জুবিনের 'শেষ' সিনেমা নিয়ে তোলপাড় নেটপাড়ায়! মুহূর্তে উধাও সমস্ত টিকিট!
- Published by:Soumendu Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
এই দিনটি শুধুই ক্যালেন্ডারের একটি তারিখ নয়, বরং জুবিনের নিজের পছন্দ করা দিন। জীবিত থাকাকালীনই তিনি চেয়েছিলেন, তাঁর এই শেষ কাজটি যেন এই বিশেষ দিনেই মুক্তি পায় — তাই সেই ইচ্ছাকেই সম্মান জানিয়ে ছবি মুক্তি পাচ্ছে ৩১ অক্টোবর।
advertisement
1/6

৩১ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে সঙ্গীত জগতের অন্যতম বিখ্যাত শিল্পী ও অভিনেতা জুবিন গর্গের শেষ ছবি — ‘রোই রোই বিনালে’।এই দিনটি শুধুই ক্যালেন্ডারের একটি তারিখ নয়, বরং জুবিনের নিজের পছন্দ করা দিন। জীবিত থাকাকালীনই তিনি চেয়েছিলেন, তাঁর এই শেষ কাজটি যেন এই বিশেষ দিনেই মুক্তি পায় — তাই সেই ইচ্ছাকেই সম্মান জানিয়ে ছবি মুক্তি পাচ্ছে ৩১ অক্টোবর।
advertisement
2/6
সিঙ্গাপুরে প্রয়াত এই গায়ক-অভিনেতার স্মৃতিতে গোটা অসম এখন আবেগে ভাসছে। ছবির প্রি-বুকিং শুরু হতেই দেখা দিয়েছে এক অভূতপূর্ব উন্মাদনা — বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার মধ্যেই গুয়াহাটির প্রায় সব প্রেক্ষাগৃহে টিকিট হাউসফুল!
advertisement
3/6
টিকিট বিক্রির ঝড়, জুবিনদা-র প্রতি আবেগের ঢেউভক্তরা এই ছবিটিকে শুধুমাত্র একটি সিনেমা নয়, বরং জুবিনদা-র প্রতি এক শেষ শ্রদ্ধাঞ্জলি হিসেবে গ্রহণ করেছেন।অসমজুড়ে চলছে এক বিশেষ আন্দোলন — ছবিটিকে স্থায়ীভাবে প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনের দাবি উঠেছে।অনেকেই বলছেন, ‘যেভাবে মুম্বইয়ের মারাঠা মন্দিরে শাহরুখ খানের দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে টানা তিন দশক ধরে চলছে, তেমনি আমাদেরও উচিত রোই রোই বিনালে-কে সেই মর্যাদা দেওয়া।’
advertisement
4/6
গুয়াহাটির জনসংযোগ বিশেষজ্ঞ শুভঙ্কর ব্যানার্জি বলেন,“যদি ডিডিএলজে ৩০ বছর ধরে পর্দায় চলতে পারে, তাহলে জুবিনদার ছবিটিও অসমের প্রেক্ষাগৃহে অনির্দিষ্টকালের জন্য প্রদর্শিত হতে পারে। আমরা চাই, তাঁর স্মৃতিকে এইভাবেই জীবিত রাখা হোক।”
advertisement
5/6
ভক্তদের আবেগে ভাসছে সোশ্যাল মিডিয়াসোশ্যাল মিডিয়ায় জুবিনপ্রেমীরা লিখছেন, “এটা কেবল একটা সিনেমা নয়, এটা আমাদের শিল্পীর সঙ্গে শেষ সংযোগ।”“চলুন, একসঙ্গে এটাকে ইতিহাসে পরিণত করি — যাতে ভারতীয় সিনেমার পাতায় চিরস্থায়ী হয়ে থাকেন জুবিনদা।”অনেক অসমবাসীর মতেই, ‘রোই রোই বিনালে’ আজ শুধু একটি চলচ্চিত্র নয় — এটি এক আবেগ, এক উত্তরাধিকার।সঙ্গীত ও সিনেমার এই মিলনে অসম এবং গোটা উত্তর-পূর্ব ভারতের দর্শকরা জুবিন গর্গকে জানাচ্ছেন তাঁদের অন্তরের শেষ প্রণাম।
advertisement
6/6
জুবিনের এই শেষ ছবি যেন হয়ে উঠেছে সেই সেতুবন্ধন, যেখানে এক শিল্পীর সৃষ্টিশীল আত্মা আর ভক্তদের ভালোবাসা মিলেমিশে তৈরি করেছে অমলিন এক স্মৃতি।