Bollywood Sad Story: কেউ বাংলো থেকে বস্তিতে,কারও ওষুধ কেনার টাকা ছিল না, শেষজীবনে দারিদ্র কুড়ে কুড়ে খেয়েছে যে ৮ সুপারহিট বলি-তারকাকে
- Published by:Rukmini Mazumder
- news18 bangla
Last Updated:
Bollywood Sad Story: বিলাসবহুল বাড়ি,গাড়ির সারি! সেখান থেকে আচমকা ছন্দপতন। চিতরনাট্যে বাঁক এল। শেষ বয়সে এই ৮ সুপারডুপার হিট বলি তারকার জীবন কেটেছে সীমাহীন দারিদ্র আর নির্বান্ধব অবস্থায়
advertisement
1/9

একটা সময় ছিল যখন তাঁদের বাড়ির সামনে ভক্তদের লাইন লেগে থাকত। একের পর এক সিনেমা হিট। জনপ্রিয়তা- যৌলুশে ভরা জীবন। বিলাসবহুল বাড়ি,গাড়ির সারি! সেখান থেকে আচমকা ছন্দপতন। চিতরনাট্যে বাঁক এল। শেষ বয়সে এই ৮ সুপারডুপার হিট বলি তারকার জীবন কেটেছে সীমাহীন দারিদ্র আর নির্বান্ধব অবস্থায়। কোন তারকাদের কথা বলা হচ্ছে?
advertisement
2/9
রভিন বাবি-- ৭০ দশকে খ্যাতির শীর্ষে ছিলেন সুন্দরী। কিন্তু একসময় ছন্দপতন হল। জীবনের শেষদিকে সীমাহীন দারিদ্র...টাকার অভাবে চিকিৎসাও করাতে পারছিলেন না। মানসিকভাবে বিধ্বস্থ হয়ে পড়েছিলেন। ২০০৫-এর জানুয়ারিতে মৃত অবস্থায় ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় তাঁর মৃতদেহ। মৃত্যুর ২ দিন বাদে। প্রতিবেশিরা বলেছিলেন, ৩ দিন ধরে দুধ ও খাবরের কাগজ নিচ্ছিলেন না অভিনেত্রী। সেই থেকেই সন্দেহ দানা বাঁধে এবং পুলিশ ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে দেখেন, মাটিতে পড়ে রয়েছে পরভিনের দেহ। অনেকে এও বলেন, তাঁর একটা পায়ে নাকি গ্যাংগ্রিন-ও ছিল।
advertisement
3/9
মীনা কুমারী-- মীনা কুমারীকে বলা হল বলিউডের 'ট্র্যাজিক ক্যুইন'। ৪ বছর বয়সে অভিনয় শুরু করেছিলেন। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার জন্য অভিনয় চালিয়ে যেতে পারেননি। তাঁর জনপ্রিয় ছবি 'পাকিজা' মুক্তির ৩ সপ্তাহ পর-ই মৃত্যু হয় তাঁর। হাসপাতালে। হাসপাতালের বিল মেটানোর টাকা পর্যন্ত ছিল না একসময়ের খ্যাতনামা অভিনেত্রীর।
advertisement
4/9
অচলা সচদেব-- 'দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে'-এ 'দাদি'-কে মনে আছে? তিনি অচলা সচদেব। তুমুল জনপ্রিয় ছবি 'ওয়াক্ত'-এর কিংবদন্তী গান ' ও মেরি জোহরাজবি' আজ-ও মানুষ ভোলেনি। শেষ বয়সে একটি অ্যাক্সিডেন্ট-এর পর প্যারালাইজড হয়ে যান। হাসপাতালে পড়েছিলেন একা, কেউ দেখার-ও ছিল না। মৃত্যুর সময় পর্যন্ত তাঁর পাশে কেউ ছিল না
advertisement
5/9
এ কে হাঙ্গল-- বহু ছবিতে সাফল্যের সঙ্গে অভিনয় করেছেন এ কে হাঙ্গল। কিন্তু শেষদিনে চিকিৎসার টাকাটুকুও ছিল না। সেই সময় অমিতাভ বচ্চন চিকিৎসার জন্য ২০ লাখ টাকা দিয়েছিলেন।
advertisement
6/9
ভিমি--'হামরাজ' ও 'পতঙ্গ' অভিনেতা ভিমি ৭০-এর দশকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে ছিলেন। কিন্তু স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর অবসাদে ভুগতে থাকেন। শেষবয়সে কোন-ও টাকা-পয়সা ছিল না। এমনকি তাঁর দেশ শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হয় রিকশায়
advertisement
7/9
চন্দ্র মোহন-- ১৯৩০-৪০ দশকের জনপ্রিয় মুখ ছিলেন। প্রায় ২০টি ছবিতে অভিনয় করেছিলেন, শেষ ছবি ছিল 'রামবান'। 'মুঘল-এ-আজম'-এ প্রধান চরিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল, ১০টা রিল শ্যুট-ও করা হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু ছবি শেষ করার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। যরম দারিদ্রে ডুবে ছিলেন তিনি। মদ্যপান ও জুয়ার নেশায় ততদিনে সব খুইয়ে ফেলেছেন। চিকিৎসার টাকাটুকুও ছিল না। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৪৪।
advertisement
8/9
ভগবান দাদা-- ভবগান দাদা ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয় অভিনেতা-পরিচালক। কিন্তু পরপর ২৫ টা সিনেমা ফ্লপ করার পর তিনি বাধ্য হন তাঁর ২৫টা বেডরুমের জুহুর বাংলো, ৭টি গাড়ি বিক্রি কতে। তাঁর পরবর্তী ঠিকানা ছিল মুম্বইয়ের বস্তি। গোটা পরিবার নিয়ে সেখানেই থাকতেন। ৮৯ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়, সেই সময় তাঁর কাছে টাকা বা বন্ধু... কিছুই ছিল না।
advertisement
9/9
ভরত ভূষন-- ৫০-এর দশকে অন্যতম হ্যান্ডসাম নায়ক ছিলেন তিনি। কিন্তু জুয়ার নেশা চেপে ধরে তাঁকে। সব খুইয়ে ফেলেন। একটা কানাকড়িও ছিল না। শেষজীবন কেটেছিল মুম্বইয়ের বস্তিতে