Bipasha Basu: হৃদরোগে আক্রান্ত সদ্যোজাতকে নিয়ে একা মা! স্বামী করণ ছিলেন না কাছে, সত্য ফাঁস করে কান্না বিপাশার
- Published by:Teesta Barman
- news18 bangla
Last Updated:
Bipasha Basu: সম্পূর্ণ একা হয়ে গিয়েছিলেন বিপাশা। বিপাশা জানান, প্রথম ৪০ দিন, ৪০ রাত তিনি চোখের পাতা এক করতে পারেননি। আতঙ্কে দিন কাটত। এদিকে অপেক্ষা করেও দেবীর শারীরিক অবস্থার কোনও উন্নতি দেখা যায় না।
advertisement
1/10

তিন জনের হাসিখুশি ছোট্ট পরিবার। একরত্তিকে নিয়ে আদুরে ছবি ও ভিডিওর বন্যা। আপাতভাবে সব কত সুন্দর, আনন্দের। আদৌ কিন্তু তা নয়। বিপাশা বসু ও করণ সিং গ্রোভার যে কত বড় বিপদ কাটিয়ে এসেছেন তা কেউ জানে না।
advertisement
2/10
আজকের এই হাসির নেপথ্যে যে কত কান্না, তা জানা গেল সদ্য। নেহা ধুপিয়ার সঙ্গে লাইভ সেশনে এসে খোলসা করলেন বঙ্গতনয়া। কন্যাসন্তান দেবীর জন্মের পরের কিছু মাস ভয়াবহ ছিল তাঁর জন্য।
advertisement
3/10
জন্মের পর থেকেই অসুস্থ ছিল বিপাশার একরত্তি। ভেন্ট্রিকুলার সেপটাল ডিফেক্টে আক্রান্ত হয় সে। অর্থাৎ সদ্যোজাতর হৃদযন্ত্রে দু’টি ছিদ্র ছিল। সেই সময়ে চিকিৎসকরা বলে দিয়েছিলেন, মেয়ের যেন কোনওভাবে ফুসফুসে সংক্রমণ না হয়।
advertisement
4/10
তাই জন্য বাড়ির কাউকে মেয়ের সঙ্গে দেখা করতে দিচ্ছিলেন না বিপাশা। সেই সময়ে বিপাশার বাপের বাড়ির প্রত্যেকের জ্বর হয়েছিল, ঠান্ডা লেগেছিল। তাই সকলের থেকে দূরে রেখেছিলেন দেবীকে।
advertisement
5/10
কাউকে আসল কথা বলতে পারছিলেন না। সবার থেকে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছিল। এদিকে জীবনে কখনও এত একা লাগেনি বিপাশার। নেহাকে এই কথা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন তিনি।
advertisement
6/10
অন্যদিকে স্বামী করণের তখন একটি ছবির কাজ চলছিল, তাই তিনি শহরের বাইরে ছিলেন। জন্মের পর খারাপ খবর, তার মধ্যেই ১৫ দিন স্বামী নেই কাছে। করণ নাকি কাজটি ছেড়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন, কিন্তু পারেননি।
advertisement
7/10
সম্পূর্ণ একা হয়ে গিয়েছিলেন বিপাশা। বিপাশা জানান, প্রথম ৪০ দিন, ৪০ রাত তিনি চোখের পাতা এক করতে পারেননি। আতঙ্কে দিন কাটত। এদিকে অপেক্ষা করেও দেবীর শারীরিক অবস্থার কোনও উন্নতি দেখা যায় না।
advertisement
8/10
এর পরেই শুরু লড়াই। চিকিৎসকরা জানান, দেবীর হৃদযন্ত্রের ছিদ্রগুলি এতই বড় যে একমাত্র সার্জারির মাধ্যমেই তাকে সুস্থ করে তোলা সম্ভব।
advertisement
9/10
অভিনেত্রী জানান, মেয়ের ওপেন হার্ট সার্জারির বিষয়টি তিনি মেনে নিলেও স্বামী করণ তা মানতে পারছিলেন না। তিন মাসের দেবীর ছ'ঘণ্টা ধরে অস্ত্রোপচার হয়। আপাতত সে সুস্থ।
advertisement
10/10
এখন মেয়েকে খেলতে নিয়ে যেতে পারেন দম্পতি। পশুপাখির সঙ্গে খেলতে চাইলে তাতেও আর বাধা নেই। বিপাশার কথায়, ‘‘এখন অনেকটা হালকা লাগে।’’