Bollywood Actor: পর্দায় নয়, সত্যিই কার্গিল যুদ্ধে লড়েছেন এই অভিনেতা! কেরিয়ারের শীর্ষেই দেশের সুরক্ষায় প্রাণ বাজি রাখেন, ফিরেই পরপর হিট ছবি, চিনতে পারছেন নায়ককে?
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
Bollywood Actor: ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে বিরল। বলিউডের এই নামজাদা অভিনেতা যুদ্ধকালীন সময়ে সেনা জওয়ানদের সঙ্গে মিলে একেবারে সত্যিকারের ব্যাটল ফিল্ডেই ছিলেন।
advertisement
1/11

প্রতিদিন নিজেদের জীবন বাজি রেখেই প্রতিটি দেশবাসীকে সুরক্ষা প্রদান করছেন সেনা জওয়ানরা। স্বাধীনতার পরেও বেশ কয়েকটি যুদ্ধ দেখেছে ভারত। তার মধ‍্যে অন‍্যতম কার্গিলের যুদ্ধ।
advertisement
2/11
কার্গিলের বিখ‍্যাত যুদ্ধ নিয়ে পরবর্তীকালে বলিউডে একাধিক ছবিও তৈরি হয়েছে। ছবিতে সেনার চরিত্রে অভিনয় করেছেন অনেক অভিনেতাই। কিন্তু জানেন কি একজন বলি অভিনেতা সত‍্যিই যুদ্ধ করেছিলেন সেনাদের সঙ্গে।
advertisement
3/11
এমন নজির ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে বিরল। বলিউডের এই নামজাদা অভিনেতা যুদ্ধকালীন সময়ে সেনা জওয়ানদের সঙ্গে মিলে একেবারে সত‍্যিকারের ব‍্যাটল ফিল্ডেই ছিলেন।
advertisement
4/11
তাঁর অভিনয়ও যথেষ্ট প্রশংসিত। একটি নয়, তিন তিনটি জাতীয় পুরষ্কার জিতেছেন অভিনেতা। তাঁর ভক্তের সংখ‍্যা অগুণতি। তবে কার্গিল যুদ্ধের সময় তিনি প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে অনুরোধ করে রাজি করিয়ে তারপর গিয়েছিলেন যুদ্ধক্ষেত্রে। বাকি সেনাদের সঙ্গে তিনিও রীতিমতো যুদ্ধ করেছেন।
advertisement
5/11
তিনি আর কেউ নন, বলিউডের অন‍্যতম সেরা অভিনেতা নানা পাটেকর। কার্গিল যুদ্ধের সময় সেনা জওয়ানদের সঙ্গে মাঠে নেমেই যুদ্ধ করেন নানা।
advertisement
6/11
1990 এর দশকের গোড়ার দিকে, নানা তাঁর ‘প্রহর’ ছবিতে কাজ করার সময় তিন বছর সেনাবাহিনীর মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রির সঙ্গেই প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।
advertisement
7/11
যখন কার্গিল যুদ্ধ শুরু হয়, তখন তিনি ডিভিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে যান এবং ফ্রন্টলাইনে সেনাদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ নেওয়ার অনুরোধ জানান। তবে তাঁর অনুরোধ প্রাথমিকভাবে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল, কারণ এই ধরনের অনুমোদনের জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সম্মতি প্রয়োজন ছিল।
advertisement
8/11
‘কউন বনেগা ক্রোড়পতি’র হটসিটে বসে নানা বলেন, ‘‘ "আমি আমাদের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জর্জ ফার্নান্দেস জিকে চিনতাম, আমি তাকে বললাম, কমিশনের প্রশিক্ষণ ছয় মাসের হলেও আমি তিন বছর প্রশিক্ষণ নিয়েছি।’
advertisement
9/11
নানা জানান, সব শুনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, মারাঠা লাইট ইনফ্যান্ট্রির সঙ্গে আমার অভিজ্ঞতার কথা জানার পর তিনি জিজ্ঞেস করলেন, 'তুমি কখন যেতে চাও?'
advertisement
10/11
১৯৯৯ সালের আগস্টে, নানা লাইন অফ কন্ট্রোলের (LOC) কাছে ফ্রন্ট লাইনে ১৫ দিনেরও বেশি সময় কাটিয়েছিলেন। সেখানে তিনি সৈন্যদের সাহায‍্য করেন। পাশাপাশি বেস ক‍্যাম্পের হাসপাতালেও কাজ করেছেন নানা।
advertisement
11/11
অভিনেতা যুদ্ধে ময়দানে তাঁর আরও অনেক অভিজ্ঞতা জানান। যুদ্ধে গিয়ে তাঁর ওজনও অনেক কমে গিয়েছিল। তিনি বলেন, “আমি যখন শ্রীনগরে পৌঁছেছিলাম, তখন আমার ওজন ছিল ৭৬ কেজি। আমি যখন ফিরে আসি তখন আমার ওজন ৫৬ কেজি হয়ে গিয়েছিল।’’ কার্গিল থেকে ফিরে ফের ছবির কাজ শুরু করেছিলেন নানা।