক আগে একটি রিপোর্টে বলা হয়েছিল, আর্মির পর এখন আধাসামরিক বাহিনীর উপর হানি ট্র্যাপের ঝুঁকি বাড়ছে।
advertisement
1/7

চিন এবং পাকিস্তানের ইন্টেলিজেন্স এজেন্সিগুলির তরফ থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর জওয়ানদের জন্য হানি ট্র্যাপের বড় ফাঁদ পাতা হয়েছে বারংবার। এটি নিয়ে ভারত সরকারের তরফ থেকে অ্যাডভাইজরিও জারি করা হয়েছে এবং হানি ট্র্যাপ থেকে বাঁচার জন্য জওয়ানদের নিয়মিত ট্রেনিংও দেওয়া হয়। সামরিক এবং আধাসামরিক বাহিনীতেও এই সতর্কতা প্রক্রিয়া জারি আছে।
advertisement
2/7
বছর কয়েক আগে একটি রিপোর্টে বলা হয়েছিল, আর্মির পর এখন আধাসামরিক বাহিনীর উপর হানি ট্র্যাপের ঝুঁকি বাড়ছে। গোপনীয় তথ্য ফাঁস করানোর জন্য চিন ও পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপকভাবে মহিলা এজেন্ট নিয়োগ শুরু করেছে।
advertisement
3/7
ভারতীয় গোয়েন্দা এজেন্সিগুলির অফিসাররা জানতে পেরেছেন, চিন ও পাকিস্তানের গোয়েন্দা ইউনিট ফেসবুক, অর্কুট এবং ইনস্টাগ্রামের সাহায্যে সেনা এবং আধাসামরিক বাহিনীর অফিসারদের ফোন নম্বর সংগ্রহ করেছে।
advertisement
4/7
পাকিস্তানের ফাতিমা জিন্নাহ মহিলা ইউনিভার্সিটির সাইটে সোশ্যাল মিডিয়া স্পেশালিস্ট (মহিলা)-এর জন্য একটি ভ্যাকেন্সির নোটিফিকেশন জারি হয়েছিল। ওয়েবসাইটে জারি করা নোটিফিকেশন অনুযায়ী তা ছিল পাকিস্তানি মিলিটারির একটি মিডিয়া হাউসের জন্য।
advertisement
5/7
নোটিফিকেশনে বলা হয়েছিল, প্রার্থীকে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এবং ডিজিটাল মিডিয়াতে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এছাড়াও বলা হয়েছিল, প্রার্থীকে টাইপিং, ফটো-ভিডিও এবং টেক্সটের এডিটিং এবং প্রেজেন্টেশন জানতে হবে। এছাড়াও প্রার্থীর যোগাযোগ দক্ষতা ভাল হতে হবে এবং সোশ্যাল মিডিয়া টুলস সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়া স্পেশালিস্ট পদের জন্য ইংরেজি জ্ঞান থাকা প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এই ভ্যাকেন্সি নিয়েও প্রশ্ন উঠছিল যে এটি হানি ট্র্যাপের অংশ কিনা।
advertisement
6/7
আর্মির পর এখন আধাসামরিক বাহিনীর উপর হানি ট্র্যাপের ঝুঁকি বাড়ছে ভারতে। গোপন তথ্য ফাঁস করানোর জন্য আগে এই দুই দেশ তাদের এজেন্টদের শহরগুলিতে সীমাবদ্ধ রেখেছিল, কিন্তু এখন তারা সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপকভাবে মহিলা এজেন্ট নিয়োগ শুরু করেছে।
advertisement
7/7
ভারতীয় তদন্ত এজেন্সিগুলির সাম্প্রতিক প্রকাশে জানা গিয়েছে, এই দুই দেশের গোয়েন্দা ইউনিট ফেসবুক, অর্কুট এবং ইনস্টাগ্রামের সাহায্যে সেনা এবং আধাসামরিক বাহিনীর অফিসারদের ফোন নম্বর সংগ্রহ করেছে। জওয়ানদের কাছে প্রাইভেট নম্বর থেকে মহিলাদের ফোন আসছে। সেনা এবং আধাসামরিক বাহিনীতে প্রয়োগ করা 'ওয়েপন ইন, মোবাইল আউট' পলিসিও সফল হচ্ছে না। তবে, চিন ও পাকিস্তানের এই হানিট্র্যাপ পরিকল্পনা যে ভারতীয় সেনা বারবার বানচাল করে দিয়েছে, অতীতেও তার প্রমাণ মিলেছে বারবার।