Rituparna Sengupta : কাঁথা স্টিচের শাড়ির সঙ্গে বড় লাল টিপ, ঋতুরাজ বসন্তের সমাগমে চিরকালীন বাঙালি সাজে ধরা দিলেন ঋতু, দেখুন ছবি
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
Last Updated:
Rituparna Sengupta : কলকাতায় থেকে এই প্রদর্শনীতে ঋতুপর্ণা যাবেন না, তাই আবার হয় নাকি?
advertisement
1/6

ভালবাসার কলকাতায় এখন অনেকটা বেশি সময় কাটাচ্ছেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত (Rituparna Sengupta) ।করোনার কারণে বিগত দু বছর ধরে সিঙ্গাপুরে নিজের সংসার স্বামী ছেলে-মেয়ে নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন অভিনেত্রী। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এসেছে বদল। বলা যেতে পারে প্রায় করোনামুক্ত এই পৃথিবী।
advertisement
2/6
ধীরে ধীরে আবারও নিজের কর্ম জীবনে ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন ঋতুপর্ণা৷ তবে এই শহর এবং এই শহরের মানুষ, তাঁর , পরিবার সব সময় বেশি প্রাধান্য পেয়েছে ।বহুদিনের বন্ধু অনুরাধা চট্টোপাধ্যায়ের লেন্সে এবার উঠে এল কলকাতার আবেগ ।কলকাতায় থেকে এই প্রদর্শনীতে ঋতুপর্ণা যাবেন না, তাই আবার হয় নাকি?
advertisement
3/6
কলকাতারই এক নামজাদা ক্যাফেতে চলতি মাসেই হয়ে গেল অনুরাধা চট্টোপাধ্যায়ের প্রদর্শনী 'ক্যালকাটা লাইফস্কেপ' ।বহুদিন পরে স্বমহিমায় দেখা গেল ঋতুকে। সেই চেনা কাঁথা স্টিচের শাড়ির সঙ্গে মানানসই বড় লাল টিপ, হাতে চুড়ি, আগাগোড়া বাঙালি সাজে বন্ধুর প্রদর্শনী দেখতে হাজির ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত ৷ জানালেন, "অনুরাধা আমার খুবই কাছের। অনেকদিনের বন্ধু ।পরিবারের সদস্য বলা যেতে পারে। ওর এক্সিবিশনে আসব না, তাই হয় নাকি! কোভিড আমাদের অনেক কিছু শিখিয়েছে। তাই জীবনের মূল্যবান জিনিসগুলোকে আরও একটু বেশি প্রাধান্য দিতে শিখেছি ।
advertisement
4/6
‘‘কোভিডের কারণে মানুষের সঙ্গে মানুষের দূরত্ব বেড়েছে। যাতায়াত কমেছে ।ধীরে ধীরে অবস্থা স্বাভাবিক হচ্ছে, ঠিক সেই সময় এই মন ভাল করা ক্যালকাটা লাইফস্কেপ সত্যিই এক দারুণ অনুভূতি। কলকাতার বিভিন্ন রাস্তাঘাট ,কলকাতার মানুষ উঠে এসেছে অনুরাধার লেন্সে। সবকিছুই যেন মন ভাল করে দেওয়ার মতো ।যাঁরা কোথাও আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে যেতে পারছেন না, তাঁরা এইরকম গ্যালারিতে একবার এসে খানিকটা সময় কাটালে মন ভাল করার জন্য যথেষ্ট। " বললেন ঋতুপর্ণা৷
advertisement
5/6
অন্যদিকে ছবির কাজ নিয়েও বেশ ব্যস্ত ঋতুপর্ণা। পুরনো বেশ কয়েকটা ছবির কাজ করার পাশাপাশি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে নতুন ছবির কাজে খুব শীঘ্রই দেখা যাবে অভিনেত্রীকে।
advertisement
6/6
ঋতুরাজ বসন্ত সমাগমে ঋতুর এই সাজ ও উপস্থিতি দখিনা বাতাসের মতোই সুমধুর৷