এই বাবা-ছেলের জুটিই বদলে দিয়েছিল হিন্দি সিনেমার গতিপথ, তাঁরা কারা জানেন?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
করেছেন। ‘ভাই বহেন’ ছবিতে তাঁর সঙ্গে যোগ দেন ছেলে রমেশ সিপ্পি। হিন্দি সিনেমার সে এক মাহেন্দ্রক্ষণ।
advertisement
1/7

বাবা-ছেলের জুটি বলিউডে খুব সাধারণ। অনেক হিট এবং ফ্লপ ছবি দেখেছে দর্শক। তবে অনেকেই জানেন না, এরকম এক বাবা-ছেলে জুটির হাত ধরেই নতুন দিশা পেয়েছিল হিন্দি সিনেমা। বড় পর্দায় স্টেরিওফোনিক সাউন্ডের ম্যাজিক শুনেছিল আপামর দেশবাসী। File Photo
advertisement
2/7
জিপি সিপ্পি। যেন সিনেমা নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা করার জন্যই তাঁর জন্ম হয়। রূপালি পর্দায় অনবদ্য সব আখ্যান বুনেছেন তিনি। এক মেকানিককে দেখে তৈরি করেছিলেন ‘সাজা’ সিনেমা। অভিনয় করেছিলেন ‘দ্য এভারগ্রিন স্টার’ দেব আনন্দ এবং ‘নাশিলি আঁখোওয়ালি’ নিম্মি। Photo: X
advertisement
3/7
জিপি সিপ্পির আসল নাম গোপালদাস পরমানন্দ সিপাহিমালানি। ব্রিটিশরা তাঁর পুরো নাম উচ্চারণ করতে পারত না। সিপাহিমালানিকে ছোট করে বলত সিপ্পি। সেখান থেকেই জিপি সিপ্পি হিসাবে চলচ্চিত্র জগতে ছড়িয়ে পড়ে তাঁর নাম। ১৪ সেপ্টেম্বর ছিল জিপি সিপ্পির জন্মবার্ষিকী।ব্রিটিশ আমলে ওকালতি করতেন সিপ্পি। কিন্তু সিনেমা ছিল ধ্যান জ্ঞান।
advertisement
4/7
একসময় ওকালতি ছেড়ে চলে আসেন বলিউডে। ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ছিল তাঁর চোখের মণি। সোচ্চারে বলতেনও সে কথা। তাঁর মতে, “চলচ্চিত্র ব্যবসার মতো আর কোনও ব্যবসা নেই।’’
advertisement
5/7
১৯৫৩ সালে ‘শাহেনশাহ’ ছবিতে প্রথম গেভাকালার ব্যভার করা হয়েছিল। সিপ্পি ছিলেন এর পথিকৃৎ। একাধিক ছবির পরিচালনাও করেছেন জেপি সিপ্পি। এর মধ্যে ১৯৫৫ সালের ‘মেরিন ড্রাইভ’, ১৯৫৯ সালের ‘ভাই বেহেন’ এবং ১৯৬১ সালের ‘আই মিস্টার ইন্ডিয়া’ অন্যতম। বেশ কিছু ছবিতে অভিনয়ও করেছেন। ‘ভাই বহেন’ ছবিতে তাঁর সঙ্গে যোগ দেন ছেলে রমেশ সিপ্পি। হিন্দি সিনেমার সে এক মাহেন্দ্রক্ষণ।
advertisement
6/7
বাবা জেপি সিপ্পি প্রয়োজক আর ছেলে রমেশ সিপ্পি পরিচালক। দু’জনে জুটি বেঁধে তৈরি করলেন ‘আনজাম’, সীতা অউর গীতা’-এর মতো কালজয়ী ছবি। এরপর এল ১৯৭৫ সাল। বাবা-ছেলে জুটি বড়পর্দায় এক ডাকাতের গল্প বলল। নাম ‘শোলে’।
advertisement
7/7
হিন্দি ছবিতে এর আগেও ডাকাতদের নিয়ে একাধিক ছবি তৈরি হয়েছে। কিন্তু ‘শোলে’-তে গল্প বলার ধরন, অভিনেতা, লোকেশন সবই চমকে দেওয়ার মতো।এই ছবির হাত ধরেই ভারতীয় সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন তরুণ অভিনেতা আমজাদ খান। পরবর্তী কয়েক যুগ ধরে তাঁর অভিনয় প্রতিভায় মুগ্ধ থেকেছে দেশ। সেই সময় ‘শোলে’ ছিল সবচেয়ে ব্যয়বহুল ছবি। খরচ হয়েছিল ৩ কোটি টাকা। কিন্তু মুক্তির ৪৯ বছর পরেও এই ছবি দর্শক মনে অমলিন।