Actress: ‘ভয়ে ঠকঠক করে কাঁপছিলাম’, দেশজুড়ে ঝড় তোলে সেই নাচ! সুন্দরী নায়িকার সঙ্গে কী হয়েছিল জানেন?
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
৩৬ বছর বয়সী এই সুন্দরী অভিনেত্রী সম্প্রতি এমন একটি বিবৃতি দিয়েছেন, যা শুনে সকলে হতবাক। তিনি তুলে ধরলেন তাঁর জীবনের ভয়ের কথা। জীবনেও বয়ে গিয়েছে ঝড়। বিচ্ছেদ, অসুস্থতা একের পর ওঠাপড়ায় ভরা তাঁর জীবন।
advertisement
1/9

পর্দার তাঁরা হাসেন, তাঁদের হাসি দর্শদের মুগ্ধ করে। কিন্তু পর্দার আড়ালে? তারকাদের জীবনের অজানা কষ্ট জানলে অবাক হতে হয়। তেমনই এক অভিনেত্রী সম্প্রতি তাঁর জীবনের অজানা দিক তুলে ধরেছেন। যা শুনে স্তম্ভিত তাঁর ভক্তরাও।
advertisement
2/9
সিনেমা জগতের এই অভিনেত্রী দক্ষিণের অন্যতম সেরা অভিনেত্রী। তবে পাশাপাশি তাঁর খ্যাতি দেশজোড়া। নায়িকা তাঁর অভিনয় এবং নাচের জন্য বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
advertisement
3/9
৩৬ বছর বয়সী এই সুন্দরী অভিনেত্রী সম্প্রতি এমন একটি বিবৃতি দিয়েছেন, যা শুনে সকলে হতবাক। তিনি তুলে ধরলেন তাঁর জীবনের ভয়ের কথা। জীবনেও বয়ে গিয়েছে ঝড়। বিচ্ছেদ, অসুস্থতা একের পর ওঠাপড়ায় ভরা তাঁর জীবন।
advertisement
4/9
এমন কী যে ছবিতে আইটেম গানে নেচে তিনি গোটা দেশে জনপ্রিয়তা পান, সেই গানে নাচতে গিয়েই ঠকঠক করে কাঁপছিলেন তিনি।
advertisement
5/9
এই সুন্দরী অভিনেত্রী হলেন সামান্থা রুথ প্রভু। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাত্কারে সামান্থা বলেন, ও আন্তাভা গানে নাচতে গিয়ে ঠক ঠক করে কাঁপছিলেন তিনি। অথচ ‘পুষ্পা’ ছবির এই নাচের মাধ্যমেই বহুল পরিচিতি পান সামান্থা।
advertisement
6/9
তাঁর কথায়, ‘‘আমার মনে হয়েছিল আমি ঠিকঠাক পারব না। আমাকে অন্যদের মতো দেখতে নয়। সেক্সি ব্যাপারটা ঠিক আমার সঙ্গে যায় না। আমি ভয়ে কাঁপছিলাম।’’
advertisement
7/9
তবে অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে সবসময় চ্যালেঞ্জের মুখে ছুঁড়ে দিতে ভালবাসেন সামান্থা। তাই শেষমেশ ‘ও আন্তাভা’তে নাচতে সম্মতি দেন। এবং এই নাচই তাঁকে বহুল পরিচিতি এনে দেয়। অবশ্য সামান্থার জীবনে অন্য ভয়েরও সম্মুখীন হয়েছিলেন।
advertisement
8/9
অভিনেত্রী বলেছিলেন যে তার ক্যারিয়ারের শীর্ষে, তিনি ইম্পোস্টার সিনড্রোমের সাথে লড়াই করছিলেন। আমি ভয় পেয়েছিলাম যে আমি ব্যর্থ হব।
advertisement
9/9
সামান্থা বলেন, 'কিছুদিন আগে যখন আমি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলাম, তখন আমি বুঝতে পেরেছিলাম যে ভয় আমাকে অনুপ্রাণিত করছে কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে আমাকে ধ্বংসও করছে। প্রায় দু'বছর ধরে আমার অটো ইমিউন অবস্থার সঙ্গে লড়াই করার পরে, আমি ভেবেছিলাম যে যদি আমার জন্য জিনিসগুলি অন্যরকম হত, আমি সেগুলো চাইতাম না।’’