স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে বড় মাইলস্টোন পেরল রাজ্য...! কারা করতে পারবেন আবেদন? কী কী সুবিধা পাবেন পড়ুয়ারা? জানুন খুঁটিনাটি
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
West Bengal Student Credit Card: তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প শুরু করেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এবার সেই প্রকল্পে রাজ্য সরকারের বিরাট সাফল্য ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
1/11

তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প শুরু করেছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। এবার সেই প্রকল্পে রাজ্য সরকারের বিরাট সাফল্য ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
2/11
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে রাজ্যে সুবিধাভোগীর সংখ্যা পেরিয়ে গেল ১ লক্ষ। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই সেই সুখবর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
advertisement
3/11
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট দিয়ে জানান, "আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি আমাদের স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড স্কিমের অধীনে, অনুমোদিত মামলার সংখ্যা আজ ১,০০,০০০ -র মাইলফলক অতিক্রম করেছে।
advertisement
4/11
কী এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড? এই প্রকল্পের অধীনে কী ভাবে উপকৃত হবেন ছাত্র-ছাত্রীরা? পোস্টে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন, "আমাদের সরকারের এই প্রধান প্রকল্পে, শিক্ষার্থীদের খুব নামমাত্র সুদের হারে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত শিক্ষা ঋণ দেওয়া হয়।"
advertisement
5/11
রাজ্যের পড়ুয়াদের আশ্বস্ত করে মুখ্যমন্ত্রী আরও জানান, "এক্ষেত্রে সুদের ভর্তুকির পরিমাণ সম্পূর্ণরূপে রাজ্য সরকার বহন করে। এই প্রকল্পটি উদীয়মান প্রতিভাদের তাঁদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে সহায়তা করে যাবে আগামী দিনেও। আমাদের সকল শিক্ষার্থীর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।"
advertisement
6/11
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৩০ জুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুরু করেছিলেন এই প্রকল্প। লক্ষ্মীর ভান্ডার, স্বাস্থ্য সাথীর মতোই রাজ্য সরকারের একটি জনদরদী প্রকল্প এই স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, এমনটাই দাবি রাজ্যের শাসক দলের।
advertisement
7/11
মূলত অর্থাভাবে যাতে কোনও ছাত্রছাত্রীর উচ্চশিক্ষা থমকে না যায় সেই উদ্দেশ্য নিয়েই এই প্রকল্পের সূচনা বলে সরকারের দাবি। এখন প্রশ্ন হল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারের এই প্রকল্পের অধীনে কে আবেদন করতে পারেন? কী কী সুবিধা মেলে? কত টাকা পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যায়? জেনে নেওয়া যাক বিশদে।
advertisement
8/11
কারা আবেদন করতে পারবেন?ন্যূনতম যোগ্যতা— দশম শ্রেণী, স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয়, ডিপ্লোমা, পেশাগত কোর্স, এমনকি কোচিং-এর ক্ষেত্রেও আবেদন করা যায় এই প্রকল্পের অধীনে। তবে শর্ত একটাই আবেদনকারীর বয়স হতে হবে ৪০ বছরের নীচে। এছাড়া পড়ুয়ার পরিবারকে কমপক্ষে ১০ বছর পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করতে হবে।
advertisement
9/11
কোন কোন খাতে ঋণ পাওয়া যায়?এই শিক্ষাঋণে কভার করা হয় প্রায় সব প্রয়োজনীয় খরচ, টিউশন ফি, ভর্তি ফি, কোচিং ফি, হোস্টেল/ভাড়া, বই–খাতা, ল্যাপটপ/কম্পিউটার, ল্যাব–ফি এবং পরীক্ষা ফি।
advertisement
10/11
সুদ, গ্যারান্টি, পরিশোধ—সুদ: ৪% (Simple Interest), কোর্স চলাকালীন সুদ নিয়মিত জমা দিলে আরও ১% ছাড়। ঋণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় সুবিধা কোনও জামানত বা গ্যারান্টর লাগে না, শুধুমাত্র অভিভাবক থাকলেই যথেষ্ট। এই শিক্ষা ঋণ পরিশোধের সময়: ১৫ বছর।
advertisement
11/11
রাজ্যের প্রান্তিক, আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া পড়ুয়াদের পাশে দাঁড়াতে এবং উচ্চশিক্ষায় সহায়ক হওয়ার ক্ষেত্রে এই প্রকল্পের গ্রহণযোগ্যতা দিন দিন বাড়ছে বলেই দাবি করছে সরকার।