সোনাক্ষী-জাহিরের বিয়ের ৫১ দিন পরে অবশেষে ধৈর্যের বাঁধ ভাঙল, যা বললেন শত্রুঘ্ন সিনহা…
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
কারণ সোনাক্ষীর বিয়েতে দেখা যায়নি তাঁর দাদা লবকে। পরে অবশ্য তাঁকে বেশ ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দিতে দেখা গিয়েছিল।
advertisement
1/5

সাত বছরের সম্পর্কের পরে গত ২৩ জুন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহা এবং জাহির ইকবাল। তবে তাঁদের বিয়ে নিয়ে শুরু হয়েছিল জোর চর্চা। যার অন্যতম বড় কারণ হল ভিন ধর্মে বিয়ে। আরও একটি কারণে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। কারণ সোনাক্ষীর বিয়েতে দেখা যায়নি তাঁর দাদা লবকে। পরে অবশ্য তাঁকে বেশ ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট দিতে দেখা গিয়েছিল। ফলে সকলে ধরে নিয়েছিলেন যে, বোনের বিয়েতে একেবারেই খুশি নন দাদা। তবে আদরের মেয়ের বিয়ের ৫০ দিন পরে অবশেষে ধৈর্যের বাঁধ ভাঙল বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা শত্রুঘ্ন সিনহার।
advertisement
2/5
সংবাদসংস্থা আইএএনএস-এর কাছে শত্রুঘ্ন সিনহা সাফ জানিয়েছেন মেয়ে-জামাইয়ের সম্পর্কের বিষয়ে। তিনি বলেন, “এটা বিয়ের বিষয়। দ্বিতীয়ত আমাদের বাচ্চারা বিবাহিত। ওরা বেআইনি কিংবা অসাংবিধানিক কাজ করেনি। নিজেদের ইচ্ছায় এবং আমাদের আশীর্বাদ নিয়েই ওরা বিয়ে করেছে। সেই কারণে আমি বিষয়টার প্রশংসা করছি।”
advertisement
3/5
মেয়ের পছন্দে ভরসা রয়েছে বর্ষীয়ান অভিনেতার। গর্ব এবং আনন্দের সঙ্গে তিনি বলেন, “আমার মেয়ের পাশে আমি দাঁড়াব না তো কে দাঁড়াবে? আমার স্ত্রী পুনম সিনহা এবং আমি ওর বিবাহ উৎসব উদযাপনে ওর পাশে থেকেছি। এটা একটা আনন্দের মুহূর্ত।”
advertisement
4/5
আসলে এভাবেই তিনি স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, সন্তানদের আনন্দই তাঁর কাছে প্রথম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এখানেই শেষ নয়, কন্যা সোনাক্ষী এবং জামাই জাহিরের জুটিকে ‘মেড ফর ইচ আদার’-এর তকমা দিয়েছেন শত্রুঘ্ন সিনহা। তাঁর কথায়, “মা-বাবা সব সময় সন্তানকে খুশি দেখতে চায়। আর আমার মনে হয়, আমার সন্তানরা সুখী। আমি তো বলি ওরা একে অপরের পরিপূরক। আর আমরাও ওদের জন্য সুখী।”
advertisement
5/5
প্রসঙ্গত সাত বছর ধরে একে অপরকে ডেট করার পর গত ২৩ জুন মুম্বইয়ে নিজের বাসভবনে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন সোনাক্ষী এবং জাহির। একেবারে ঘরোয়া ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধব। তবে ওই দিনই শিল্পা শেঠির বিলাসবহুল রেস্তোরাঁয় বসেছিল তারকা-জুটির রিসেপশনের আসর। সেখানে বলিউডের নামীদামি ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত হয়েছিলেন।