Bollywood Gossip: ঘর ভেঙেছে এষার, এবার মাঠে নামলেন ধর্মেন্দ্র! মেয়েকে বিরাট পরামর্শ বাবার...
- Published by:Rachana Majumder
- trending desk
Last Updated:
অনেক দিন ধরেই এষা ও ভরতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এই নিয়ে অনেক খবরও হয়। গত বছর শাশুড়ি হেমা মালিনীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাননি ভরত।
advertisement
1/6

রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি ছবিটার কথা মনে পড়ে যাবে অনেকেরই। করণ জোহরের ওই ছবিতে মৃত্যুদৃশ্যের একটু আগে ধর্মেন্দ্রর একটা সংলাপ ছিল। ছবিতে ছেলেকে তিনি বলেছিলেন- ঘর ভাঙতে নেই।
advertisement
2/6
কখনও কখনও ছায়াছবি আর জীবন যে এসে দাঁড়ায় বাস্তব খাতে, এষা দেওলের বিবাহবিচ্ছেদ সে কথা নতুন করে প্রমাণ করে দিল। বড় মেয়েকেও এখন এই একই উপদেশ দিচ্ছেন প্রবীণ এই অভিনেতা। বলছেন, বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কথা একবার ভেবে দেখতে।
advertisement
3/6
এ কথা জানিয়েছেন ধর্মেন্দ্রর ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তি। তাঁর বক্তব্য, কোনও বাবাই মেয়ের সংসারে ভাঙন ধরলে খুশি হতে পারেন না, ধরমজিরও মনের অবস্থা তাই ভাল নয়। মনখারাপ নিয়েই তিনি বলছেন যে বিবাহবিচ্ছেদ সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে সন্তানদের উপরে। তাই এষার বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা না করলেও দুই নাতনি রাধ্যা আর মিরায়ার মুখ চেয়ে স্বামীর কাছে এষাকে ফিরে যাওয়ার কথা একবার ভেবে দেখতে বলছেন তিনি।
advertisement
4/6
এই বক্তব্য নায়কের নিজের জীবনের সঙ্গেও মিলে যায়। হেমা মালিনীকে বিয়ের সময়ে কিন্তু তিনি নিজের প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর এবং ছেলে সানি দেওল, ববি দেওলের থেকে দূরে সরে যাননি, বিবাহবিচ্ছেদের পথেও হাঁটেননি। দক্ষ ভাবে সামলেছেন দুই সংসারের দায়িত্ব। এবার তাই এষাকে বিচক্ষণের মতো সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুরোধ তাঁর।
advertisement
5/6
চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুর দিকে স্বামী ভরত তখতানির সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা করেছেন ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর কন্যা। ২০১২ সালে গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন এষা ও ভরত। প্রায় এক দশকের সম্পর্কে ইতি। যৌথ বিবৃতিতে এষা ও ভরত জানিয়েছেন, ‘পারস্পরিক ও সৌহার্দপূর্ণভাবে’ তাঁরা বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
advertisement
6/6
অনেক দিন ধরেই এষা ও ভরতের বিচ্ছেদের গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। এই নিয়ে অনেক খবরও হয়। গত বছর শাশুড়ি হেমা মালিনীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যাননি ভরত। দেখা যায়নি এষার জন্মদিনের অনুষ্ঠানেও। তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়। এবার সত্যিই বিচ্ছেদ হয়ে গেল এষা-ভরতের। তবে, সব কিছু যে আবারও ঠিক করে নেওয়া যায়, তারই প্রতিধ্বনি ধর্মেন্দ্রর কণ্ঠে।