Mukesh Ambani on Ratan Tata: ‘রতন, আমার মনে তুমি চিরদিন থেকে যাবে’, প্রিয় বন্ধুবিচ্ছেদে লিখলেন মুকেশ আম্বানি
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Mukesh Ambani On 'Dear Friend' Ratan Tata's Death: "নিঃসন্দেহেই দেশের পক্ষে এ এক শোকাকুল দিন। রতন টাটার প্রয়াণ শুধু টাটা গ্রুপেরই ক্ষতি নয়, একই সঙ্গে দেশেরও", লিখলেন মুকেশ আম্বানি।
advertisement
1/6

শারদ নবরাত্রি এবার অন্যবারের চেয়ে আলাদা। বাতাসে পুণ্যতার পরশ আছে ঠিকই। একই সঙ্গে রয়েছে শোকের ম্লান আবহও। শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন রতন টাটা। শুধু উদ্যোগপতি রূপেই নয়, দেশের মানবিক মুখও ছিলেন এই ৮৬ বছরের প্রবাদপ্রতিম পুরুষ।
advertisement
2/6
অনেকেই হয়তো জানেন না যে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের প্রধান মুকেশ আম্বানির সঙ্গে ছিল তাঁর সুগভীর সখ্যতা। বন্ধুবিচ্ছেদে শোকার্ত মন যখন তাই কলম ধরল, ঝরে পড়ল শুধুই অশ্রুকণা।
advertisement
3/6
‘‘নিঃসন্দেহেই দেশের পক্ষে এ এক শোকাকুল দিন। রতন টাটার প্রয়াণ শুধু টাটা গ্রুপেরই ক্ষতি নয়, একই সঙ্গে দেশেরও’’, লিখছেন মুকেশ আম্বানি। (File Photo)
advertisement
4/6
‘‘ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথা যদি বলতে হয়, রতন টাটার প্রয়াণ আমাকে সুগভীর শোকে আচ্ছন্ন করেছে, কেন না আমি আমার প্রিয় বন্ধুকে হারালাম! যতবার ওঁর সঙ্গে কথা হয়েছে, উনি আমায় অনুপ্রাণিত করেছেন, উৎসাহিত করেছেন, আর প্রতিবারই তাঁর চারিত্রিক মহানতা এবং অমূল্য মানবিকতা তাঁর প্রতি আমার শ্রদ্ধা কেবল বর্ধিত করেছে ৷’’ লিখেছেন মুকেশ আম্বানি।
advertisement
5/6
মুকেশ আম্বানির মতে, ‘‘বলতে দ্বিধা নেই, রতন টাটার প্রয়াণের সঙ্গে সঙ্গে দেশ তার সর্বাধিক উজ্জ্বল এবং দয়ালু সন্তানকে হারাল! রতন টাকা একদিকে যেমন ভারতকে তুলে ধরেছিলেন বিশ্বদরবারে, তেমনই অন্য দিকে বিশ্বের যা কিছু সেরা তা নিয়ে এসেছিলেন এই দেশে। টাটা পরিবারকে এক প্রতিষ্ঠান রূপে গড়ে তুলেছিলেন তিনিই, ১৯৯১ সালে চেয়ারম্যানের পদপ্রাপ্তির পর থেকে টাটা গ্রুপের সমৃদ্ধি বর্ধিত করেছেন অন্তত ৭০ গুণ, একে পরিণত করেছেন এক আন্তর্জাতিক সংস্থায় ৷’’
advertisement
6/6
রিলায়েন্স, নীতা এবং আম্বানি পরিবারের পক্ষ থেকে টাটা পরিবার এবং টাটা গ্রুপের প্রতি সদস্যের জন্য আমার সমবেদনা রইল। রতন, আমার মনে তুমি চিরদিন থেকে যাবে"। 'ওম শান্তি'!
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Mukesh Ambani on Ratan Tata: ‘রতন, আমার মনে তুমি চিরদিন থেকে যাবে’, প্রিয় বন্ধুবিচ্ছেদে লিখলেন মুকেশ আম্বানি