Hilsa: উৎসবের মরশুমে মাছেভাতে সাধারণ মানুষ! পুজোর আগেই বাঙালির পাতে প্রতিদিন পদ্মার ইলিশ, দাম পড়বে কত? দেখুন তালিকা...
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Hilsa: পদ্মার ইলিশ পাতে পাওয়া এখন শুধুই যে সময়ের অপেক্ষা সেকথা বলাই বাহুল্য। টন টন পদ্মার ইলিশ এবার ওপর বাংলা থেকে ঢুকতে চলেছে এপারে।
advertisement
1/11

টন টন পদ্মার ইলিশ এবার ওপর বাংলা থেকে ঢুকতে চলেছে এপারে। আর বেশি দেরি নেই। পুজোর আগে, আগামী সপ্তাহেই রাজ্যের বাজারে চলে আসতে চলেছে টন টন ইলিশ। দাম পড়বে কত? দেখুন কেজি প্রতি মাছের তালিকা।
advertisement
2/11
পুজোর আগেই বাজারে আসতে চলছে পদ্মার ইলিশ | চলতি সপ্তাহে বাজারে মিলবে রুপালি শস্য। বাজারে আসছে মোট ২৪৫০ মেট্রিক টন মাছ। কিন্তু দাম কি মধ্যবিত্তের নাগালে থাকবে পদ্মার রাজকীয় ইলিশের ? দেখে নিন কত উঠতে চলেছে এই মাছের।
advertisement
3/11
মৎস্যজীবীদের মত, প্রতি কেজিতে ১২০০ -১৫০০ টাকা দাম পড়বে এই ইলিশের দাম। ১ কেজি ওজনের মাছ ১ মাসে।
advertisement
4/11
মাছে-ভাতে বাঙালির জন্য সুখবর এল! পরের সপ্তাহের মধ্যেই ওপার বাংলা থেকে পদ্মার ইলিশ আসতে পারে রাজ্যে। আর এই রুপোলি শস্যের দামও এবার থাকবে মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যেই, এমনটাই জানিয়েছেন মৎস ব্যবসায়ীরা।
advertisement
5/11
এই মরশুমে ইলিশ পড়েছে যথেচ্ছই বাঙালির পাতে। দেশের দীঘা, ওড়িশা, ইত্যাদি থেকে সমুদ্রের ইলিশ এসে পৌঁছেছে বাজারে বাজারে। কিন্তু পদ্মার ইলিশের স্বাদ এবং চাহিদা দুই আলাদা।
advertisement
6/11
পশ্চিমবঙ্গে বরাবর পদ্মার ইলিশের চাহিদা বেশি। ২০২১ সালে ৪,৬০০ মেট্রিক টন ইলিশ আসার কথা ছিল, কিন্তু সময় না থাকায় কেবল ১,২০০ মেট্রিক টন আনা হয়েছিল সে বছর। এ-বছর পদ্মার ইলিশের আশায় মুখ চেয়ে আছেন মৎস্যজীবীরাও।
advertisement
7/11
এমনটাই জানান ফিশ ইমপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক মাকসুদ। তাই তাঁরা এবার মনে করছেন যদি সঠিক সময় ১,২০০ থেকে ১,৫০০ মেট্রিক টন ইলিশ আমদানি করা যায় সঠিক সময় তাহলে বাজারে একজন যে পদ্মার ইলিশের চাহিদা আছে সেটা মেটানো যাবে।
advertisement
8/11
দামের বিষয়ে ফিশ ইমপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক মাকসুদ জানান প্রতি কিলো অনুযায়ী ১,০০০-১,২০০ টাকা দাম হবে এই মাছের।
advertisement
9/11
এই রাজ্যের মাছের ব্যবসায়ীরা বেশ কয়েক বছর ধরেই পুজোর আগেই ওপার বাংলা থেকে ইলিশ মাছ আমদানি করছেন। গত বছর একদম পুজোর মুখেই বাংলাদেশ থেকে ইলিশ এসেছিল। তাই যে চাহিদা ছিল ক্রেতাদের সেটা পূরণ করা সম্ভব হয়নি।
advertisement
10/11
এবার আর সেই ভুল না করে আগে ভাগেই ওপর বাংলা থেকে ইলিশ আমদানির জন্য আবেদন করেন ইলিশ বিক্রেতারা।
advertisement
11/11
এই বছর অগস্টের মাঝামাঝি আবেদন জানানো হয় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনারের কাছে। ফিশ ইমপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে তাঁরা আশাবাদী, দ্রুত সেই অনুমতি মিলবে। তাই পদ্মার ইলিশ পাতে পাওয়া এখন শুধুই যে সময়ের অপেক্ষা সেকথা বলাই বাহুল্য।