Pallavi Dey Death Update: আচমকা দরজা বন্ধ করে দিলেন পল্লবী... কাচের দরজা দিয়ে কী দেখলেন সাগ্নিক? পুলিশি জেরায় একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Pallavi Dey Death Update: আজই টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র বাবা নীলু দে অভিযোগ জানাতে পৌঁছন গড়ফা থানায়। সঙ্গে ছিলেন পল্লবীর মা ও ভাই। তাঁদের আইনজীবী।
advertisement
1/8

টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র মৃত্যুর সময় কোথায় ছিলেন সাগ্নিক চক্রবর্তী? এক ফ্ল্যাটে থেকেও কিছু টের পেলেন না? পুলিশি তদন্তে এবার উঠে আসছে সাগ্নিকের পাল্টা চাঞ্চল্যকর দাবি পুলিশের কাছে।
advertisement
2/8
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার সময় সাগ্নিক ফ্ল্যাটের ব্যালকনিতে সিগারেট খেতে গিয়েছিলেন। তখন পল্লবী বেড রুমের দরজা ভিতর থেকে লক করে দেন। অনেক ডাকা ডাকি করেও সাড়া মেলেনি তাঁর।
advertisement
3/8
পুলিশ সূত্রে খবর, এরপরেই কেয়ার টেকারের সাহায্যে পল্লবীর দেহ দরজা ভেঙ্গে উদ্ধার করে সাগ্নিক। এর আগে গত শনিবারেই দুজনে পাটুলি ঘুরে আসেন। মানসিক অবসাদ ছিল পল্লবীর কারণ সিরিয়ালের কাজ শেষ হয়ে আসছিল বলে দাবি সাগ্নিকের।
advertisement
4/8
সাগ্নিক পুলিশের কাছে জিজ্ঞাসাবাদে দাবি করেন, রবিবার সাগ্নিক সিগারেট খেতে যান ব্যালকনিতে। সেসময় পল্লবী দরজা বন্ধ করে রুমের। সাগ্নিক ডাকা ডাকি করে সাড়া পায়নি। এরপর কাচের দরজা দিয়ে আবছা বুঝতে পারে কিছু একটা ঘটেছে। তখন সাগ্নিক দরজা ভাঙে। দেখেন পল্লবীর ঝুলন্ত দেহ। কিন্তু একা দেহ নামাতে পারেননি সাগ্নিক। তখন কেয়ার টেকারকে ডাকেন চিৎকার করে। এরপর কেয়ার টেকার আসেন। এরপর দেহ নামানো হয়। পুলিশে ফোন করেন ফ্ল্যাটের কেয়ার টেকার।
advertisement
5/8
সাগ্নিকই পল্লবীর মাকে ফোন করে জানান মেয়ে আচৈতন্য। গরফা থানার পুলিশের কাছে জিজ্ঞাসাবাদে এমনটাই জানায় সাগ্নিক। তবে সাগ্নিকের কথা কতখানি সঠিক তা জানার জন্য পুলিশ তার বক্তব্য খতিয়ে দেখছে। কী নিয়ে অশান্তি? কেন রুমের দরজা বন্ধ করলেন পল্লবী, সেসব বিষয়ে জানার চেষ্টা করছে পুলিশ অধিকারিকরা। যদিও সাগ্নিকের দাবি, ঘটনার দিন কোনও অশান্তি হয়নি। সাগ্নিক পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানায়, সাগ্নিক মদ, গাঁজা খেত। সাগ্নিককে মদ খেতে মানা করতেন পল্লবী। তাই নিয়েও অশান্তি হত মাঝে মধ্যে।
advertisement
6/8
এদিকে আজই টেলি অভিনেত্রী পল্লবী দে-র বাবা নীলু দে অভিযোগ জানাবেন গড়ফা থানায়। অভিযোগ, সাগ্নিক চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ পল্লবীর পরিবারের। সাগ্নিকের বিরুদ্ধে তাঁদের অভিযোগ, পল্লবী দে-কে দিনের পর দিন মানসিক নির্যাতন করতেন সাগ্নিক।
advertisement
7/8
একাধিক মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক গোপন করে করে যাওয়ার অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে। পল্লবীর পরিবারের আরও অভিযোগ সাগ্নিকের আগের রেজিস্ট্রি মারেজের কথা সাগ্নিকের পরিবার গোপন করে যায় পল্লবীর কাছে। মাস ছয় আগে সে কথা পল্লবী জানতে পারেন। এরপর সেই বৈবাহিক সম্পর্কে ডিভোর্স করে দেবে বললেও অভিযোগ সাগ্নিক এখনও ডিভোর্স করেননি।
advertisement
8/8
সেই নিয়েও অশান্তি হত। ইদানিং পল্লবীর এক পরিচিত তরুণী সঙ্গে সম্পর্কে জড়ায় সাগ্নিক। পল্লবী না থাকলে ফ্ল্যাটে নিয়ে আসত ওই তরুণীকে। এমনকি যখন তখন ওই তরুণী সাগ্নিককে ফোন করা নিয়ে ঝগড়া অশান্তি চলত পল্লবী ও সাগ্নিকের মধ্যে, দাবি মৃতের পরিবারের।