Money Making Tips: মাত্র ১০০ টাকা খরচে লাভ ৬০০! হাতে আঁকা শাড়ির জাদু, গ্রামে খুলে গেল রোজগারের নতুন দরজা
- Published by:Ananya Chakraborty
- hyperlocal
- Reported by:Madan Maity
Last Updated:
Money Making Tips: মাত্র ১০০ টাকা খরচেই ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত আয়! শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এটাই সত্যি। গ্রামের যুবক-যুবতীরা এখন দিনে কয়েক ঘণ্টা সময় দিয়েই বাড়িতে বসে রোজগার করছেন হাজার হাজার টাকা।
advertisement
1/5

মাত্র ১০০ টাকা খরচেই ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা পর্যন্ত আয়! শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এটাই সত্যি। গ্রামের যুবক-যুবতীরা এখন দিনে কয়েক ঘণ্টা সময় দিয়েই বাড়িতে বসে রোজগার করছেন হাজার হাজার টাকা। কারও হাতে আগে কোনও বিশেষ দক্ষতা ছিল না। কেউ শুধু আবার শখে আঁকতেন। কিন্তু সেই শখই আজ হয়ে উঠেছে তাদের আয়ের পথ। ঘরের কাজ সেরে বসে পড়ছেন নকশা করতে। খুব কম পুঁজিতে এমন লাভ হওয়ায় আগ্রহও বাড়ছে পাশাপাশি গ্রামের মানুষের। রোজগারের এই নতুন দরজা খুলেছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পটাশপুরের আমগেছিয়া গ্রামে। (তথ্য-মদন মাইতি)
advertisement
2/5
এই আয় আসছে শাড়ির উপর আকর্ষণীয় সব ডিজাইন তৈরি করে। প্রথমে বাজার থেকে কিনে আনা হয় সাধারণ শাড়ি। দাম প্রায় ১০০ টাকা থেকে শুরু। তারপর শুরু হয় ডিজাইনের কাজ। রঙ, ব্রাশ, পুঁতি, স্টোন, সুতো—সব মিলে ফুটে ওঠে একের পর এক নকশা। প্রতিটি শাড়িই আলাদা সৌন্দর্য পায়।
advertisement
3/5
কেউ ফুল আঁকেন। কেউ করেন ডট ওয়ার্ক। কেউ আবার অ্যাবস্ট্র্যাক্ট নকশা তুলে ধরেন। মেশিনে তৈরি শাড়ির সঙ্গে এই শাড়ির মিল নেই। কারণ প্রতিটিই ইউনিক। আর এই ইউনিক ডিজাইনই বাড়াচ্ছে ক্রেতাদের চাহিদা। অনেকেই এখন হাতের ডিজাইন শাড়ির দিকে ঝুঁকছেন।
advertisement
4/5
শাড়ির ধরনেও রয়েছে ভিন্নতা। সুতি থেকে সিল্ক, চাঁদনী, বেনারসি—সব ধরনের শাড়িতেই করা হচ্ছে হাতে ডিজাইন। সুতির শাড়ি বিক্রি হচ্ছে ৫০০–৬০০ টাকায়। আর বেনারসি বা সিল্ক হলে তার দাম উঠে যাচ্ছে ২,৫০০ থেকে ৩,০০০ টাকারও বেশি। বাড়ির কাজ সেরে অনেকে বসে পড়েন দুপুরে। কেউ সকালে থেকে শুরু করেন। দলে দলে ভাগ হয়ে কাজ করেন—কেউ রঙ করেন, কেউ স্টোন লাগান, কেউ আবার শেষের ফিনিশিং দেন। গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে ছড়িয়ে পড়ছে নতুন আলো।
advertisement
5/5
এই কাজ করছেন গ্রামের প্রায় ৫০ থেকে ৬০ জন।বাজারেও এখন এই শাড়ির বিপুল চাহিদা। আশপাশের গ্রাম থেকেও মানুষ আসছেন কিনতে। অনেকে আবার অনলাইনে বিক্রি শুরু করেছেন। অর্ডারও বাড়ছে দ্রুত। আবার কেউ বড় বড় কনট্রাকও নিয়েছেন। ধীরে ধীরে এই গ্রামের হাতে আঁকা শাড়ি অন্য জেলাতেও ছড়িয়ে পড়ছে। একসময় শুধু বাড়ির কাজের পরে সামান্য সময় নিয়ে শুরু হয়েছিল এই উদ্যোগ। আজ সেই ছোট উদ্যোগই হয়ে উঠেছে গ্রামীণ অর্থনীতির বড় সাফল্য। (তথ্য-মদন মাইতি)
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Money Making Tips: মাত্র ১০০ টাকা খরচে লাভ ৬০০! হাতে আঁকা শাড়ির জাদু, গ্রামে খুলে গেল রোজগারের নতুন দরজা