Ali Khamenei: 'নিখোঁজ' খামেনেই! যুদ্ধ থামলেও নেই খোঁজ, উদ্বেগ বাড়ছে ইরানে! তবে কি আমেরিকার হামলায়...এমন এক গুঞ্জন উঠল!
- Published by:Suman Biswas
- news18 bangla
Last Updated:
Ali Khamenei: ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের একজন উপস্থাপক সরাসরি প্রশ্ন তুলে দিলেন এ নিয়েই।
advertisement
1/8

আপাতত থেমেছে যুদ্ধ। ইজরায়েল যেমন ইরানে আক্রমণ করেছে, ইরানও পাল্টা প্রবল প্রত্যাঘাত করেছে ইজরায়েলে। আর ইরানের এই পদক্ষেপের জন্য ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আলি খামেইনিকে কৃতিত্ব দিচ্ছেন ইরানের মানুষ। কিন্তু এখনও খোঁজ নেই খামেইনির। কোথায় গেলেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা?
advertisement
2/8
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের একজন উপস্থাপক সরাসরি প্রশ্ন তুলে দিলেন এ নিয়েই। এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে ইরানের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে শুরু করে মাঠে-ময়দানে অনেকের মধ্যে।
advertisement
3/8
‘মানুষ সর্বোচ্চ নেতাকে নিয়ে খুব চিন্তিত’, গত মঙ্গলবার উপস্থাপক আয়াতুল্লাহ আলি খামেইনির দফতরের এক কর্মকর্তাকে এ কথা বলেন। তিনি জানতে চান, ‘তাঁর কী অবস্থা, বলতে পারেন?’
advertisement
4/8
উপস্থাপক ওই কর্মকর্তাকে জানান, দর্শকদের কাছ থেকে এই একই প্রশ্নে ভরে গেছে বার্তাকক্ষ। তবে খামেনির আর্কাইভ দফতরের কর্মকর্তা মেহদি ফাজায়েলি সরাসরি কোনও উত্তর দেননি।
advertisement
5/8
উল্টে ফাজায়েলি বলেন, ‘আমরাও অনেক জায়গা থেকে এমন উদ্বেগের খবর পাচ্ছি। ইজরায়েল ও আমেরিকার ভয়াবহ বোমা হামলার পর আয়াতুল্লাহর নিরাপত্তা নিয়ে বহুজন উদ্বিগ্ন।’
advertisement
6/8
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘সর্বোচ্চ নেতাকে রক্ষা করা যাঁদের দায়িত্ব, তাঁরা তাঁদের কাজ ভাল ভাবেই করছেন। আমাদের জনগণ তাঁদের নেতাকে সঙ্গে নিয়েই বিজয় উদ্যাপন করতে পারবেন। প্রায় এক সপ্তাহ ধরেই জনসমক্ষে অনুপস্থিত খামেইনি। কোনও ভাষণ বা বার্তাও দেননি। অথচ দেশ তখন গভীর সংকটে।’
advertisement
7/8
আমেরিকা ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে। জবাবে সোমবার ইরান কাতারে অবস্থিত মার্কিন ঘাঁটিতে (মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঘাঁটি) ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে। এরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ইরান ও ইজরায়েল এক যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছায়, যা কার্যকর হয় মঙ্গলবার সকাল থেকে।
advertisement
8/8
এই পুরো সময়ে খামেইনি ছিলেন অনুপস্থিত। সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, তিনি এক সুরক্ষিত বাংকারে আছেন এবং হত্যাচেষ্টার আশঙ্কায় সব ধরনের ইলেকট্রনিক যোগাযোগ এড়িয়ে চলছেন। সর্বোচ্চ নেতার এমন অনুপস্থিতি শুধু জনসাধারণ নয়, ইরানের রাজনৈতিক মহলেও ব্যাপক উদ্বেগ তৈরি করেছে।