Bullet Train: ট্রেনের নাম ‘Woosh’, ১৪০ কিমি দূরত্ব পাড়ি দিচ্ছে মাত্র ৩৬ মিনিটে, গতি ৩৫০/ঘণ্টা
- Published by:Debalina Datta
- news18 bangla
Last Updated:
Bullet Train: প্রথম শ্রেণির জন্য একপিঠের ভাড়া ৩,০০,০০০ টাকা...
advertisement
1/7

: দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম বুলেট ট্রেন চালু করেছে ইন্দোনেশিয়া। ২ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে গেল দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার দ্রুততম ট্রেনের পরিষেবা৷ এটি দেশটির রাষ্ট্রপতি জোকো "জোকোই" উইডোডো পতাকা নাড়িয়ে এই ট্রেন পরিষেবা শুরু করেন। এই ট্রেনটি ইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তা এবং বান্দুংকে জুড়ে দিয়েছে।
advertisement
2/7
ইন্দোনেশিয়ার এই বুলেট ট্রেনে চিনের সাহায্যও রয়েছে৷ এটিকে জোকোই এবং চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের একটি ড্রিম প্রজেক্ট বলে বলা হচ্ছে৷ এই ট্রেনটির নাম দেওয়া হয়েছে Woosh- ‘হুশ’। বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের আওতায় চিনের সহাযোগিতায় ইন্দোনেশিয়ার বুলেট ট্রেন নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে।
advertisement
3/7
ট্রেনের বৈশিষ্ট্য কী? এই ট্রেনটি ১৪০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করবে। এর জন্য ৩৬ মিনিট সময় লাগবে। এর সর্বোচ্চ অপারেটিং গতি ৩৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। এর স্টেশনটি জাকার্তা প্রধান শহর থেকে একটু দূরে নির্মিত, যার জন্য লোকেদের ফিডার বাস পরিষেবা নিতে হবে।
advertisement
4/7
এমনকি ফিডার বাসের সময় সহ, জাকার্তা থেকে বান্দুং যাত্রা ১ ঘন্টারও কম সময়ে লাগবে। এই ট্রেনটিতে ৮টি কোচ রয়েছে যাতে মোট ৬০১ জনের বসার ব্যবস্থা রয়েছে। ইন্দোনেশিয়া সরকার ভবিষ্যতে এই ট্রেনের চলাচল আরও বাড়াবে।
advertisement
5/7
কেন উশ? কেন এই ট্রেনের নাম ভুশ রাখা হয়েছে তার উত্তরও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জোকোই। তিনি বলেছিলেন যে এটি "ওয়াকতু হেমাত, অপেরাসি অপ্টিমাল, সিস্টেম হেবাত" এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর অর্থ হল, সময় সাশ্রয়, সর্বোত্তম অপারেশন, দুর্দান্ত সিস্টেম”।
advertisement
6/7
এর ভাড়া কত? ট্রেনে ৩টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। আলাদা ক্যাটাগরিতে আলাদা -আলাদা সুবিধা পাওয়া যায়। টিকিটের ভাড়া এখনও সরকারিভাবে ঘোষণা করা হয়নি। সূত্রের খবর অনুসারে প্রথম শ্রেণির জন্য একপিঠের ভাড়া ৩,০০,০০০ টাকা (১৯.৪০ ডলার)। দ্বিতীয় শ্রেণির জন্য ভাড়া ২,৫০,০০০ টাকা। ট্রেনে তৃতীয় শ্রেণির ভিআইপি। এর আনুমানিক ভাড়া ৩,৫০,০০০ টাকা। যাত্রীদের ফিডার বাসের সার্ভিসও নিতে হতে পারে। যার ভাড়া ৫০ হাজার টাকা।
advertisement
7/7
ট্রেন উদ্বোধনের সময়, রাষ্ট্রপতি জোকোই হালিম স্টেশনে বলেন , "জাকার্তা-বান্দুং হাই স্পিড ট্রেন আমাদের গণপরিবহন আধুনিকীকরণের একটি পদক্ষেপ।" জোকোভির মতে, পরিকাঠামো নির্মাণে তাদের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে আরও ভাল কিছু আনতে পারবে বলে মনে করছে৷