রোম্যান্স আর অ্যাকশনকে মিশিয়েছেন এক খাতে, রইল বলিউডের ‘হি-ম্যান’ ধর্মেন্দ্রর যাত্রাপথের ঝলক
- Published by:Siddhartha Sarkar
Last Updated:
Dharmendra, The timeless journey of Bollywood’s He-Man: ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে বলিউডের হি-ম্যান তাঁর ক্যারিশমায় দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন, লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে এক অপূরণীয় স্থান তৈরি করেছেন। দেখে নেওয়া যাক তাঁর যাত্রাপথের ঝলক।
advertisement
1/10

পঞ্জাবের ছোট শহরের এক ছেলের ভারতীয় সিনেমার কিংবদন্তি হয়ে ওঠা- ধর্মেন্দ্রর যাত্রা অসাধারণ বললেও কম বলা হয়। ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে বলিউডের হি-ম্যান তাঁর ক্যারিশমায় দর্শকদের মুগ্ধ করেছেন, লক্ষ লক্ষ মানুষের হৃদয়ে এক অপূরণীয় স্থান তৈরি করেছেন। দেখে নেওয়া যাক তাঁর যাত্রাপথের ঝলক।
advertisement
2/10
পঞ্জাবে শুরু : ধর্মেন্দ্র ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পঞ্জাবের সাহনেওয়ালে জন্মগ্রহণ করেন। শৈশব চলচ্চিত্র জগতের চাকচিক্য এবং গ্ল্যামার থেকে অনেক দূরে ছিল, কিন্তু চলচ্চিত্রের প্রতি তাঁর আগ্রহ লক্ষ্য অর্জনের জন্য তাঁকে মুম্বইয়ে নিয়ে যায়।
advertisement
3/10
ফিল্ম ফেয়ার ট্যালেন্ট হান্টে জয়ী: ১৯৫০-এর দশকের শেষের দিকে ফিল্ম ফেয়ার ম্যাগাজিনের নতুন প্রতিভার পুরষ্কার জেতার পর ধর্মেন্দ্র বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। এই সুযোগের মাধ্যমেই তাঁর অভিনয় জীবন শুরু হয়।
advertisement
4/10
অভিষেক এবং প্রাথমিক সংগ্রাম: তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র ছিল দিল ভি তেরা হাম ভি তেরে (১৯৬০)। যদিও তাঁর প্রথম দিকের ছবিগুলি খুব বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করতে পারেনি, তবুও তাঁর ক্যারিশমা, সুন্দর চেহারা এবং আন্তরিকতা দ্রুত দর্শকদের মন জয় করে।
advertisement
5/10
বলিউডের হি-ম্যান: ধর্মেন্দ্র ১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশকের সেরা অ্যাকশন হিরো হয়ে ওঠেন, বলিউডের হি-ম্যান খেতাব অর্জন করেন। পেশিবহুল শরীর এবং একই সঙ্গে রোম্যান্টিক ব্যক্তিত্ব তাঁকে ফুল অউর পাত্থর (১৯৬৬), জুগনু (১৯৭৩) এবং ধরম বীর (১৯৭৭) এর মতো অ্যাকশন-প্যাকড হিট ছবিতে জনপ্রিয় করে তোলে।
advertisement
6/10
রোম্যান্টিক নায়ক: ধর্মেন্দ্র অ্যাকশন ছবির পাশাপাশি রোম্যান্টিক ছবিগুলির জন্যও সমানভাবে প্রশংসিত হয়েছিলেন। তিনি অনুপমা (১৯৬৬), সত্যকাম (১৯৬৯) এবং চুপকে চুপকে (১৯৭৫) ছবিতে প্রেম এবং আবেগের সূক্ষ্ম, হৃদয়গ্রাহী অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের মোহিত করেছিলেন।
advertisement
7/10
আইকনিক 'শোলে' এবং তাঁর স্বর্ণযুগ: ধর্মেন্দ্র রমেশ সিপ্পির ‘শোলে’ (১৯৭৫) ছবি থেকেই কেরিয়ারে এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছিলেন। ১৯৭০ এবং ১৯৮০-এর দশক ছিল তাঁর কেরিয়ারে বিশেষ উল্লেখযোগ্য, যেখানে 'ইয়াদোঁ কি বারাত', ‘সীতা অউর গীতা', 'ড্রিম গার্ল' এবং 'ক্রান্তি'-র মতো একের পর এক বিশাল হিট ছবি ছিল।
advertisement
8/10
হেমা মালিনীর সঙ্গে কিংবদন্তি প্রেম: হেমা মালিনীর সঙ্গে ধর্মেন্দ্রর প্রেম বলিউডের সবচেয়ে আলোচিত প্রেমের গল্পগুলোর মধ্যে একটি। শোলে এবং ড্রিম গার্লের মতো ছবিতে তাঁদের অন-স্ক্রিন রসায়ন বাস্তব জীবনের বন্ধনে রূপান্তরিত হয়, তাঁরা ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে প্রিয় দম্পতিদের একজন হয়ে ওঠেন।
advertisement
9/10
উত্তরাধিকার: পুত্র সানি দেওল, ববি দেওল, কন্যা এষা দেওল এবং অহনা দেওল- ধর্মেন্দ্র এক গর্বিত পিতা। মেয়েরা বিরতি নিলেও ছেলেরা বাবার পদাঙ্ক অনুসরণ করে ভারতীয় চলচ্চিত্রে পরিবারের উত্তরাধিকার অব্যাহত রেখেছেন।
advertisement
10/10
পুরষ্কার এবং স্বীকৃতি: ধর্মেন্দ্র তাঁর ছয় দশকের কর্মজীবনে একাধিক প্রশংসা অর্জন করেছেন, ভারতীয় চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য পদ্মভূষণ (২০১২) এবং ফিল্ম ফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড (১৯৯৭) পেয়েছেন।