'ওপারে ভাল থাকিস'... চোখের জল, লিপস্টিক আর চন্দনে ছোটবোনকে শেষবারের মতো সাজালেন দিদি
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Aindrila Sharma Passes Away: ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠা এতদিনের এত এত খুনসুটির মুহূর্তের সাক্ষী দিদির হাতেই আজ শেষ সাজ সাজলেন ঐন্দ্রিলা।
advertisement
1/10

বাড়ির সবথেকে ছোট সদস্য। সবার চেয়ে বেশি প্রাণবন্ত, উছ্বলতায় ভরপুর এক কবিতা যেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, তাঁর একের পর এক ভিডিও, ছবি, সোশ্যাল মিডিয়ার পাতার আপডেট এমনই এক কবিতাকে চিনিয়েছে বার বার। আর আজ সেই মেয়েরই শেষ বিদায়ের পালা। টানা কুড়িদিনের লড়াই শেষ।
advertisement
2/10
চোখের জলে ভাসছে গোটা পরিবার। তাঁর মধ্যেই শেষ বিদায়ে কোনও ত্রুটি রাখতে চান না তাঁরা। ঐন্দ্রিলার মতো বাঁচতে ভালোবাসা, সব সময় হাসি, আনন্দে আশেপাশের সকলকে ভরিয়ে রাখা মেয়ের শেষ যাত্রায় তাই বুকে পাথর রেখেছেন মা, দিদি, বাবা, প্রিয়জনেরা।
advertisement
3/10
নিজে হাতে ছোটবোনকে শেষবারের মতো সাজিয়ে দিলেন দিদি, ঐশ্বর্য শর্মা। চোখের জল মুছতে মুছতেই কপালে এঁকে দিলেন চন্দনের ফোটা, সোহাগে আদরে ঠোঁটে পরিয়ে দিলেন লিপস্টিক। কাঁপা কাঁপা আলতো হাতে লাগলেন ফাউন্ডেশন, ব্লাশ অন। এলো ফুলের সাজ। ফুলে-মালায় সাজানো হল ফুলের সাজে।
advertisement
4/10
সবসময় ফুলের মতো ফুটে থাকা মেয়েটার শেষ যাত্রায় যেন থাকে না একফোঁটাও মালিন্যের রেশ। একের পর এক ক্যান্সারের অভিঘাত। হাসিতে, ঝলমলে ব্যক্তিত্বে হেলায় হারিয়েছে যে মেয়ে এই দিন ঊনিশের কষ্ট যেন সে মেয়ের আগুনে দীপ্তিকে ম্লান না করতে পারে, কোনও ছায়া না ফেলতে পারে এই রোদ্দুরের গায়ে। শেষবারের মতো সেই দায়িত্ব নিলেন প্রিয় দিদি। ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠা এতদিনের এতো এতো খুনসুটির মুহূর্তের সাক্ষী দিদির হাতেই আজ শেষ সাজ সাজলেন ঐন্দ্রিলা।
advertisement
5/10
একের পর এক ক্যান্সারের অভিঘাত। হাসিতে, ঝলমলে ব্যক্তিত্বে হেলায় হারিয়েছে যে মেয়ে এই দিন ঊনিশের কষ্ট যেন সে মেয়ের আগুনে দীপ্তিকে ম্লান না করতে পারে, কোনও ছায়া না ফেলতে পারে এই রোদ্দুরের গায়ে। শেষবারের মতো সেই দায়িত্ব নিলেন প্রিয় দিদি। ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠা এতদিনের এতো এতো খুনসুটির মুহূর্তের সাক্ষী দিদির হাতেই আজ শেষ সাজ সাজলেন ঐন্দ্রিলা।
advertisement
6/10
শেষবারের মতো সেই দায়িত্ব নিলেন প্রিয় দিদি। ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠা এতদিনের এত এত খুনসুটির মুহূর্তের সাক্ষী দিদির হাতেই আজ শেষ সাজ সাজলেন ঐন্দ্রিলা।
advertisement
7/10
রবিবার দুপুর ১২.৫৯-এ শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন মাত্র চব্বিশের এই তরুণী। সকালেই পরিবারকে ডেকে পাঠিয়েছিল হাসপাতাল থেকে। এবার 'জিয়নকাঠি'র শেষ যাত্রার পালা। অভিনেত্রীর বন্ধু সৌরভ দাস নিউজ18 বাংলাকে জানান, শেষ যাত্রার ঐন্দ্রিলার সফরসূচি।
advertisement
8/10
সেই মতো শুরু হয় ঐন্দ্রিলার শেষ যাত্রা। হাসপাতাল চত্বরে উপচে পরে ভিড়। চেনা মানুষের ভিড়ে উৎসুক মুখ, চোখে জল, অচেনা অনুরাগীরাও। ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর কলকাতার কুদঘাটের আবাসনে। সেখান থেকে অভিনেত্রীর মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় টেকনিশিয়ান স্টুডিয়োতে। তার পর সোজা ক্যাওড়াতলা।
advertisement
9/10
দু-দুবার ক্যান্সারের মতো মারণ রোগের বিরুদ্ধে যুঝে সাহসের উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন সবেমাত্র জীবন শুরু করা তরুণী। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। শনিবার দুপুরের পর থেকে বারে বারে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন অভিনেত্রী। ফলে আরও সঙ্কটজনক হয়ে যায়। দেওয়া হয় সিপিআর৷
advertisement
10/10
কিন্তু একের পর এক কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ধাক্কা সামলাতে পারলেন না। হাল ছাড়লেন রবিবারের সকালে। কাছের দূরের সব মানুষের ভালোবাসার বাঁধন ছাড়িয়ে এক অন্য জীবনে পারি দিলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। রেখে গেলেন আত্মবিশ্বাস, ভালোবাসা, সাহসিকতার মোড়কে মোড়া এক রূপকথাকে।