Success Story: স্কুলেই বন্ধ পড়াশোনা, ১৪ বছরে বিয়ে, ১৮-তে দুই সন্তানের মা! তিনিই এখন ‘লেডি সিংহম’, চেনেন আইপিএস অম্বিকাকে?
- Published by:Ankita Tripathi
- news18 bangla
Last Updated:
Success Story: বিয়ের পর স্কুল ছাড়তে খানিকটা বাধ্য হন তিনি। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই কোলে আসে দুই সন্তান। দুই সন্তানকে নিয়ে তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী তিনি
advertisement
1/10

ইউপিএসসি পরীক্ষায় সফল হওয়ার স্বপ্ন দেখেন লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রী। ইউপিএসসি পরীক্ষাকে বিশ্বের অন‍্যতম কঠিন পরীক্ষা বলা হয়। অত‍্যন্ত কঠিন এই পরীক্ষায় সফল হলেই দেশের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদগুলিতে অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হওয়া সম্ভব।
advertisement
2/10
বহুবার পরীক্ষা দিয়ে বিফল হয়েছেন ইউপিএসসিসে। এমন উদাহরণ প্রচুর। কিন্ত আবার এত কঠিন পরীক্ষায় লক্ষ লক্ষ পরীক্ষার্থীদের পেছনে ফেলে দিয়ে বহু বাধা অতিক্রম করেই এই পরীক্ষায় সফল হয়েছেন, এমন উদাহরণও রয়েছে।
advertisement
3/10
আইপিএস এন অম্বিকার ইউএপসিতে সফল হওয়ার যাত্রাও রূপকথার চেয়ে কম রোমাঞ্চকর নয়। স্কুলে পড়াকালীন মাত্র ১৪ বছর বয়সেই বিয়ে হয়ে যায় তাঁর। স্বামী পুলিশ অফিসার।
advertisement
4/10
বিয়ের পর স্কুল ছাড়তে খানিকটা বাধ‍্য হন তিনি। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই কোলে আসে দুই সন্তান। দুই সন্তানকে নিয়ে তখন পুরোদস্তুর গৃহিণী তিনি
advertisement
5/10
এক প্রজাতন্ত্র দিবসে পুলিশ প্যারেডে তার স্বামীর সঙ্গে যাওয়ার সময় তার মনে আই.পি.এস অফিসার হওয়ার স্বপ্ন জাগ্রত হয়। সিনিয়র পুলিশ অফিসারদের প্রতি প্রদর্শিত সম্মান এবং প্রশংসা তাকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে।
advertisement
6/10
স্বামীকে বলেন মনের কথা। স্ত্রীর উচ্চা চ্চাকাঙ্ক্ষায় খুশি হলেও, তিনি তাকে কঠিন পথের কথা বুঝিয়ে দেন। আইপিএস অফিসার হওয়ার মানে শুধুমাত্র একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা পাস করা নয়, তাঁর চেয়েও অনেক কঠিন এই পথ। তবু দমে যাননি স্কুলছুট অম্বিকা।
advertisement
7/10
দুই সন্তানকে সামলে দূরশিক্ষার মাধ্যমেই ক্লাস ১০, ক্লাস ১২ এবং স্নাতক সম্পন্ন করেন তিনি। অ‍্যাকাডেমিক ছিল অসংখ‍্য। তবু সব বাধা পেরিয়ে গ্র‍্যাজুয়েট হন তিনি। তবু জেদি অম্বিকা তাঁর লক্ষ‍্যে স্থির ছিলেন। পাশে দাঁড়ান তাঁর স্বামীও।
advertisement
8/10
তিনি যেখানে থাকতেন সেখানে ইউপিএসসির প্রস্তুতির কোনও সুবিধা ছিল না। তাই অম্বিকা প্রস্তুতি নিতে চলে যান চেন্নাই। স্ত্রীর স্বপ্নের পথে তাঁর হাত ধরেছিলেন স্বামীও। অম্বিকা যখন চেন্নাইতে, তখন সন্তানদের সামলে ছিলেন তার স্বামী।
advertisement
9/10
তিনি তিনবার সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা দিয়েছিলেন কিন্তু প্রতিবারই ব্যর্থ হন। তার স্বামী তখন তাকে ফিরে আসতে বলেন, কিন্তু তিনি শেষবারের মতো একটি সুযোগ চান। সৌভাগ্যবশত, চতুর্থ প্রচেষ্টায়, তিনি প্রিলিমস, মেইনস এবং ইন্টারভিউ পাস করেন, অবশেষে ২০০৮ সালে আইপিএস অফিসার হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করেন।
advertisement
10/10
প্রথম পোস্টিং ছিল মহারাষ্ট্রে, যেখানে তিনি দ্রুত 'লেডি সিংহম' নামে পরিচিত হন। ২০১৯ সালে, মহারাষ্ট্রে ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে, তিনি ‘লোকমত মহারাষ্ট্রিয়ান অফ দ্য ইয়ার’ পুরস্কারে ভূষিতা হন।