Writing on Bank Notes: ৫০, ১০০ টাকার নোটের উপর ভর্তি লেখা! আদৌ ব্যাঙ্ক ফেরত নেবে তো? জানুন নিয়ম

মাঝে মধ্যে আমাদের হাতে বেশ কিছু নোট আসে। সেই নোটের উপরে পেনের কালি দিয়ে অনেক কিছু লেখা থাকে। বিভিন্ন নোটে নানারকম লেখা থাকে। (প্রতীকী ছবি)

কিন্তু এই নোটগুলো নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন। বিশেষ করে, এই নোটগুলি ফের ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যা হবে কিনা এই প্রশ্ন অনেকের মধ্যেই ঘোরাফেরা করে।(প্রতীকী ছবি)

কিন্তু এ বিষয়ে আগেই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে দিয়েছিল আরবিআই। নোটের উপর লেখা থাকলে কী করতে হবে তা জানিয়ে দিয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। (প্রতীকী ছবি)

পিআইবি ফ্যাক্ট চেক-এ এ বিষয়ে আগে পুরো সত্যতা জানিয়েছিল। এতে বলা হয়েছে, আপনি যদি ৫০০, ২০০, ১০০, ৫০, ২০ টাকার নোটে কিছু লেখা পান, তার পরেও এটি সম্পূর্ণ বৈধ থাকবে।(প্রতীকী ছবি)

কোনও দোকানদার বা গ্রাহক এই ধরনের নোট নিতে একেবারে অস্বীকার করতে পারে না, কারণ নোটটি আরবিআই-এর নিয়ম অনুসারে লেখা থাকা সত্ত্বেও সম্পূর্ণ বৈধ বলে বিবেচিত হয় এমন নোটগুলি।(প্রতীকী ছবি)

তবে সেই সঙ্গে আরবিআই গ্রাহকদের নোটের উপর কিছু না লেখার জন্যও পরামর্শ আগেই দিয়েছিল। কারণ এতে নোটের কার্যক্ষমতা কমে যায় অর্থাৎ নোটটি দুর্বল হয়ে যেতে পারে।(প্রতীকী ছবি)

কোনও নোট বিকৃত বা নোংরা হলে, তা ব্যাঙ্কে গিয়ে বিনিময় করতে হবে। এই সুবিধা ২০২০ সালে ১লা জুলাই থেকে শুরু হয়েছে।(প্রতীকী ছবি)

কোনও নোট বিকৃত বা নোংরা হলে, তা ব্যাঙ্কে গিয়ে বিনিময় করতে হবে। এই সুবিধা ২০২০ সালে ১লা জুলাই থেকে শুরু হয়েছে।(প্রতীকী ছবি)

পুরানো ও বিকৃত নোটের পরিবর্তে ব্যাঙ্কগুলো গ্রাহককে নতুন নোট দেয়। আপনি চাইলে স্থানীয় ব্যাঙ্কে গিয়ে নোট পরিবর্তন করতে পারেন।(প্রতীকী ছবি)

এই সুবিধা NBFC এবং Small Finance ব্যাঙ্কগুলিতেও পাওয়া যায়, তবে এই ব্যাঙ্কগুলিতে এই সুবিধা প্রদান করা বাধ্যতামূলক নয়।(প্রতীকী ছবি)