Curry & Cyanide - The Jolly Joseph Case: প্রথমে শ্বশুর-শাশুড়ি, পরে স্বামী-মেয়ে...ঠান্ডা মাথায় ছয়টি খুন করেন অধ্যাপিকা! কারণ জানলে গায়ে কাঁটা দেবে
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
এই ডকুমেন্টরি ছবিটি কেরলের একটি ভয়াবহ সত্য ঘটনার উপর আধারিত।
advertisement
1/5

১৩ ডিসেম্বর মুক্তি পেয়েছে ‘করি অ্যান্ড সায়ানাইড-দ্য জলি জোসেফ কেস'-এর ট্রেলার। নেটফ্লিক্সের এই ডকুমেন্টরি ছবিটি কেরলের একটি ভয়াবহ সত্য ঘটনার উপর আধারিত। জলি জোসেফ নামের এক মহিলা নি:সাড়ে নিজের পরিবারের ছয় সদস্যকে খুন করেন। কীভাবে এই নৃশংষ কাজ করেছিলেন জলি? জানলেন শিউরে উঠবেন।
advertisement
2/5
ঘটনাটি ঘটেছিল কেরলের কোকিঝড়ের কুদাথাইয়ে। এই অঞ্চলের বাসিন্দা ছিলেন জলি জোসেফ ও তার পরিবাপর। উচ্চমাধ্যমিক পাস হওয়া সত্ত্বেও কোঝিকোড়ের এনআইটিতে অধ্যাপিকার কাজ করতেন জলি। অভিযোগ সায়ানাইড দিয়ে একে একে নিজের পরিবারে সদস্যদের হত্যা করেন জলি। যার মধ্যে একটি দু'বছরের শিশু কন্যাও ছিল।
advertisement
3/5
২০০২ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে সুপরিকল্পিত ভাবে এই খুনগুলি করেছিলেন জলি, বলেই অভিযোগ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে তার স্বামী রয় টমাস, শাশুড়ি আনাম্মা থমাস, শ্বশুর টম টমাস, আনাম্মার ভাই ম্যাথিউ মানচাদিয়িল, জলির দ্বিতীয় স্বামী শাজুর প্রথম স্ত্রী সিলি এবং তাদের মেয়ে আলফাইন। সবাইকেই সায়ানাইড দিয়ে হত্যা করা হয়।
advertisement
4/5
প্রথম দিকে কারও সন্দেহই হয়নি জলিকে। ২০১৯ সালে শ্বশুর টম টমাসের দ্বিতীয় ছেলে রোজো থমাস পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর বিষয়ে প্রথম সন্দেহ প্রকাশ করেন। তাঁর জানান অভিযোগের ভিত্তিতেই তদন্ত শুরু হয়। তারপরেই মৃত ব্যক্তির কঙ্কাল তুলে শুরু হয় পোস্ট মর্টেম। অভিযোগ সকলেরই মৃত্যুর কারণ ছিল সায়ানাইড।
advertisement
5/5
বিশদ তদন্তের পর জলি জোসেফকে ২০১৯ সালে গ্রেফতার করা হয়েছিল। জলিকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তাকে সায়ানাইড সরবরাহ করেছিল তার আত্মীয় এম.এস. ম্যাথিউ করতেন। তবে, এই ঘটনা আজও বিভিন্ন রহস্যে মোড়া। প্রভাব খাটিয়ে পাঁচটি মামলায় নিহতদের ময়নাতদন্ত না করাতে সফল হয়েছেন জলি জোসেফ। শুধু রয় থমাসের ময়নাতদন্ত হয়েছিল। এত বছরের এই ঘটনার রহস্য থেকে গিয়েছে।