Malaika Arora's Father Death: ‘আমি ক্লান্ত….’, দুই কন্যাকে এমন কেন বলেছিলেন অনিল? মালাইকা-অমৃতার সঙ্গে কথা বলেই কি মরণঝাঁপ দিয়েছিলেন তাঁদের বাবা?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
বুধবার সকালেই এসেছিল খবরটা। নিজের বাসভবন আয়েশা ম্যানরের সাততলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা অরোরার বাবা অনিল মেহতা। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই গভীর শোকের আবহ তাঁদের পরিবারে। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তের পরে অবশ্য তারা জানিয়েছে যে, এটা আত্মহত্যার ঘটনা।
advertisement
1/5

বুধবার সকালেই এসেছিল খবরটা। নিজের বাসভবন আয়েশা ম্যানরের সাততলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলিউড অভিনেত্রী মালাইকা অরোরার বাবা অনিল মেহতা। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই গভীর শোকের আবহ তাঁদের পরিবারে। গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তের পরে অবশ্য তারা জানিয়েছে যে, এটা আত্মহত্যার ঘটনা।
advertisement
2/5
বৃহস্পতিবার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে অনিল মেহতার। সান্তাক্রুজের শ্মশানে অন্ত্যেষ্টি হবে তাঁর। তবে শোনা যাচ্ছে যে, নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার আগে দুই কন্যা মালাইকা এবং অমৃতার সঙ্গে কথা বলেছিলেন অনিল। কিছু যন্ত্রণাদায়ক কথা বলেছিলেন তিনি। আসলে দীর্ঘ সময় ধরে অসুস্থ ছিলেন মালাইকা অরোরার বাবা। কিন্তু কী এমন হল যে, ৬২ বছর বয়সি অনিল কেন নিজের জীবন শেষ করলেন? এই প্রশ্নটা থেকেই যাচ্ছে। বাবার এহেন পরিণতিতে কেঁদে ভাসাচ্ছেন দুই বোন। কথা বলার মতো পরিস্থিতিতে নেই তাঁরা।
advertisement
3/5
কিন্তু শেষবার কী বলেছিলেন অনিল মেহতা? গভীর দুঃখের সঙ্গে অভিনেত্রী একটি পোস্ট করে নিজের বাবার নাম জানিয়েছেন। আজ তক-এর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, আত্মহত্যা করার আগেই সকালের দিকে অনিল নিজের দুই কন্যা মালাইকা এবং অমৃতার সঙ্গে কথা বলেছিলেন। অনিল বলেছিলেন যে, নিজের অসুস্থতার জন্য বেশ চিন্তায় রয়েছেন। কথোপকথনে তিনি বলেন, “আমি অসুস্থ, আমি ক্লান্ত…।” এর পাশাপাশি বলা হচ্ছে, ধূমপান করতে ব্যালকনিতে গিয়েছিলেন অনিল। এরপর নিজের জীবন শেষ করার জন্য সাততলা থেকে ঝাঁপ দিয়েছিলেন তিনি।
advertisement
4/5
এদিকে ETimes-এর একটি প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে যে, ছোট মেয়ে অমৃতা অরোরাই ছিলেন বাবার বেশি আদরের। কল ডিটেল খতিয়ে দেখে বোঝা যাচ্ছে, অমৃতাকেই কল করেছিলেন তিনি। আর অনিল যখন আত্মহত্যা করেন, সেই সময় বাড়িতেই ছিলেন মালাইকা-অমৃতার মা জয়েস পলিকার্পও। গত ১১ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টা পর্যন্তও যখন অনিল তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেননি, তখন তিনি অনিলকে খোঁজার জন্য তাঁর ঘরে যান। সেখানে দেখতে না পেয়ে ব্যালকনিতে যান জয়েস। এরপরেই তাঁর কানে আসে নিরাপত্তাকর্মীর চিৎকার। তখনই দেখেন যে, নীচে পড়ে রয়েছেন অনিল। আর সাহায্যের জন্য চিৎকার করছেন নিরাপত্তাকর্মী।
advertisement
5/5
অনিলের এহেন পরিণতিতে স্বাভাবিক ভাবেই গভীর শোকাহত তাঁর পরিবার। ভেঙে পড়েছেন দুই কন্যা মালাইকা এবং অমৃতাও। ইতিমধ্যেই বাড়ির প্রত্যেকের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তদন্তও চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। পুলিশকে এই তদন্তে সব রকম ভাবে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মালাইকার পরিবার। Photo Courtesy: Viral Bhayani