Mithun-Sridevi: ‘সারা রাত ধরেই ওরা...!’ বিবাহিত মিঠুন গোপনে কী করতেন শ্রীদেবীর সঙ্গে? সব ফাঁস করে দিলেন পরিচালক
- Published by:Riya Das
- news18 bangla
Last Updated:
Mithun-Sridevi: বলিউডের 'ডিস্কো ডান্সার'মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে অনেক অভিনেত্রীদেরই নাম জড়িয়েছিল৷ তার মধ্যে অন্যতম হল শ্রীদেবী৷ অভিনেতা-পরিচালক করণ রাজদান সম্প্রতি শ্রীদেবী এবং মিঠুন চক্রবর্তীর মধ্যে সমীকরণ সম্পর্কে মুখ খুলেছেন ৷
advertisement
1/9

বলিউডের 'ডিস্কো ডান্সার'মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে অনেক অভিনেত্রীদেরই নাম জড়িয়েছিল৷ তার মধ্যে অন্যতম হল শ্রীদেবী৷
advertisement
2/9
শ্রী-এর সঙ্গে মিঠুনের সম্পর্ক সবথেকে বেশি চর্চিত ছিল। একসময়ে তাদের প্রেমের খবরে উত্তাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়া। একটি সাক্ষাৎকারে মিঠুন নিজেই স্বীকার করেছিলেন তিনি নাকি গোপনে বিয়ে করেছিলেন শ্রীদেবী, আজও এই খবর নিয়ে টিনসেল টাউনে চর্চা চলে।
advertisement
3/9
মিঠুন এবং শ্রীদেবীর দেখা হয়েছিল 'জাগ উঠা ইনসান'-এর সেটে। অভিযোগ ছিল যে এই দুই তারকার মধ্যে একটি সম্পর্ক ছিল এবং এমনকি ১৯৮৫ সালে একটি আদালত অনুষ্ঠানে গোপনে বিয়েও করেছিলেন।
advertisement
4/9
অভিনেতা-পরিচালক করণ রাজদান সম্প্রতি শ্রীদেবী এবং মিঠুন চক্রবর্তীর মধ্যে সমীকরণ সম্পর্কে মুখ খুলেছেন এবং প্রকাশ করেছেন যে তারা সারা রাত অনেক ঝগড়া করতেন। রাজদান সম্প্রতি সিদ্ধার্থ কান্নানের সঙ্গে কথা বলছিলেন, তখন তিনি স্মৃতির পাতা উল্টে বলেন মিঠুন এবং শ্রীদেবী কীভাবে সারারাত ঝগড়া করতেন। তবে, তিনি দু'জনের সম্পর্কে অন্য কোনও বিবরণ শেয়ার করতে রাজি হননি।
advertisement
5/9
পরিচালক করণ বলেন, ‘তারা সারা রাত ঝগড়া করত। সে আর এই পৃথিবীতে নেই, তাই আমি তাঁর সম্পর্কে বেশি কিছু বলতে পারছি না’।
advertisement
6/9
সারা রাত ঝগড়া করার পর মিঠুন সকালের শুটিং কীভাবে সামলাতেন জানতে চাইলে অভিনেতা-পরিচালক আরও বলেন, ‘মিঠুন দা যে ধরণের শক্তি পান, তা আর কারও নেই। তিনি সারা রাত জেগে থাকতে পারেন, পরের দিনের জন্য তার নাচের স্টেপগুলি রিহার্সাল করতে পারেন অথবা ফোনে ঝগড়া করতে পারেন, এবং পরের দিন সকালেও সময়মতো উপস্থিত থাকতে পারেন। তিনি খুবই আবেগপ্রবণ মানুষ। তিনি তার হৃদয়কে নিজের হাতে রাখতেন। তিনি ছিলেন খুবই পবিত্র হৃদয়ের।’
advertisement
7/9
মিঠুন এবং শ্রীদেবীর দেখা হয়েছিল জাগ উঠা ইনসানের সেটে। বলা হয় যে ১৯৮৫ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত বিবাহিত ছিলেন তাঁরা। উল্লেখ্য, এই সময়ের মধ্যে, মিঠুন ইতিমধ্যে যোগিতা বালির সঙ্গে বিবাহিত ছিলেন এবং ১৯৭৯ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা। তাদের দুটি ছেলেও রয়েছে, মিমো চক্রবর্তী এবং নমশী চক্রবর্তী।
advertisement
8/9
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে ১৯৮৭ সালে, যখন বনি কাপুর শ্রীদেবীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে থাকে, তখন মিঠুনের স্ত্রী যোগিতা বালি সবকথা জানতে পারেন। শোনা যায়, শ্রীদেবীর কথা জানতে পেরে নাকি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন যোগিতা বালি। ঠিক এরপরেই বনি কাপুর এবং মিঠুন চক্রবর্তীর বন্ধুত্বেরও অবনতি ঘটে বলে অভিযোগ। বলা হয় যে, শ্রীদেবী ১৯৮৮ সালে বিবাহ বিচ্ছেদের আবেদন করেন এবং মিঠুনের থেকে আলাদা হয়ে যান।
advertisement
9/9
সেই সময় মিঠুনকে এক সাক্ষাৎকারে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে বিয়ের পর তিনি কি কখনও অন্য কোনও মহিলার দিকে নজর রেখেছেন? এবং যখন তাকে ও শ্রীদেবীকে নিয়ে গুজব সত্যি কিনা জানতে চাওয়া হয়, তখন তিনি বলেন, কিছু সত্য আবার কিছু মিথ্যা। আমি সবচেয়ে… বিবাহিত অবিবাহিত,। শ্রীদেবীর সঙ্গে তার ‘গোপন বিয়ে’র গুজব সত্যি কিনা জানতে চাওয়া হয়, তখন তিনি বলেন, “ওটা আমি জানি না। আর কোনও মন্তব্য করতেও চাই না।”