Success Story of IAS Pari Bishnoi: ব্রেন উইথ বিউটি! দেশের অন্যতম সফল-সুন্দরী IAS অফিসার, বিয়ে করেছেন বিজেপি নেতাকে! কোথায় পোস্টিং পরীর জানেন?
- Published by:Raima Chakraborty
- local18
- Reported by:Trending Desk
Last Updated:
Success Story of IAS: আসলে আইএএস, আইপিএস, আইএফএস অফিসারের মতো সম্মানীয় পদে সরকারি চাকরি অর্জন করার স্বপ্ন বহু যুবক-যুবতীই দেখেন। ২০১৯ সালে মাত্র ২৩ বছর বয়সে ইউপিএসসি পরীক্ষায় পাশ করেন পরী।
advertisement
1/12

বিশ্বের সবথেকে কঠিন পরীক্ষাগুলির মধ্যে অন্যতম হল ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসেস এক্সামিনেশন। এর তিনটি লেভেল রয়েছে - প্রিলিম, মেনস এবং ইন্টারভিউ।
advertisement
2/12
আসলে আইএএস, আইপিএস, আইএফএস অফিসারের মতো সম্মানীয় পদে সরকারি চাকরি অর্জন করার স্বপ্ন বহু যুবক-যুবতীই দেখেন। প্রতি বছর এই পরীক্ষায় বসেন অগণিত পরীক্ষার্থী। কিন্তু সকলেই যে ইউপিএসসি পরীক্ষায় পাশ করতে পারেন, এমনটা একেবারেই নয়।
advertisement
3/12
আসলে এই পরীক্ষায় সাফল্য লাভ করার জন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রমের। অনেকেই পড়াশোনা করতে গিয়ে একের পর এক নির্ঘুম রাত কাটান। আজ আমরা এমনই এক সফল পরীক্ষার্থীর বিষয়ে কথা বলব।
advertisement
4/12
শুনে নেওয়া যাক আইএএস পরী বিষ্ণোইয়ের গল্প। বলা যায়, সৌন্দর্য এবং বুদ্ধির অপূর্ব মেলবন্ধন রয়েছে তাঁর মধ্যে। মাত্র ২৩ বছর বয়সে AIR 30 নিয়ে তিনি ইউপিএসসি পরীক্ষায় পাশ করেছেন।
advertisement
5/12
বর্তমানে তিনি এক বিজেপি সাংসদের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ।
advertisement
6/12
জন্ম এবং পরিবার: ১৯৯৬ সালে ২৬ ফেব্রুয়ারি রাজস্থানের কাকরা গ্রামে জন্ম পরী বিষ্ণোইয়ের। উচ্চশিক্ষিত পরিবারের কন্যা তিনি। পরীর বাবা মণিরাম বিষ্ণোই একজন আইনজীবী, আর তাঁর মা সুশীলা বিষ্ণোই হলেন সরকারি রেলওয়ে পুলিশের পুলিশ অফিসার। পরীর দাদু গোপীরাম বিষ্ণোই চার বার কাকরা গ্রামের সরপঞ্চ বা মোড়ল হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
advertisement
7/12
শিক্ষা: আজমেরের সেন্ট মেরিজ কনভেন্ট স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন পরী। দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করার পর তিনি দিল্লি চলে গিয়েছিলেন। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্দ্রপ্রস্থ কলেজ ফর উইমেন থেকে স্নাতক পাশ করেন। আজমেরের মহর্ষি দয়ানন্দ সরস্বতী বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স করেন পরী। UGC NET এবং তারপর NET-JRF পাশ করেন। এরপর ইউপিএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন তিনি।
advertisement
8/12
কঠোর প্রস্তুতি: ২০১৯ সালে মাত্র ২৩ বছর বয়সে ইউপিএসসি পরীক্ষায় পাশ করেন পরী। কঠিন প্রতিযোগিতামূলক এই পরীক্ষায় তৃতীয়বারের প্রচেষ্টায় তাঁর সর্বভারতীয় র‍্যাঙ্ক হয়েছিল ৩০। একবার পরী জানিয়েছিলেন যে, তিনি নিজের সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিয়েছেন। এমনকী স্মার্টফোন পর্যন্ত ব্যবহার করতেন না তিনি। ইউপিএসসি-র প্রস্তুতি চলাকালীন কঠিন নিয়মানুবর্তিতার মধ্যে জীবন কাটাতে শুরু করেছিলেন পরী। অনেকটা সাধকের মতো।
advertisement
9/12
বিবাহ: ২০২৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর সাংসদ ভব্য বিষ্ণোইয়ের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছিলেন পরী বিষ্ণোই। হিসারের আদমপুর কেন্দ্র থেকে বিজেপি সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। ভব্য নিজেও রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য।
advertisement
10/12
তাঁর প্রয়াত দাদু ভজন লাল বিষ্ণোই তিন বার হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। এখানেই শেষ নয়, ভব্যর বাবা কুলদীপ বিষ্ণোই হলেন হরিয়ানা জনহিত কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠাতা।
advertisement
11/12
এসডিএম পদে নিযুক্ত: বর্তমানে আইএএস অফিসার পরী বিষ্ণোই এসডিএম হিসেবে নিযুক্ত। সিকিমের গ্যাংটকে সাব ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিযুক্ত তিনি।
advertisement
12/12
২০২২ সালে পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রকের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন পরী।