৮ বছরের প্রেম, ক্রিকেটারকে বিয়ের পর বলিউডকে বিদায় জানান অভিনেত্রী, তিনি এখন কেমন আছেন জানেন?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
গীতা বসরা আর হরভজন সিংয়ের প্রেম কাহিনি বলিউড-ক্রিকেটের যুগলবন্দি হলেও চরিত্রে কিছুটা আলাদা।
advertisement
1/5

শর্মিলা ঠাকুর-মনসুর আলি খান পতৌদি দিয়ে শুরু। তারপর আজহার-সঙ্গীতা হয়ে আজকের বিরাট-অনুষ্কা কিংবা আথিয়া-রাহুলের পরিণয়। বলিউড আর ক্রিকেট সেই কবে থেকে হাত ধরাধরি করে চলেছে। তবে গীতা বসরা আর হরভজন সিংয়ের প্রেম কাহিনি বলিউড-ক্রিকেটের যুগলবন্দি হলেও চরিত্রে কিছুটা আলাদা। Photo: Instagram
advertisement
2/5
হরভজন-গীতার প্রেম ভারতে নয়, শুরুটা হয়েছিল বিদেশের মাটিতে। লন্ডনে প্রথমবার অভিনেত্রী গীতা বসরাকে দেখেছিলেন হরভজন। প্রথম দেখাতেই প্রেম। তবে সহজেই গীতার মন পাননি ভারতীয় স্পিনার। বরং বেশ কসরত করতে হয়েছিল। একটি সাক্ষাৎকারে হরভজন বলেছিলেন, তিনি গীতা বসরাকে প্রথম দেখেছিলেন ‘ওহ আজনবি’ গানের ভিডিওতে। দেখা মাত্রই প্রেমে পড়ে যান। সেই সময় হরভজন লন্ডনে।
advertisement
3/5
ভিডিও দেখার পর বন্ধুবান্ধবদের কাছ থেকে গীতা সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া শুরু করেন। একদিন সাহস করে গীতাকে মেসেজ করেন হরভজন। কিন্তু অভিনেত্রী তাঁকে চিনতেন না। মেসেজের কোনও উত্তর দেননি। এরপর গীতাকে সরাসরি কফির আমন্ত্রণ জানান হরভজন। কিন্তু সেই আমন্ত্রণও প্রত্যাখ্যান করেন অভিনেত্রী। এর কয়েকদিন পর টি২০ বিশ্বকাপ জেতে ভারত। এই জয় হরভজনের ভাগ্যের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। বিশ্বকাপ জয়ের অভিনন্দন জানিয়ে হরভজনকে মেসেজ পাঠান গীতা। এখান থেকেই তাঁদের মধ্যে কথাবার্তা শুরু হয়।
advertisement
4/5
সাক্ষাৎকারে হরভজন সিং জানিয়েছিলেন, তাঁদের সম্পর্কে ‘হ্যাঁ’ বলতে একবছর সময় নিয়েছিলেন গীতা। ‘দ্য ট্রেন’ খ্যাত অভিনেত্রীর কথায়, তিনি সেই সময় কোনও সম্পর্কে জড়াতে চাইছিলেন না। শুধু কেরিয়ারেই মনোনিবেশ করতে চেয়েছিলেন। গীতা যখন অনুভব করেন, হরভজন ভাল মনের মানুষ, তখনই ‘হ্যাঁ’ বলেন অভিনেত্রী। তবে গাঁটছড়া বাঁধার জন্য আরও ৮ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছিল হরভজনকে।
advertisement
5/5
২০১৫ সালের ২৯ অক্টোবর পঞ্জাবের জলন্ধরে হরভজন সিংয়ের সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েন গীতা বসরা। তাঁদের এক কন্যা হিনায়া হীর প্লাহা এবং এক পুত্র জোভান বীর সিং প্লাহা। হরভজনকে বিয়ের পরই বলিউডকে বিদায় জানান গীতা। পাকাপাকিভাবে সিনেমা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন। স্বামী এবং সন্তানরাই এখন তাঁর পৃথিবী।