Arijit Singh: 'আমি খারাপ ছেলে, মা কখনও সুখি হল না', আচমকা অরিজিৎ সিংয়ের এমন পোস্ট কেন? শোরগোল নেটদুনিয়ায়
- Published by:Raima Chakraborty
- news18 bangla
Last Updated:
Arijit Singh: গোটা বিশ্বব্যাপী তাঁর নাম। অনুরাগীর সংখ্যা কম নেই অরিজিৎ সিংয়ের। তার পরেও গায়কের জীবনে মাকে নিয়ে এ কেমন আক্ষেপ?
advertisement
1/10

দেশের অন্যতম তারকা গায়ক অরিজিৎ সিং। বাংলার ছেলের আচমকা প্রয়াত মাকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর তাতেই শোরগোল নেটপাড়ায়।
advertisement
2/10
আচমকা এমন পোস্ট কেন করলেন অরিজিৎ? কেন নিজেকে খারাপ ছেলে বললেন?
advertisement
3/10
আরজি কর কাণ্ডের পর থেকে একের পর এক পোস্ট করেন গায়ক। সেই সঙ্গে কয়েকটা ভিডিও পোস্ট করেছিলেন তিনি। তারপর মাঝে আবার কিছু দিনের জন্য ডিঅ্যাক্টিভেটও করে দেন তাঁর প্রোফাইল। আবারও কিছু দিন পরে ফেরেন তিনি।
advertisement
4/10
এই এক্স প্রোফাইলেই নিজের নানা কথা বলে থাকেন অরিজিত্‍। এই যেমন কয়েক দিন আগে গায়কের লেখায় বেরিয়ে এল জীবনের আক্ষেপের কথা।
advertisement
5/10
গোটা বিশ্বব্যাপী তাঁর নাম। অনুরাগীর সংখ্যা কম নেই তাঁর। তার পরেও গায়কের জীবনে এ কেমন আক্ষেপ?
advertisement
6/10
গত ৬ নভেম্বর লম্বা পোস্ট করেন অরিজিত্‍। তিনি লেখেন, “আমি সব সময় খারাপ ছেলে ছিলাম। সব সময় থাকবও। আমার জন্য মা কখনও সুখ পায়নি। এটাই আমি, এটাই সত্যি। আমি মাকে ভালবাসতাম এটাও সত্যি। কিন্তু আমার ভুল থেকে আর কোনও শিক্ষা নিতে পারব না কারণ আমার মা আর পৃথিবীতে নেই। কিন্তু তুমি পারো।”
advertisement
7/10
মা ও সন্তানের সম্পর্কের টানাপোড়েনের কথা যেমন অরিজিতের লেখায় ফুটে উঠেছে, তেমনই মা-কে কষ্ট দিয়ে তার আক্ষেপের সুরও বেজেছে লেখায়।
advertisement
8/10
অন্যদের তাই অরিজিৎ যেন বুঝিয়ে দিতে চেয়েছেন, মাকে কষ্ট দিয়ে সেই ভুল বোঝার আগেই তাঁকে হারিয়েছেন সন্তান হয়ে। অন্যদের তাই যেন বলতে চাইছেন, মাকে কষ্ট দিও না। এখনও অন্যদের শেখার সময় রয়েছে।
advertisement
9/10
মুম্বইয়তে গিয়ে নিজের স্বপ্নপূরণের পথে হাঁটতেও মায়ের সাপোর্ট সর্বদা সঙ্গে ছিল অরিজিতের। অরিজিৎ-এর মা একদিন স্বপ্ন দেখেছিলেন ছেলে নামী গায়ক হবে। অদিতি দেবীর সেই স্বপ্নপূরণ হয়েছে। তবুও মা-কে নিয়ে বেশকিছু আক্ষেপ রয়েই গেছে অরিজিৎ-এর।
advertisement
10/10
গত বছর কলকাতা কনসার্টেও মাকে নিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন গায়ক। অরিজিৎ বলেছিলেন, ‘আমি কলকাতায় এই প্রথম প্রোগাম করছি, মা নেই! এর আগে যখন প্রোগাম করেছিলাম মা ছিল। মায়ের অসুস্থতার সময় আমাকে না অনেকে সাহায্য করেছেন… থ্যাঙ্ক ইউ, ছোট থেকে বড়…অনেকে সাহায্য করেছেন। আমি সবার সঙ্গে দেখা করতে পারিনি। আমরা বাঁচাতে পারিনি মানুষটাকে...। যে যাঁর সময়মতো সবাই চলে যায়। ধন্যবাদ, সেই সময় যাঁরা কলকাতাতে আমার পাশে এসে দাঁড়িয়ে ছিলেন’।