TRENDING:

প্রিলিমিনারিতে পাশ করলেও মেইনস পরীক্ষায় এসে আটকে যেতেন! হাল না ছেড়ে কী ভাবে দ্বিতীয় হলেন WBCS-এ? আশিস জলজ্যান্ত অনুপ্রেরণা!

Last Updated:
ডব্লিউবিসিএস (WBCS) পরীক্ষায় ২০২২-এ দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক আশিস ২০১৬ সাল থেকে ইউপিএসসি-র জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়ে তিনি কী ভাবে সফল হলেন?
advertisement
1/11
বার বার ব্যর্থ হয়েছেন! তবু হাল না ছেড়ে কী ভাবে দ্বিতীয় হলেন WBCS-এ? শুনলে আপনিও পারবেন!
সাফল্যের গল্পে কখনও কখনও ব্যর্থতাই হয় সবচেয়ে বড় শিক্ষক। আর এই সত্যকে প্রমাণ করে দিলেন শিলিগুড়ির চম্পাসারি এলাকার বাসিন্দা আশিস ভান্ডারি। ডব্লিউবিসিএস ২০২২-এর ফলাফলে ওয়েস্ট বেঙ্গল রেভিনিউ সার্ভিসে রাজ্যস্তরে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন তিনি।
advertisement
2/11
শুধু প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য নয়, জীবনের প্রতিটি বাঁকে যে অধ্যবসায়, আত্মবিশ্বাস আর অধ্যয়ন—এই ত্রিমাত্রিক সংকল্পই আসল চাবিকাঠি, তা যেন আরও একবার প্রমাণ করে দিল আশিসের যাত্রাপথ। জন্মসূত্রে সিকিমের হলেও বর্তমানে আশিস থাকেন শিলিগুড়িতে।
advertisement
3/11
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক, পাস করেছেন অরুণাচলপ্রদেশের একটি কলেজ থেকে—বিষয় ছিল ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন। কিন্তু প্রযুক্তির পাঠ শেষ করেই যেখানে অনেকে থেমে যান চাকরির খোঁজে, সেখানে আশিসের চোখ ছিল প্রশাসনিক পরিষেবার দিকে।
advertisement
4/11
২০১৬ সাল থেকে ইউপিএসসি-র লড়াই শুরু করেছিলেন তিনি। প্রিলিমস পেরিয়েও বারবার থেমে গেছেন মেইনস পরীক্ষায়। কিন্তু হাল ছাড়েননি। ২০২১ সালে রাজ্য সরকারের এমএসএমই দফতরে চাকরি পেলেও ইউপিএসসি না হলে ডব্লিউবিসিএস—এই সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন তিনি।
advertisement
5/11
অবশেষে সেই স্বপ্নপূরণ হল। বর্তমানে তিনি কালিম্পংয়ে এমএসএমই-র ডেভেলপমেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। তার মধ্যেই কাজের ফাঁকে, সময়ের ছেঁড়া টুকরোগুলোকেও সেলাই করে নিয়েছেন পড়ার ফিতেয়। এমনকি চাকরির পাশাপাশি কোচিংও করাতেন, যাতে নিজের প্রস্তুতিও আরও মজবুত হয়।
advertisement
6/11
আশিস বলেন, “আমি জীবনে ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়েই লক্ষ্যপূরণের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। নিয়মিত পড়াশোনা করে সেটাকে অভ্যাসে পরিণত করেছি।”
advertisement
7/11
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতিপ্রার্থীদের জন্য তাঁর বার্তা সোজাসাপটা কিন্তু অনুপ্রেরণায় ঠাসা— “জীবনে ব্যর্থতা আসলে থেমে যেও না। বরং লক্ষ্য স্থির রেখে সঠিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা চালিয়ে যাও।”
advertisement
8/11
২০১৬ সাল থেকে ইউপিএসসি-র লড়াই শুরু করেছিলেন তিনি। প্রিলিমস পেরিয়েও বারবার থেমে গেছেন মেইনস পরীক্ষায়। কিন্তু হাল ছাড়েননি। ২০২১ সালে রাজ্য সরকারের এমএসএমই দফতরে চাকরি পেলেও ইউপিএসসি না হলে ডব্লিউবিসিএস—এই সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন তিনি। অবশেষে সেই স্বপ্নপূরণ হল।
advertisement
9/11
বর্তমানে তিনি কালিম্পংয়ে এমএসএমই-র ডেভেলপমেন্ট অফিসার হিসেবে কর্মরত। তার মধ্যেই কাজের ফাঁকে, সময়ের ছেঁড়া টুকরোগুলোকেও সেলাই করে নিয়েছেন পড়ার ফিতেয়।
advertisement
10/11
এমনকি চাকরির পাশাপাশি কোচিংও করাতেন, যাতে নিজের প্রস্তুতিও আরও মজবুত হয়। আশিস বলেন, “আমি জীবনে ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিয়েই লক্ষ্যপূরণের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি। নিয়মিত পড়াশোনা করে সেটাকে অভ্যাসে পরিণত করেছি।”
advertisement
11/11
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতিপ্রার্থীদের জন্য তাঁর বার্তা সোজাসাপটা কিন্তু অনুপ্রেরণায় ঠাসা— “জীবনে ব্যর্থতা আসলে থেমে যেও না। বরং লক্ষ্য স্থির রেখে সঠিক পদ্ধতিতে পড়াশোনা চালিয়ে যাও।”
বাংলা খবর/ছবি/শিক্ষা/
প্রিলিমিনারিতে পাশ করলেও মেইনস পরীক্ষায় এসে আটকে যেতেন! হাল না ছেড়ে কী ভাবে দ্বিতীয় হলেন WBCS-এ? আশিস জলজ্যান্ত অনুপ্রেরণা!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল