শুধু এই নিয়মগুলো মেনে চলুন, ৪০-এ পৌঁছনোর আগেই হবে স্বপ্নের বাড়ি!
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
স্বপ্নপূরণের জন্য যথাযথ পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির প্রয়োজন। বিশেষ করে যাঁরা ৪০ বছর বয়সের আগেই বাড়ির মালিক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।
advertisement
1/9

নিজের বাড়ি। মধ্যবিত্ত বাঙালির স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নপূরণের জন্য যথাযথ পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির প্রয়োজন। বিশেষ করে যাঁরা ৪০ বছর বয়সের আগেই বাড়ির মালিক হওয়ার স্বপ্ন দেখেন।
advertisement
2/9
কম বয়সে সঠিক জায়গায় বিনিয়োগ খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবেই ঠিকঠাক রিটার্ন পাওয়া যাবে। বাড়ি তৈরির যাত্রাপথে কোনও আঁচ লাগবে না।
advertisement
3/9
বাড়ি কেমন হবে? স্বচ্ছ ধারণা থাকা প্রয়োজন। অবস্থান, আকার থেকে শুরু করে বিন্যাস, শৈলী – সব যেন ছকা থাকে। তবেই পরিকল্পনাকে বাস্তবে রূপ দেওয়া সম্ভব হবে। এর সঙ্গে দরকার, বর্তমান আর্থিক পরিস্থিতির মূল্যায়ন।
advertisement
4/9
আয়, ব্যয় এবং সঞ্চয় ঠিক কোন পর্যায়ে আছে, আরও কত টাকা লাগবে, দেখতে হবে। তবেই কোথায়, কত টাকা বিনিয়োগ করা উচিত হবে, সেই ছবিটা বোঝা যাবে।
advertisement
5/9
আর্থিক লক্ষ্য নির্ধারণ: বাড়ি তৈরি বা কেনার জন্য কত টাকা লাগবে? সবার আগে সেটা নির্ধারণ করা জরুরি। পাশাপাশি মাথায় রাখতে হবে ডাউন পেমেন্টের টাকার কথাও। সঙ্গে অন্দরসজ্জা, সংস্কার বা অন্যান্য খরচের জন্য জরুরি তহবিল। সুস্পষ্ট লক্ষ্য থাকলে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগের পরিমাণ নির্ধারণ সহজ হয়ে যাবে।
advertisement
6/9
সঠিক মিউচুয়াল ফান্ড নির্ধারণ: বাড়ি কেনার জন্য বিনিয়োগ করতে চাইলে মিউচুয়াল ফান্ডই আদর্শ। তহবিল নির্বাচন করার সময় ঝুঁকি, বিনিয়োগের সময়কাল এবং আর্থিক উদ্দেশ্যর কথা মাথায় রাখতে হবে।
advertisement
7/9
দীর্ঘমেয়াদে সম্পদ তৈরির জন্য রয়েছে ইক্যুইটি ফান্ড। স্থিতিশীলতা এবং নিয়মিত আয়ের জন্য ডেট ফান্ড। উভয়ের সংমিশ্রণ বেছে নিলে পোর্টফোলিওতে ভারসাম্য বজায় থাকবে।
advertisement
8/9
এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ: মিউচুয়াল ফান্ডে নিয়মিত বিনিয়োগের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি হল এসআইপি। মাসিক বা ত্রৈমাসিক, পছন্দ অনুযায়ী বেছে নেওয়া যায়। এতে কমপাউন্ড ইন্টারেস্ট এবং রুপি কস্ট অ্যাভারেজিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। বিনিয়োগে শৃঙ্খল বজায় থাকে।
advertisement
9/9
আর্থিক উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা: আর্থিক পরিস্থিতি এবং কোথায় বিনিয়োগ লাভজনক হবে, নিজে বুঝতে না পারলে আর্থিক উপদেষ্টার পরামর্শ নেওয়াই ভাল। তিনি কতটা ঝুঁকি নেওয়া উচিত ঠিক করে দেওয়ার পাশাপাশি মিউচুয়াল ফান্ড নির্বাচন করতেও সাহায্য করবেন।