ভারতীয় সেনাবাহিনীতে ইতিহাস গড়লেন হর্ষিতা! ঠাকুরদার 'স্বপ্ন' পূরণ... কী ভাবে সত্যি হল সব? জানুন
- Published by:Tias Banerjee
Last Updated:
Indian Army Story: দাদুর স্বপ্ন ছিল তিনি হর্ষিতাকে সরকারি গেজেটেড অফিসার হিসেবে দেখতে চান। এক তরুণীর নিষ্ঠা—আর তাতেই সৃষ্টি হল এক নতুন ইতিহাস।
advertisement
1/6

একটা স্বপ্ন ছিল… বহু বছর আগে দেখা এক বয়স্ক মানুষের চোখে। একটা প্রত্যাশা ছিল—যেন রক্তের স্রোতের মধ্যেই বয়ে চলে দেশসেবার ডাকে সাড়া দেওয়ার শক্তি। সময় কেটে গিয়েছে, সেই মানুষটি এখন বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছেন। কিন্তু তাঁর স্বপ্ন? তা যেন এক নবজন্ম পেল তাঁরই পরিবারের ছোট্ট মেয়ের চোখে। সেই চোখ আজ শুধু স্বপ্ন দেখে না, স্বপ্ন ছুঁয়েও ফেলে।
advertisement
2/6
হরিয়ানার রোহতক জেলার বাসিন্দা হর্ষিতা ছোট থেকেই শুনে এসেছেন তাঁর ঠাকুরদা রান সিংহের স্বপ্ন—নাতনি যেন একদিন সরকারি গ্যাজেটেড অফিসার হন। সেই স্বপ্নই আজ বাস্তব। দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চলেছেন তিনি, সেনাবাহিনীর একজন অফিসার হিসেবে। (Representative Image: AI)
advertisement
3/6
ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন (UPSC) প্রতি বছর দুইবার Combined Defence Services (CDS) পরীক্ষা নিয়ে থাকে, যার মাধ্যমে **Indian Military Academy (IMA), Naval Academy (INA), Air Force Academy (AFA) এবং Officers Training Academy (OTA)-তে যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগ করা হয়। সেই কঠিন প্রতিযোগিতায় হর্ষিতা অর্জন করেছেন AIR-3, অর্থাৎ অল ইন্ডিয়া র‍্যাঙ্ক ৩। (Representative Image: AI)
advertisement
4/6
হর্ষিতা তাঁর প্রাথমিক পড়াশোনা করেন হিসারের OP মডার্ন জিন্দাল স্কুলে। এরপর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে অনার্স সহ স্নাতক সম্পন্ন করেন। তাঁর পরিবার শিক্ষাক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত। বাবা অশোক কাদিয়ান ও মা কিরণ কাদিয়ান হিসারে একটি ইংরেজি স্পোকেন ও IELTS কোচিং একাডেমি চালান। (Representative Image: AI)
advertisement
5/6
হর্ষিতার পারিবারিক শিকড় ঝাজ্জর জেলার দুবালধান গ্রামে। তাঁর ঠাকুরদা রান সিংহ জনকল্যাণ বিভাগের (PWD) প্রাক্তন সুপারিনটেন্ডেন্ট এবং ঠাকুমা ওমবতী দেবী সরকারি স্কুলের হিন্দি শিক্ষিকা হিসেবে অবসর নিয়েছেন। (Representative Image: AI)
advertisement
6/6
হর্ষিতা জানান, তাঁর ঠাকুরদাই প্রথম তাঁর মধ্যে সেই উচ্চাকাঙ্ক্ষা জাগিয়ে তুলেছিলেন। "সেনার পোশাকের প্রতি যে সম্মান, সেটা আমার হৃদয়ে বরাবরই ছিল," বললেন হর্ষিতা। "আজ আমার পরিবার আমার উপর গর্বিত, কারণ আমি এবার দেশের সেবা করতে পারব একজন অফিসার হিসেবে।"