Donald Trump: সে কী! ট্রাম্পের সঙ্গে 'বন্ধুত্ব' ভাঙছে নেতানিয়াহুর! প্রবল ক্ষুব্ধ ট্রাম্প, একটি ঘটনাতেই সম্পর্কে ভাঙন! কী ঘটল জানেন?
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Donald Trump: কাতারের দোহায় ইজরায়েলের এয়ারস্ট্রাইকের পরই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের।
advertisement
1/7

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে না জানিয়ে এক পা নড়েন না ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। সেই নেতানিয়াহু কিনা ট্রাম্পকে অন্ধকারে রেখে হামলা চালিয়েছেন কাতারে! তাই দোহাতে ইজরায়েল এয়ার স্ট্রাইকের দায় পুরোপুরি নেতানিয়াহুর ঘাড়ে চাপিয়ে ট্রাম্প জানালেন, তিনি কিছু জানেন না। নেতানিয়াহুর নির্দেশেই এই হামলা চলেছে।
advertisement
2/7
রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, কাতারের দোহায় ইজরায়েলের এয়ারস্ট্রাইকের পরই সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় হয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। ‘কাতারে হামলা বুদ্ধিমানের মতো কাজ হয়নি‘, ইজরায়েলকে এমনটাই বার্তা দেন ট্রাম্প। এর উত্তরে ট্রাম্পকে নেতানিয়াহু জানান যে হামলার আগে কাতারকে সতর্ক করা হয়েছিল।
advertisement
3/7
মঙ্গলবার দোহাতে হামাস জঙ্গিনেতাকে টার্গেট করে হামলা করে ইজরায়েল। হামলার পরপরই ট্রাম্পকে একাধিকবার ফোন করেন নেতানিয়াহু। তখনই ‘বন্ধু’ রাষ্ট্র কাতারে হামলা নিয়ে নেতানিয়াহুকে ভর্ৎসনা করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
advertisement
4/7
প্রসঙ্গত, হামাসকে নিশ্চিহ্ন করতে উঠেপড়ে নেমেছে ইজরায়েল। গাজা যুদ্ধ শুরু পর গোপন অভিযানে একের পর এক শীর্ষ হামাস নেতাকে খতম করা হয়েছে। প্রাণে বাঁচতে ইরান ও কাতারে আশ্রয় নিয়েছে বহু হামাস নেতা। হামাসের ‘মৃত্যুদূত’ হয়ে পূর্বে ইরানে হামলা চালিয়েছিল ইজরায়েল। এবার অভিযান চলল আমেরিকার ‘পরম মিত্র’ কাতারেও।
advertisement
5/7
রবিবার দোহার একাধিক স্থানে গোলাবর্ষণ করে ইজরায়েল। ইজরায়েলের সেনার তরফে জানানো হয়েছে, ‘হামাসের উচ্চপদস্থ নেতাদের খতম করতে আইডিএফ এবং ইজরায়েল সিকিউরিটি এজেন্সি (আইএসএ) দোহায় অভিযান চালিয়েছে। বছরের পর বছর ধরে, হামাসের এই সদস্যরা সন্ত্রাসী সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইজরায়েলে নৃশংস গণহত্যার জন্য তারা সরাসরি দায়ী। পাশাপাশি, ইজরায়েলর বিরুদ্ধে তারা যুদ্ধ জারি রেখেছে।’
advertisement
6/7
এদিকে হামলার তীব্র বিরোধিতা করেছে কাতার। জানানো হয়েছে, ‘ইজরায়েলের এই হামলা কাপুরুষতার পরিচয়। তারা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে।’ তবে কি হামলার পিছনে মার্কিন মদত রয়েছে? বিতর্ক চরম আকার নিতেই ট্রাম্প জানিয়েছেন, ‘কাতার সার্বভৌম দেশ ও আমেরিকার বন্ধু। সেখানে একতরফা হামলা চালানো হয়েছে।’
advertisement
7/7
এই হামলা চালানোর আগে তাঁর অনুমতি নেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। পরে বিষয়টি জানার সঙ্গে সঙ্গে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল কাতারকে বিষয়টি জানানোর। কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে।