Job Oppurtunity: চাকরির বাজারে মন্দা! জেনে নিন ‘এই’ সার্টিফিকেট কোর্সগুলির কথা, পাশ করলেই চাকরি

পড়াশোনা শেষ করার পর ভাল রোজগারের পথ খুঁজে পাওয়াই যুব সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্য। কারণ অর্থের সংস্থান না থাকলে কোনও ভাবেই জীবন অতিবাহিত করা সম্ভব নয়। কিন্তু পড়াশোনা কোন পথে নিয়ে গেলে সহজে রোজগারের পথ খুলে যাবে তা নিয়ে অনেকেই সন্দিহান। স্নাতক স্তরে পড়াশোনা শেষ করার পর কিছু সার্টিফিকেট কোর্স করে জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া যেতে পারে। জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত—

অনেক সময়ই স্নাতক শেষ করার পর বোঝা যায়, সেই বিষয়ে পড়াশোনা করে আদৌ কোনও লাভ হল না। ভাল চাকরি বা অন্যকোনও রোজগারের পথ খুলছে না। তখন কয়েক মাসের সার্টিফিকেট কোর্স করে নেওয়া যেতে পারে। যেমন,

ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং কোর্স: ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং কেরিয়ার হিসেবে খুবই ভাল। বিশেষত এই ক্ষেত্রে আগ্রহী হলে দুর্দান্ত কেরিয়ার করা যায়। ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কিং-এ সার্টিফিকেট কোর্স করার পরই একজন ভাল প্যাকেজে চাকরি পেতে পারেন। চাইলে নিজের ফার্মও খুলতে পারেন।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টলিজেন্স: আগামী কয়েক বছরে AI অপ্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠবে বলেই মনে করা হচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনেক ক্ষেত্রে খুব সহায়ক, ফলে নতুন চাকরি তৈরির সম্ভাবনা রয়েছে। দ্বাদশ শ্রেণীতে বিজ্ঞান নিয়ে পড়লে এই বিষয়ে সার্টিফিকেট কোর্স করে নেওয়া যায়।

সাইবার সিকিউরিটি কোর্স: সারা বিশ্বে সাইবার জালিয়াতি বা আক্রমণ বাড়ছে। তাই সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্টের কাজ কম্পিউটার ও প্রযুক্তির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গি। চাইলে এথিক্যাল হ্যাকিং কোর্সও করা যেতে পারে। এই উভয় ক্ষেত্রেই বিশেষজ্ঞদের চাহিদা বাড়ছে।

ওয়েব ডেভেলপার কোর্স: আজকাল ছোট বা বড় সব ধরনের ব্যবসাতেই ওয়েব ডিজাইনিং এর ভূমিকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই পদ্ধতি ছাড়া অনলাইন ব্যবসা করা প্রায় অসম্ভব। তাই একথা বলাই যায় যে, ওয়েব ডিজাইনিং কোর্স বা ওয়েব ডেভেলপারের চাহিদা সবসময় থাকবে। এই ক্ষেত্রেও কোনও পড়ুয়ার কাছে দু’টি পথ খোলা থাকবে – কেউ চাইলে নিজের যোগ্যতা অনুসারে কোনও সংস্থায় চাকরির আবেদন করতে পারেন। অথবা, সরাসরি নিজেরই ডিজাইনিং সংস্থা খুলে ফেলতে পারেন।