আলিয়া, অনুষ্কা, শ্রদ্ধা...বোর্ডের পরীক্ষায় কত পেয়েছিলেন এই বলি নায়িকারা?
Last Updated:
advertisement
1/9

একের পর এক বেরোচ্ছে আইসিএসই, সিবিএসই, মাধ্যমিক, উচ্ছমাধ্যমিকের রেজাল্ট৷ এই সময় জেনে নিন পড়াশোনায় কেমন ছিলেন এই প্রজন্মের বলি নায়িকারা৷ বোর্ডের পরীক্ষায় কত নম্বর পেয়েছিলেন তারা৷
advertisement
2/9
আলিয়া ভাট দশম শ্রেণির পরীক্ষায় পেয়েছিলেন ৭১ শতাংশ নম্বর৷ ক্লাস টুয়েলভে পড়ার সময় স্টুডেন্ট অফ দ্য ইয়ার-এ কাজ শুরু করেন আলিয়া৷ স্কুল ড্রপ আউট করেন তিনি৷
advertisement
3/9
অনুষ্কা শর্মা বড় হয়েছেন বেঙ্গালুরুতে৷ পড়াশোনা করেছেন আর্মি স্কুলে৷ বরাবরই মেধাবী ছাত্রী অনুষ্কা দশম শ্রেণির পরীক্ষায় পেয়েছিলেন ৯৩ শতাংশ নম্বর, ক্লাস টুয়েলভের পরীক্ষায় পান ৮৯ শতাংশ নম্বর৷
advertisement
4/9
মুম্বইয়ের মেয়ে ভূমি পেদনেকর পড়াশোনা করেছেন জুহু-র আর্য বিদ্যা মন্দিরে৷ ক্লাস টেনের পরীক্ষা ভূমি পেয়েছিলেন ৭৮ শতাংশ নম্বর, টুয়েলভের পরীক্ষায় পান ৮৩ শতাংশ নম্বর৷
advertisement
5/9
ছোটবেলা থেকেই মডেল হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন সুন্দরী দিশা পটানি৷ পড়াশোনা করতে ভালবাসতেন না কোনও দিনই৷ ক্লাস টেনের পরীক্ষায় দিশা পেয়েছিলেন ৬৪ শতাংশ নম্বর৷ তবে ক্লাস টুয়েলভের পরীক্ষায় কত পেয়েছিলেন তা জানা যায়নি৷
advertisement
6/9
শ্রীদেবীর কড়া তত্ত্বাবধানে বড় হওয়া জাহ্নবী কাপুর পড়াশোনায় বরাবরই মনযোগী ছিলেন৷ পড়েছেন মুম্বইয়ের ধীরুভাই অম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে৷ ক্লাস টেনের পরীক্ষা পেয়েছিলেন ৮৪ শতাংশ নম্বর, টুয়েলভে পান ৮৬ শতাংশ৷
advertisement
7/9
বাবা পেশায় চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, মা দিল্লি ইউনিভার্সিটির প্রফেসর৷ কৃতী শ্যাননের বাড়িতে বরাবরই পড়াশোনর পরিবেশ ছিল৷ দিল্লি পাবলিক স্কুল থেকে ৭২ শতাংশ নম্বর নিয়ে ক্লাস টেন ও ৬৮ শতাংশ নম্বর নিয়ে ক্লাস টুয়েলভ পাশ করার পর নয়ডার জে পি ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকনোলজি থেকে ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেন কৃতী৷
advertisement
8/9
মুম্বইয়ের যমনাবাঈ নার্সি স্কুল থেকে ৭০ শতাংশ নম্বর নিয়ে মাত্র ১৫ বছর বয়সে ক্লাস টেন পাশ করেন শ্রদ্ধা৷ এরপর আমেরিকান স্কুল অফ বম্বে থেকে ১৭ বছর বয়সে ক্লাস টুয়েলভ পাশ করেন শ্রদ্ধা৷ রেজাল্ট হয়েছিল অসাধারণ৷ ৯৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছিলেন তিনি৷
advertisement
9/9
ক্লাস টেনের পরীক্ষায় যামি গৌতম পেয়েছিলেন ৭৫ শতাংশ নম্বর৷ টুয়েলভের পরীক্ষায় পান ৮০ শতাংশ নম্বর৷ এরপর ল অনার্স নিয়ে গ্রাজুয়েট হন যামি৷ ছোট থেকে আইএএস অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখলেও মাত্র ২০ বছর বয়সে সুযোগ পান মডেলিংয়ের৷ এরপর বদলে যায় জীবন৷